• ঢাকা
  • শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

সেক্স ডলের যৌনপল্লীতে খদ্দেরের ঢল!


বিচিত্র সংবাদ ডেস্ক সেপ্টেম্বর ১৩, ২০১৮, ১০:১৫ পিএম
সেক্স ডলের যৌনপল্লীতে খদ্দেরের ঢল!

ঢাকা: ডিজিটাল যুগে বিশ্ব জুড়ে রোবটের চাহিদা বাড়ছে। যন্ত্র নির্ভরতা এতটাই বেড়েছে, যে বিপরীত বা সমলিঙ্গের মানুষ নয়, যৌনসঙ্গী হিসেবে রোবটই পছন্দ অনেকেরই। দৈনন্দিন কাজকর্মের গণ্ডি পেরিয়ে এখন যৌন চাহিদা মেটাচ্ছে এই যান্ত্রিক-মানবী।

যৌনতার চেনা নিয়মের বাইরে নতুন কিছু পাওয়ার অভীপ্সা আরও চাহিদা বাড়িয়ে দিচ্ছে এই সেক্স ডলগুলির। আর এই চাহিদাকে কাজে লাগিয়েই প্রথম সেক্স-ডল পতিতালয় তৈরি করে ফেললেন ইতালির এক ব্যবসায়ী। উত্তর-পশ্চিম ইতালির এক গোপন জায়গায় খোলা হয়েছে এটি। মালিকরা জানাচ্ছেন, খদ্দেরদের বুকিংয়ে রীতিমতো বান ডেকেছে। কলকাতা থেকে প্রকাশিত সংবাদ প্রতিদিনে এ নিয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে-ইতালিতে এমনিতে পতিতালয় তৈরি নিষিদ্ধ। কোনও মানব-মানবীকে যৌন ব্যবসার কাজে লাগানো আইনত দণ্ডনীয়। তাই এই সেক্স ডলের চাহিদা সে দেশে চরমে। আপাতত সিলিকনের তৈরি আটটি মডেল সেক্স ডল নিয়ে শুরু হয়েছে এই পতিতালয়।

সাতটি মহিলা এবং একটি পুরুষ মডেল রয়েছে সেখানে। বুকিংয়ের চাহিদা যত বাড়ছে তত বাড়ছে রেটও। আধ ঘণ্টার জন্য গ্রাহকদের গুণতে হচ্ছে ৮০ ইউরো। রাতে সর্বোচ্চ ২ ঘণ্টা পর্যন্ত বুক করা যায় এই যন্ত্র মানবীদের। বেশ্যালয়টির ব্যক্তিগত ঘরে মুড লাইট লাগানো। তাতে রয়েছে বিছানা, বাথরুম আর পর্ন ছবি দেখার জন্য টিভি। পুতুলকে পছন্দ করা ছাড়াও তারা কে কেমন পোশাকে থাকবে তাও ঠিক করে দেন খদ্দরেরা। এই পতিতালয়ে পুতুলগুলির চাহিদা এত বেশি যে মাত্র ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে বুক হয়ে গিয়েছে ২ দিনের জন্য।

যৌন ফ্যান্টাসি পূরণের সবরকম উপকরণ মজুত এই সেক্স ডলগুলির মধ্যে। অথচ মানুষ হলে বহুরকমের ঝুটঝামেলা পোহাতে হয়, তার বালাই নেই। সুতরাং কে আর সেধে চাপ নিতে চায়! বরং চাপমুক্তিতে ইতালীয়রা একান্ত মুহূর্তে কাছে টেনে নিচ্ছে এই সেক্সি রোবটদেরই। এতে অবশ্য কিছুটা আপত্তি আছে ইতালির যৌনকর্মীদের। কারণ প্রকাশ্যে না হলেও আড়ালে আবডালে যাও বা ব্যবসা চলছিল, এই সেক্স ডলের পতিতালয় চালু হওয়ার পর তাও বন্ধ হওয়ার মুখে।’

সোনালীনিউজ/এমএইচএম

Wordbridge School
Link copied!