ভেতরে একটা লাল, নীল, কালো
কিংবা আরও অন্য রংয়ের।
হাতে নিয়ে মনে হয়,
এটাই আমার রং!
লেখার পর আরেক কালীতে
ভরপুর সেই শীষটি।
চেয়েছিলাম একটি কলম?
তাই বলে, ওভাবে পাল্টিয়ে পুল্টিয়ে নয়?
হাতে হাতে, দেখে, আদরে-চুম্বনে
কলমটি হাতে নেওয়ার খুব
আকুলিতে ছিলাম ...
পাইনি সেভাবে?
কলমটি দিয়ে লিখতে পারি না!
কেন জানো?
কালি ফুরিয়ে গেলে ওই শীষ তো
আর পাব না?
কে নেড়েচেড়ে কোনটি দিবে ...
ও আমার মন ছুঁয়ে যাবে না?
তার থেকে ওটা তোলাই থাক্,
মাঝে মধ্যে দেখবো, আবার আলতো ছুঁয়ে
রেখে দেব সেই আলমারীতে তুলে রাখা মায়ের
পুরোনো শাড়ীর মতো ...
তাই আমার কাছে চিরনতুন
জানো? কলমটা না খুললেও ওর
ভেতরের সব আমি দেখতে পাই–
যেমন, তুমি দূরে থাকলেও সব
চোখের পাতায় থাকে– তেমনি?
তার একটা খলোস দিয়ে
ভালোই করেছো ... কোনোদিন
ধূলো-ময়লা পড়ে আরেক রং হবে না!
যা দিয়েছ তাই থাকবে?
আমি তো তাকে পুরোনো করবো না কখনও ...
লিখা যাই হোক,
তোমার দেওয়া যে?
সোনালীনিউজ/ঢাকা/এইচএআর
আপনার মতামত লিখুন :