ঢাকা: গত কয়েক দশক ধরেই দুটি পৃথক রাষ্ট্রের ভিত্তিতে ফিলিস্তিন-ইসরাইল সঙ্কট সমাধানের নীতি সমর্থন করে আসছিল যুক্তরাষ্ট্র। তবে ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের পর সে নীতি থেকে সরে আসের ইঙ্গিত দিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রে সফররত ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সাথে এক বৈঠক শেষে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এ ইঙ্গিত প্রদান করেন তিনি।
ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয় দুই নেতার সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেন, শেষপর্যন্ত দুই পক্ষকেই সংঘাত সমাধানের উপায় নির্ধারণ করতে হবে। যদিও দুই পক্ষকেই ছাড় দিতে হবে।
আর এই শান্তি চুক্তিটি হবে ‘মহান’ বলে দাবি করেন তিনি।
এ সময় বিতর্কীত এই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইসরাইলে মর্কিন দূতাবাস জেরুজালেমে সরানোর ব্যপারে বলেন- দুই রাষ্ট্র বা এক রাষ্ট্র যেটাই হোক, দুই পক্ষ যেটা পছন্দ করবে সেটাই আমি পছন্দ করবো। যে কোনটি হলেই হয়। বিবি (নেতানিয়াহু), ইসরায়েলিরা এবং ফিলিস্তিনিরা যেটিতে খুশি, তাতে আমিও খুশি। আর আমি দেখতে চাই যে দূতাবাস জেরুজালেমে সরানো হোক। বিষয়টি আমরা খুব যত্নের সাথে দেখছি।
সংবাদ সম্মেলনে পাশে দাড়ানো মি. নেতানিয়াহুকে অধিকৃত এলাকায় বসতি নির্মাণ কিছু সময়ের জন্য আটকে রাখার আহ্বান জানান। ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে পশ্চিম তীর এবং পূর্ব জেরুজালেমে হাজার-হাজার বসতি নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছে ইসরায়েল।
ভিডিও:
সোনালীনিউজ ডটকম/ঢাকা/এআই
আপনার মতামত লিখুন :