• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

‘হিলারিকে কারাগারে যেতে হবে’


আন্তর্জাতিক ডেস্ক অক্টোবর ১০, ২০১৬, ১০:১০ এএম
‘হিলারিকে কারাগারে যেতে হবে’

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের মতো বিতর্কে মুখোমুখি হয়েছেন ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিলারি ক্লিনটন ও রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। এবার তিনি বলেছেন, তিনি প্রেসিডেন্ট হলে একজন আইনজীবী নিয়োগ দেবেন, যিনি হিলারি ক্লিনটনের ব্যক্তিগত ই-মেইল ব্যবহারের বিষয়টি তদন্ত করবেন এবং এ জন্য তাকে কারাগারে যেতে হবে।

এর প্রতিক্রিয়ায় হিলারি ক্লিনটন ব্যক্তিগত ই-মেইল ব্যবহারের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন এবং এর ফলে গোপন কোনো নথি ভুল ব্যক্তির হাতে যায়নি বলেও হিলারি ক্লিনটন উল্লেখ করেন।

বাংলাদেশ সময় আজ (১০ অক্টোবর) সোমবার সকাল ৭টায় মিসৌরি অঙ্গরাজ্যের সেন্ট লুইস শহরের ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটিতে বিতর্ক শুরু হয়েছে। এতে সঞ্চালক হিসেবে আছেন এবিসি টেলিভিশনের মার্থা রাডাৎস ও সিএনএনের অ্যান্ডারসন কুপার।

বিতর্ক শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ আগে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই সংবাদ সম্মেলনে তিনি এমন তিন নারীকে হাজির করেন, যারা বিল ক্লিনটনের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ করেছেন।

ট্রাম্প বলেন, "২০০৫ সালের অশালীন মন্তব্য নিয়ে তিনি গর্বিত নন। তবে তিনি বলেন, রাজনীতির ইতিহাসে বিল ক্লিনটন সবচেয়ে বেশি নারী নির্যাতন চালিয়েছেন।"

বিতর্কে হিলারি বলেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প নারীদের অবমাননা করেছেন। নারীদের অবমাননা করার জন্য ডোনাল্ড ট্রাম্পকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।"

২০০৫ সালের একটি ডোনাল্ড ট্রাম্পের একটি ভিডিওচিত্র প্রকাশের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি এ কথা বলেন। এতে দেখা যায়, ডোনাল্ড ট্রাম্প নারীদের নিয়ে অশালীন মন্তব্য করছেন।

হিলারি ক্লিনটন আরও বলেন, "ভ্লাদিমির পুতিন ও রাশিয়ার সরকার নির্বাচনে প্রভাব ফেলতে হ্যাকিং পরিচালনা করছে। গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তাঁদের জোর ধারণা, মার্কিন সরকারের তথ্য হ্যাকিংয়ের পেছনে রাশিয়া রয়েছে।"

রাশিয়া প্রসঙ্গে ট্রাম্প বলেন, "আমি পুতিনকে চিনি না আর আমি রাশিয়া সম্পর্কে কিছু জানি না।" যদিও এমন বক্তব্য দেওয়ার আগে পুতিনের নেতৃত্বের প্রশাংসা করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।

সোনালীনিউজ/ঢাকা/এমএইউ

Wordbridge School
Link copied!