• ঢাকা
  • শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

চোর পটাতেও ফেসবুক!


নিজস্ব প্রতিবেদক জানুয়ারি ৩, ২০১৬, ০৪:৫৪ পিএম
চোর পটাতেও ফেসবুক!

সোনালীনিউজ ডেস্ক : চোরের সঙ্গে যোগাযোগেও সামাজিক যোগাযোগ ব্যবহার করা হচ্ছে।ফেসবুক এখন নানা কাজের কাজী। এটি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম বটে, তাই বলে চুরি যাওয়া জিনিস ফেরত পেতে চোরের সঙ্গে যোগাযোগেরও? এ রকম একটি ঘটনা ঘটেছে নেদারল্যান্ডসে। ফেসবুকে চোরের সঙ্গে যোগাযোগ করে চুরি যাওয়া সমস্ত মালপত্র ফেরত পাওয়ার দাবি করেছেন হ্যাটি আরমারস নামের এক নারী।
নেদারল্যান্ডসের লিমবার্গের বিক টাউনে বড়দিনের কেনাকাটার সময় হ্যাটির একটি ব্যাগ খোয়া যায়। ওই ব্যাগে দরকারি বিভিন্ন জিনিসের পাশাপাশি ৩৫০ ইউরো ছিল। চুরি হওয়ার বিষয়টি হ্যাটি প্রথমে টের না পেলেও তা নজরদারি ক্যামেরায় চোরের ছবি ধরা পড়ে। এ ঘটনায় পুলিশের কাছে একটি অভিযোগ দায়ের করেন হ্যাটি। চোরকে খুঁজে বের করতে ফেসবুকে প্রচার শুরু করেন। চোরের পরিষ্কার একটি ছবি থাকায় তিনি ফেসবুকে তাকে পেয়ে যান। প্রথমে ফেসবুকে চোরের কাছে অর্থ ছাড়াই শুধু ব্যাগ আর দরকারি জিনিসপত্রগুলো ফেরত দেওয়ার অনুরোধ করে একটি বার্তা পাঠান। ওই চোর হ্যাটির অনুরোধে প্রথমে সাড়া দেয়নি।
ডাচ নিউজের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, ফেসবুকে হ্যাটির অনুরোধে চোর সাড়া না দিলে হ্যাটি তখন চোরের কাছে নজরদারি ক্যামেরায় ধরা পড়া পরিষ্কার ছবি পাঠিয়ে দেন। ওই চোর এরপর পারিবারিক চাপের মুখে হ্যাটির ব্যাগসহ অর্থ ফেরত দিতে রাজি হয়েছে। কিন্তু চুরি করা অর্থ একবারে ফেরত দিতে না পারায় মাসিক ১০ ইউরো কিস্তিতে ওই অর্থ ফেরত নিতে রাজি হয়েছেন হ্যাটি।
হ্যাট আরমারস বলেন, ‘চোর বিপুল দেনায় ডুবে আছে। কেবল আমার বেখেয়াল থাকার সুযোগে ব্যাগ চুরি করেছিল। সর্বস্ব লুটে নেওয়ার কোনো পরিকল্পনা ছিল না চোরের। সে যা করেছে, এটা তার ঠিক হয়নি। তবে সে আরেকটি সুযোগ পেতে পারে।’

 

সোনালীনিউজ ডেস্ক : চোরের সঙ্গে যোগাযোগেও সামাজিক যোগাযোগ ব্যবহার করা হচ্ছে।ফেসবুক এখন নানা কাজের কাজী। এটি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম বটে, তাই বলে চুরি যাওয়া জিনিস ফেরত পেতে চোরের সঙ্গে যোগাযোগেরও? এ রকম একটি ঘটনা ঘটেছে নেদারল্যান্ডসে। ফেসবুকে চোরের সঙ্গে যোগাযোগ করে চুরি যাওয়া সমস্ত মালপত্র ফেরত পাওয়ার দাবি করেছেন হ্যাটি আরমারস নামের এক নারী।
নেদারল্যান্ডসের লিমবার্গের বিক টাউনে বড়দিনের কেনাকাটার সময় হ্যাটির একটি ব্যাগ খোয়া যায়। ওই ব্যাগে দরকারি বিভিন্ন জিনিসের পাশাপাশি ৩৫০ ইউরো ছিল। চুরি হওয়ার বিষয়টি হ্যাটি প্রথমে টের না পেলেও তা নজরদারি ক্যামেরায় চোরের ছবি ধরা পড়ে। এ ঘটনায় পুলিশের কাছে একটি অভিযোগ দায়ের করেন হ্যাটি। চোরকে খুঁজে বের করতে ফেসবুকে প্রচার শুরু করেন। চোরের পরিষ্কার একটি ছবি থাকায় তিনি ফেসবুকে তাকে পেয়ে যান। প্রথমে ফেসবুকে চোরের কাছে অর্থ ছাড়াই শুধু ব্যাগ আর দরকারি জিনিসপত্রগুলো ফেরত দেওয়ার অনুরোধ করে একটি বার্তা পাঠান। ওই চোর হ্যাটির অনুরোধে প্রথমে সাড়া দেয়নি।
ডাচ নিউজের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, ফেসবুকে হ্যাটির অনুরোধে চোর সাড়া না দিলে হ্যাটি তখন চোরের কাছে নজরদারি ক্যামেরায় ধরা পড়া পরিষ্কার ছবি পাঠিয়ে দেন। ওই চোর এরপর পারিবারিক চাপের মুখে হ্যাটির ব্যাগসহ অর্থ ফেরত দিতে রাজি হয়েছে। কিন্তু চুরি করা অর্থ একবারে ফেরত দিতে না পারায় মাসিক ১০ ইউরো কিস্তিতে ওই অর্থ ফেরত নিতে রাজি হয়েছেন হ্যাটি।
হ্যাট আরমারস বলেন, ‘চোর বিপুল দেনায় ডুবে আছে। কেবল আমার বেখেয়াল থাকার সুযোগে ব্যাগ চুরি করেছিল। সর্বস্ব লুটে নেওয়ার কোনো পরিকল্পনা ছিল না চোরের। সে যা করেছে, এটা তার ঠিক হয়নি। তবে সে আরেকটি সুযোগ পেতে পারে।’

 

Wordbridge School
Link copied!