• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ফিরলো পাকিস্তান


ক্রীড়া প্রতিবেদক জুন ৮, ২০১৭, ০৪:২৪ এএম
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ফিরলো পাকিস্তান

ঢাকা: এবারের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি এবং বৃষ্টি সমর্থক হয়ে গেছে। প্রায় প্রতিটি ম্যাচেই বৃষ্টির উৎপাত থাকছেই। কোনো দলের কাছে বৃষ্টি আশির্বাদ হয়ে আসছে আবার কোনো দলের কাছে অভিশাপ।বুধবার পাকিস্তানের কাছে বৃষ্টি আশির্বাদ হয়েই ধরা দিয়েছে। ভারতের কাছে ১২৪ রানে হারা সরফরাজ আহমেদের দল ডার্কওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে ১৯ রানে জিতেছে।ফলে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির শেষ চারের লড়াইয়ে ফিরেছে পাকিস্তান।

এজবাস্টনের বার্মিহ্যামে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে পাকিস্তানী বোলারদের মারাত্মক বোলিংয়ে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ২১৯ রান তোলে দক্ষিণ আফ্রিকা। জবাবে বৃষ্টির আগে ২৭ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ১১৯ রান তোলে পাকিস্তান।শেষ অবধি ম্যাচটি চালিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়নি। ডাকওয়ার্থ-লুইস নিয়মে শেষ হাসি হেসেছে পাকিস্তান।

রান তাড়া করতে গিয়ে অষ্টম ওভারে ৪০ রানে মরনে মরকেলের বলে ফখর জামানকে (৩১) হারায় পাকিস্তান।ওই ওভারেই ফিরে যান আজহার আলীও (৭)। ঘোর বিপদে থাকা পাকিস্তানকে উদ্ধার করার চেষ্টা করেন বাবর আজম ও মোহাম্মদ হাফিজ। এ জুটিও বিচ্ছিন্ন হয় ৯৩ রানে। হাফিজকে সেই মরকেলই ফেরান ২৬ রানে। এরপর বাবরের সঙ্গে জুটি বাধেন অভিজ্ঞ শোয়েব মালিক। দু’জনে বৃষ্টির আগ অবধি অপরাজিত ছিলেন ৩৩ ও ১৬ রানে। ৩টি উইকেটই পেয়েছেন মরকেল ১৮ রান দিয়ে।

এরআগে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ভয়ঙ্কর বিপদে ফেলেন পাকিস্তানের বোলাররা। ১১৮ রানের মধ্যেই তাঁরা টপ অর্ডারের ৬ জন ব্যাটসম্যানকে হারিয়ে ফেলেন। প্রোটিয়াদের স্কোর দুই’শ পেরোবে কি-না তা-ই নিয়েই সংশয় ছিল। শেষ অবধি সেটা সম্ভব হয়েছে ডেভিড মিলারের মাথা ঠান্ডা রেখে ইনিংস খেলার সৌজন্যে। একেবারে শেষ অবধি তিনি অপরাজিত ছিলেন ৭৫ রানে। এই রান মিলার করেছেন ১০৪ বলে এক চার আর তিন ছক্কায়। এছাড়া কুইন্টন ডি কক ৩৩, ক্রিস মরিস ২৮ রান করেন। হাসান আলী ২৪ রানে ৩টি এবং জুনায়েদ ও ইমাদ যথাক্রমে ৫৩ ও ২০ রান দিয়ে পেয়েছেন ২টি করে উইকেট। ম্যাচ সেরার পুরস্কার জিতেছেন ফখর জামান।

সোনালীনিউজ/ঢাকা/আরআইবি/জেডআই

Wordbridge School
Link copied!