ঢাকা: বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেছেন, শুদ্ধাচার মানে নৈতিকতা ও সততা দ্বারা প্রভাবিত আচরণগত উৎকর্ষ। এর মধ্য দিয়ে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা যেমন নিশ্চিত হয় তেমনি সহজে ও স্বাচ্ছন্দ্যে জনসেবা নিশ্চিত হয় তাই শুদ্ধাচারকে জাতীয় অভ্যাসে পরিণত করতে হবে।
মঙ্গলবার (২৩ মে) সকালে রাজধানীর মহাখালীর হোটেল অবকাশে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় আয়েজিত ‘জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল: অংশীজন’ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
পর্যটন মন্ত্রী বলেন, শুদ্ধাচারের অন্যতম বিষয় হলো, সিদ্ধান্ত গ্রহণে সক্ষমতা অর্জন; ‘সদয় সিদ্ধান্তের জন্য প্রেরণ করা হলো’ নোট দিয়ে অনেক কর্মকর্তা ফাইল ফরোয়ার্ড করে দেন। এতে করে এক পর্যায়ে সব সিদ্ধান্ত দেয়ার দায়িত্ব এসে পড়ে প্রধানমন্ত্রীর ওপর।
যার ফলে প্রধানমন্ত্রীর ওপর অত্যধিক চাপ সৃষ্টি হয় এবং কাজে স্থবিরতা ও দীর্ঘসূত্রিতার সৃষ্টি হয় যা মন্ত্রণালয়ের পারফরমেন্সে প্রভাব ফেলে এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে পিছিয়ে পড়তে হয়। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।
মন্ত্রণালয়ের সচিব এস এম গোলাম ফারুকের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বক্তব্য দেন মন্ত্রণায়ের অতিরিক্ত সচিব মো. ইমরান, বিটিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. নাসির উদ্দিন, বিপিসির চেয়ারম্যান আখতারুজজামান খান কবির, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সোলতান আহমেদ।
সোনালীনিউজ/এন
আপনার মতামত লিখুন :