• ঢাকা
  • শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
সাপ্তাহিক শেয়ারবাজার

ডিএসইতে লেনদেন বাড়লেও কমেছে সূচক


নিজস্ব প্রতিবেদক অক্টোবর ২৪, ২০২০, ০২:১৩ পিএম
ডিএসইতে লেনদেন বাড়লেও কমেছে সূচক

ঢাকা : দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহ (১৮ অক্টোবর-২২ অক্টোবর) উত্থানে শেষ হয়েছে শেয়ারবাজারের লেনদেন। সপ্তাহটিতে শেয়ারবাজারের প্রধান প্রধান সূচক বেড়েছে। একই সঙ্গে টাকার পরিমাণে লেনদেন বেড়েছে। 

ডিএসইতে বিদায়ী সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছে ৮৪৮ কোটি ১৫ লাখ ৮৪ হাজার ২৮৮ টাকার। আগের সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছিল ৬৭১ কোটি ৬৪ লাখ ৯১ হাজার ১৬৫ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে গড় লেনদেন ১৭৬ কোটি ৫০ লাখ ৯৩ হাজার ১২৩ টাকা বেশি হয়েছে।

সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪১.৭৪ পয়েন্ট বা ০.৮৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৯১৪.০৪ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১.২০ পয়েন্ট বা ০.১১ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২১.৯৮ পয়েন্ট বা ১.৩২ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১১৪.১৭ পয়েন্টে এবং ১৬৯২.৪৪ পয়েন্টে।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৫৯টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১২৫টির বা ৩৪.৮১ শতাংশের, কমেছে ১৮৩টির বা ৫০.৯৭ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫১টির বা ১৪.২৫ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।

সূচক ও লেনদেন বাড়লেও গেল সপ্তাহটিতে বিনিয়োগকারীরা ৪ হাজার কোটি টাকা মূলধন হারিয়েছে।

জানা গেছে, চলতি সপ্তাহে উভয় শেয়ারবাজার মিলে বিনিয়োগকারীরা ৪ হাজার ৫৫ কোটি ৮৬ লাখ ৮২ হাজার টাকা মূলধন হারিয়েছে। এর মধ্যে ডিএসইতে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস লেনদেন শুরু আগে বাজার মূলধন ছিল ৩ লাখ ৯৮ হাজার ৫৫১ কোটি ৯৭ লাখ ৫৩ হাজার টাকায়য়। আর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস লেনদেন শেষে বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৯৬ হাজার ৫৭৫ কোটি ৫ লাখ ২১ হাজার টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বিনিয়োগকারীরা ১ হাজার ৯৭৬ কোটি ৯২ লাখ ৩২ হাজার টাকা বা ০.৪৯ শতাংশ মূলধন হারিয়েছে।

সপ্তা‌হিক লেন‌দে‌নের শীর্ষে কন্টিনেন্টাল ইন্সুরেন্স

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে পুঁজিবাজারের তালিকা ভুক্ত ইন্সুরেন্স খাতের কোম্পানি  কন্টিনেন্টাল ইন্সুরেন্স লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ২ কোটি ৬১ লাখ ৪৭ হাজার ৮৫৩ টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ১৪৭ কোটি ৬৩ লাখ ৫৫ হাজার টাকা।

দ্বিতীয় স্থানে থাকা বেক্সিমকো ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড ১ কোটি ১৫ লাখ ১ হাজার ৯২০ টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ১৩৩ কোটি ২৬ লাখ ৪০ হাজার টাকা।

তালিকার তৃতীয় স্থানে থাকা রিপাবলিক ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ২ কোটি ২৯ লাখ ৫ হাজার ১৯৮টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ১১৬ কোটি ১৮ লাখ ২৬ হাজার টাকা।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানির (বেক্সিমকো), প্রভাতি ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, বাংলাদেশ সাব মেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেড, গ্লোবাল ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, রূপালী ইডন্সুরন্স কোম্পানি লিমিটেড, ব্রাক ব্যাংক লিমিটেড।

