• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

ঢাকায় দ্বিতীয় জানাজা আর্মি স্টেডিয়ামে


নিউজ ডেস্ক মার্চ ১৯, ২০১৮, ১০:৩৩ এএম
ঢাকায় দ্বিতীয় জানাজা আর্মি স্টেডিয়ামে

ঢাকা: নেপালে বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের মধ্যে ২৩ বাংলাদেশির মরদেহ ঢাকায় আনা হচ্ছে সোমবার (১৯ মার্চ) বিকেলে। ঢাকায় মরদেহ নামার পরে তাদের নিয়ে যাওয়া হবে আর্মি স্টেডিয়ামে। সেখানে দ্বিতীয় নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।

এর আগে সকালে ২৩ বাংলাদেশির জানাজা সম্পন্ন হয়েছে নেপালের বাংলাদেশ দূতাবাসে। সেখান থেকে মরদেহ নিয়ে যাওয়া হবে দেশটির ত্রিভূবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে।

এর আগে বাংলাদেশ দূতাবাসে কাছে নিহত ২৩ বাংলাদেশির মরদেহ হস্তান্তর করে নেপাল কর্তৃপক্ষ। ইউএস বাংলার উড়োহাজার দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২৩ বাংলাদেশির মরদেহ শনাক্ত করা হয়েছে।

তারা হলেন- আঁখি মনি, বেগম নুরুন্নাহার, শারমিন আক্তার, নাজিয়া আফরিন, এফএইচ প্রিয়ক, উম্মে সালমা, বিলকিস আরা, আখতারা বেগম, মো. রকিবুল হাসান, মো. হাসান ইমাম, মিনহাজ বিন নাসির, তামারা প্রিয়ন্ময়ী, মো. মতিউর রহমান, এস এম মাহমুদুর রহমান, তাহারা তানভীন শশী রেজা, অনিরুদ্ধ জামান, রফিক উজ জামান, পাইলট আবিদ সুলতান, কো-পাইলট পৃথুলা রশিদ, খাজা সাইফুল্লাহ, ফয়সাল, সানজিদা ও নুরুজ্জামান।

জানাজা শেষে তাদের নিয়ে যাওয়া হবে বিমান বন্দরে। সেখান থেকে বেলা ১১টার দিকে ইউএস বাংলার একটি ফ্লাইট ও বিমান বাহিনীর বিমানে করে মরদেহ নিয়ে আসা হবে ঢাকায়। নিহতদের স্বজনও ফিরবেন সোমবারই।

এদিকে কাঠমান্ডুতে ইউএস-বাংলার উড়োজাহাজ বিধ্বস্তে মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে যাওয়া ৬ বাংলাদেশিকে দেশে ফেরত আনা হয়েছে। 

উল্লেখ্য, গত ১২ মার্চ (সোমবার) ঢাকা থেকে ছেড়ে যাওয়া ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট বিএস-২১১ নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুর্ঘটনায় পতিত হয়। ৬৭ যাত্রী ও চার ক্রুসহ দুপুর ২টা ২০ মিনিটে বিমানটি বিমানবন্দরের পাশের একটি ফুটবল মাঠে বিধ্বস্ত হয়। এতে ৫১ যাত্রীর প্রাণহানি ঘটে। বাকিদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতলে ভর্তি করা হয়।

বিমানটিতে মোট ৬৭ যাত্রীর মধ্যে বাংলাদেশি ৩২ জন, নেপালি ৩৩ জন, একজন মালদ্বীপের ও একজন চীনের নাগরিক ছিলেন। তাদের মধ্যে পুরুষ যাত্রীর সংখ্যা ছিল ৩৭, নারী ২৮ ও দু’জন শিশু ছিল।

সোনালীনিউজ/আতা

Wordbridge School
Link copied!