• ঢাকা
  • শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

বিএসআরএফ সভাপতি শ্যামল, সম্পাদক মহসিন


নিজস্ব প্রতিবেদক জানুয়ারি ১৩, ২০১৭, ১০:৫৬ পিএম
বিএসআরএফ সভাপতি শ্যামল, সম্পাদক মহসিন

ঢাকা: বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিসিআরএফ) নির্বাচনে শ্যামল সরকার (দৈনিক ইত্তেফাক) সভাপতি এবং মহসিন আশরাফ (মাছরাঙা টেলিভিশন) সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।

শুক্রবার (১৩ জানুয়ারি) দুপুরে বাংলাদেশ প্রেস ইন্সটিটিউট (পিআইবি) মিলনায়তনে সচিবালয়ে কর্মরত সাংবাদিকদের এ সংগঠনটির দ্বিবার্ষিক সাধারণ সভায় আগামী দুই বছরের জন্য তাদের নির্বাচিত করা হয়।

সভাপতি পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আবারো নির্বাচিত হন আগের কমিটির সভাপতি শ্যামল সরকার। প্রার্থিতা থাকায় গোপন ভোটে ভোটাররা সাধারণ সম্পাদক হিসেবে বেছে নেন মহসিন আশরাফকে। তার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন আগের কমিটির সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান (মানবকণ্ঠ)।

এছাড়া কণ্ঠভোটে বিএসআরএফর সহ-সভাপতি পদে তালুকদার হারুণ (দৈনিক ইনকিলাব), সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে মোস্তাফিজুর রহমান (নিউএজ), সাংগঠনিক সম্পাদক পদে উবায়দুল্লাহ বাদল (যুগান্তর), অর্থ সম্পাদক পদে দীন ইসলাম (দৈনিক মানবজমিন), দপ্তর সম্পাদক পদে রানা মোহাম্মদ মাসুদ (দ্য রিপোর্ট) ও প্রচার-প্রকাশনা সম্পাদক পদে ফসিহ উদ্দিন মাহতাব (সমকাল) নির্বাচিত হন।

কমিটির সাতটি সদস্যপদে যারা নির্বাচিত হয়েছেন, তারা হলেন- তপন বিশ্বাস (দৈনিক জনকণ্ঠ), মাহফুজুর রহমান (বাংলাভিশন), মাসুদুল হক (ইউএনবি), প্রসুন আশিষ (সময় টেলিভিশন), এস এম আব্বাস (বাংলা ট্রিবিউন), রাকিব উদ্দিন (সংবাদ) ও হাবিবুর রহমান (ইনকিলাব)।

১৫ সদস্যের এই কমিটি আগামী দু’বছর (২০১৭-১৮) দায়িত্ব পালন করবেন।

নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক তপন কুমার সরকার। তাকে সহযোগিতা করেন আশরাফুল হক রাজিব ও মোস্তাফিজুর রহমান।

নির্বাচন শেষে বিকেল পৌনে ৫টার দিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার তপন বিশ্বাস (দৈনিক জনকণ্ঠ) বিএসআরএফর নবনির্বাচিত ১৫ সদস্যের কমিটির নাম ঘোষণা করেন।

এর আগে বেলা ১১টায় বিএসআরএফর দ্বিবার্ষিক সম্মেলনের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের সভাপতি শ্যামল সরকারের সভাপতিত্বে সেক্রেটারি সিদ্দিকুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশা। অধিবেশনে সাধারণ সম্পাদক ও অর্থ সম্পাদকের রিপোর্ট পেশ করার পর সাংগঠনিক বিষয়ে উন্মুক্ত মতামত নেওয়া হয়। পরে সর্বসম্মতভাবে গঠনতন্ত্র পাস হয়। একইসঙ্গে ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে গঠনতন্ত্র সংশোধনী লিখিতভাবে সাংগঠনিক সম্পাদকের কাছে জমা দেওয়ার সিদ্ধান্ত গৃহিত হয় এবং পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে গঠনতন্ত্র সংশোধনীর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে উপযুক্ত সময়ে বিশেষ সাধারণ সভা আহ্বানের সিদ্ধান্ত হয়।


সোনালীনিউজ/ঢাকা/আকন

Wordbridge School
Link copied!