সপ্তা‌হিক দর পতনের শীর্ষে সাভার রিফ্র্যাক্টরিজ

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাপ্তাহিক শেয়ার দর পতনের শীর্ষে উঠে এসেছে সাভার রিফ্র্যাক্টরিজ লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানির দর কমেছে ১৮ দশমিক ২৩ শতাংশ। কোম্পানিটি সর্বমোট ৩ কোটি ৯১  হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৬০ লাখ ১৮ হাজার ২০০ টাকা।

তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা বিডি থাই অ্যালোমিনিয়াম লিমিটেডের দর কমেছে ১৩ দশমিক ১৪ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি সর্বমোট ২০ কোটি ৮৪ লাখ ২৪ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৪ কোটি ১৬ লাখ ৮৪ হাজার  ৮০০ টাকা।

তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজের দর কমেছে ১২ দশমিক ০৫ শতাংশ। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি সর্বমোট ৩৩ লাখ ৩২ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৬ লাখ ৬৬ হাজার ৪০০ টাকা।

তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- উসমানিয়া গ্লাস সিট ফেক্টোরী লিমিটেড, ইভেন্স টেক্সটাইল লিমিটেড, দুলামিয়া কটন স্পিনিং মিলস লিমিটেড, ফার ইস্ট নিটিং এন্ড ডেইং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড,বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেড,হামিদ ফেব্রিক্স লিমিটেড,অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।

মূল মার্কেটে ফিরেই চমক দেখাল সোনালী পেপার

ওভার দ্য কাউন্টার (ওটিসি) মার্কেট থেকে মূল মার্কেটে ফিরেই সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলস লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ার হোল্ডারদের জন্য ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। 

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত এ কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ ২০১৯-২০ অর্থবছরের ব্যবসায় শেয়ারহোল্ডারদের ৫ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ বোনাস, মোট ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। বৃহস্পতিবার (২২ অক্টোবর) কোম্পানির পর্ষদ সভা থেকে এ সিদ্ধান্ত আসে বলে জানা গেছে। 

জানা গেছে, সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১.৬১ টাকা। আর ২০২০ সালের ৩০ জুন কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩০৭.৮৮ টাকায়। গত অর্থবছরে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৩.৮৮ টাকা। 

বিদায়ী অর্থবছরের মার্চ মাস থেকে বিশ্বব্যাপি করোনা ভাইরাসের কারণে কোম্পানিটির মুনাফা কিছুটা কমেছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। নতুন করে অর্থনীতির চাকা সচল হওয়ায় সোনালী পেপারের আয় বৃদ্ধি পাবে বলে দাবি করেন তারা।   

ঘোষিত লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিক্রমে অনুমোদনের জন্য কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ২৪ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় অনলাইনে অনুষ্ঠিত হবে। আর লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের মাঝে বিতরণে রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১৯ নভেম্বর।

২০১৯ সালে কোম্পানিটি ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছিল।

সপ্তাহজুড়ে ১৩ কোম্পানির ইপিএস প্রকাশ

সপ্তাহজুড়ে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ভিন্ন ভিন্ন খাতের ১১ কোম্পানি সমাপ্ত সময়ের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

লিন্ডে বাংলাদেশ লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২২.৬৭ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১৯.২৫ টাকা।

এদিকে, ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৭.৮২ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৫৬.০১ টাকা।

এছাড়া শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৫৪.৬৮ টাকা। যা আগের বছর একই সময় এনওসিএফপিএস ছিল ৭৩.৯২ শতাংশ। ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৩৩.৫২ টাকা। যা আগের বছর একই সময় এনএভিপিএস ছিল ৩১২.৫৫ টাকা।

বাটা সু বাংলাদেশ লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩৭.৫৫ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩.৫৬ টাকা।

সর্বশেষ ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২০) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৮৯.২৩ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২৩.৫১ টাকা।

একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ২৭৫.৪২ টাকা।

এসোসিয়েটেড অক্সিজেন লিমিটেড: ২০২০ হিসাব বছরের (জানুয়ারি-মার্চ’২০) পর্যন্ত তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির আগে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫১ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ইপিএস ছিল ০.৪৭ টাকা। তবে আইপিও পরে কোম্পানির শেয়ার হিসোবে ইপিএস হয়েছে ০.৪৩ টাকা।

এই সময় কোম্পানিটির কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ৪ কোটি ৬ লাখ ৮০ হাজার টাকা। যা আগের বছর একই সময় মুনাফা ছিল ৩ কোটি ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

এদিকে ২০২০ হিসাব বছরের নয় মাসে (জুলাই ১৯-মার্চ’২০) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১.৩৩ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ১.৩০ টাকা। তবে আইপিও পরে কোম্পানির শেয়ার হিসোবে ইপিএস হয়েছে ১.১২ টাকা।

এই সময় কোম্পানিটির কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ১০কোটি ৬৪ লাখ ১০ হাজার টাকা। যা আগের বছর একই সময় মুনাফা ছিল ৮ কোটি ৩৭ লাখ ৬০ হাজার টাকা।

৩১ মার্চ ২০২০ পর্যন্ত কোম্পনির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৮.৭০ টাকায়। তবে আইপিওতে ইস্যুকৃত শেয়ার বিবেচনায় এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১৭.৩৩ টাকা।

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টম্বর’২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৩ টাকা। আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ০.৭০ টাকা।

চলতি অর্থবছরের (জানুয়ারি-সেপ্টম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১.৪৫ টাকা। আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১.৭০ টাকা।

গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড: ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.০৫ টাকা। আগের বছর একই প্রান্তিকে ইপিএস ছিল ০.৫২ টাকা।

আলোচিত প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ছিল ১.৬৫ টাকা০.। গত বছর প্রথম প্রান্তিকে ক্যাশ ফ্লো ছিল ৪৪ টাকা। গত ৩১ মার্চ, ২০২০ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) ছিল ১৩.৩৬ টাকা।

সিঙ্গার বিডি লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্ব’২০) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪.৫৯ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৪.৫৯ টাকা। আর এককভাবে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪.২৮ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৪.২১ টাকা।

আইপিডিসি ফাইন্যান্স: তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্ব’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫০ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৩৯ টাকা।

নয় মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৩৫ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.৪২ টাকা।

৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৬.১৮ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫০.৬৩ টাকা।

প্রগতি ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২০) শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৯৩ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ০.৯১ টাকা। এছাড়া শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) ৫.৫৩ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৫১.৫৩ টাকা।

ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-মার্চ’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.০৭ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.১০ টাকা।

এদিকে, ৯ মাসে (জানুয়ারী-সেপ্টেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৬০ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১.২৯ টাকা।

এছাড়া শেয়ার প্রতি নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১.৬৮ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ০.৩৭ টাকা ঋণাত্নক। ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৩৪.২৯ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩১.৮৭ টাকা।

গ্রামীন ফোন লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬.৫১ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৫.৩৮ টাকা।

সর্বশেষ ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২০) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৯.৮৯ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১৮.৭৫ টাকা। একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ৩১.২৯ টাকা।

বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.২৮ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.০১ টাকা।

সর্বশেষ ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২০) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.২০ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা। একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৯.০১ টাকা।

ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.১৭ টাকা।

সর্বশেষ ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর’২০) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৩৬ টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৪০ টাকা। একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১২.১৫ টাকা।

এদিকে রোববার (২৩ অক্টোবর) থেকে কোম্পানিটি পুঁজিবাজারে এন’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন শুরু করবে। ডিএসইতে কোম্পানিটির ট্রেডিং কোড হবে “AOL”। আর কোম্পানি কোড হবে ১৫৩২১। আর সিএসইতে কোম্পানিটির ট্রেডিং কোড হবে “AAMRANET”। আর কোম্পানি কোড হবে ২০০২১।

সোনালীনিউজ/এএস

Wordbridge School
Link copied!