• ঢাকা
  • শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১
সংসদ নির্বাচন আজ

কে হচ্ছেন কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী?


আন্তর্জাতিক ডেস্ক সেপ্টেম্বর ২০, ২০২১, ০৩:১৯ পিএম
কে হচ্ছেন কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী?

ঢাকা : কানাডার কেন্দ্রীয় আইনসভার নির্বাচন আজ। আইনসভার নিম্ন পরিষদ হাউস অব কমন্সের ৪৪তম নির্বাচন এটি।

এবারের এই নির্বাচনে হাউস অব কমন্সের ৩৩৮ আসনের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বী ২০১০ জন। এর মধ্যে নির্বাচন কমিশন ‘ইলেকশনস কানাডা’য় নিবন্ধিত ২২ দলের প্রার্থী ১৯১৯ জন। আর দলবিহীন স্বতন্ত্র প্রার্থী ৯১ জন।

সোমবার (২০ সেপ্টেম্বর) সারা দিন ধরে কানাডাজুড়ে ভোটগ্রহণ করা হবে। মোট ভোটারের সংখ্যা সুনির্দিষ্ট করে জানানো হয়নি। ভোটগ্রহণের শেষ সময় পর্যন্ত ভোটার হিসেবে নাম অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থাকার কারণে।

মোট প্রায় তিন কোটি ৮০ লাখ জনসংখ্যার এই দেশে ১৮ বছর বা তার চেয়ে বেশি বয়সি নাগরিকের প্রত্যেকেই ভোট দেওয়ার জন্য বৈধ।

আয়তনে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম কানাডা চারটি সময় জোনে বিভক্ত। সে কারণে ১০টি প্রদেশ ও তিনটি টেরিটরিতে ভোটগ্রহণের সময়ও ভিন্ন।

সবচেয়ে জনবহুল সেই অন্টারিওতে ভোটগ্রহণ করা হবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে।

করোনাকালে মাস্ক পরা ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ স্বাস্থ্যবিধি কার্যকরের লক্ষ্যে যতটা সম্ভব বড় পরিসরের হলরুমে ভোটগ্রহণের আয়োজন করা হয়েছে।

গত ১০-১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আগাম ভোট দেওয়ার সুযোগ ছিল।

আর ডাকযোগে ভোট দেওয়ার জন্য এবারই সবচেয়ে বেশি নাগরিক ব্যালটের জন্য আগাম আবেদন করেন। সম্ভবত করোনাকালে ভোটকেন্দ্রের আজকের ভিড় এড়াতে এই আগ্রহ।

কেন এই মধ্যবর্তী নির্বাচন

কানাডায় হাউস অব কমন্সের মেয়াদ পাঁচ বছর। তবে এ দেশে নির্বাচন কমিশন নির্বাচন আহ্বান করে না বা নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করে না। করেন গভর্নর জেনারেল, প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে।

এবারে নতুন গভর্নর জেনারেল আদিবাসী মেরী সাইমন গত ২৬ জুলাই ২০২১ দায়িত্ব গ্রহণের ২০ দিনের মাথায় প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শক্রমে হাউস অব কমন্স ভেঙে দিয়ে ৪৪তম আইনসভার নির্বাচন অনুষ্ঠানের তারিখ নির্ধারণ করেন ২০ সেপ্টেম্বর ২০২১।

২০১৯ সালের ২১ অক্টোবর অনুষ্ঠিত ৪৩তম হাউস অব কমন্সের নির্বাচনের মাত্র ২৩ মাসের মাথায় এ নির্বাচন। তাও আবার কোভিড অতিমারীর মধ্যে করোনাভাইরাস নির্মূল হওয়ার আগেই। কিন্তু কেন?

নিরংকুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য ১৭০ আসনে বিজয়ী হওয়া অপরিহার্য হলেও বিগত নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ১৫৭টি আসনে জয়ী হয় উদারনৈতিক দল লিবারেল পার্টি।

প্রধান বিরোধী দল রক্ষণশীল দল কনজারভেটিভ পার্টি জয়ী হয় ১২১ আসনে।

তৃতীয় স্থান পায় ফরাসি ভাষী কুইবেকভিত্তিক আঞ্চলিক দল ব্লক কুবেকোয়া ৩২টি আসন নিয়ে।

আর আগের তৃতীয় দল মধ্যবামপন্থি এনডিপি ২৪ আসন নিয়ে চতুর্থ এবং পরিবেশবাদী দল গ্রিন পার্টি তাদের পক্ষে সর্বোচ্চ তিন আসন নিয়ে পঞ্চম দলের স্থান পায়। সদ্যবিদায়ী সংসদে এই পাঁচ দলের প্রতিনিধিত্ব ছিল।

ফলে লিবারেল পার্টির নেতা পূর্ববর্তী প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো টানা দ্বিতীয় দফা সরকার গঠন করলেও তার সরকার টিকিয়ে রাখতে নির্ভর করতে হচ্ছিল সংসদের চতুর্থ দল মধ্য-বামপন্থি এনডিপি’র ২৪ এমপির’ওপর।

আর তার সরকার প্রায় সব আইন বা বিল পাস করতে গিয়ে পদে পদে প্রধান বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টির বাধার সম্মুখীন হচ্ছিল।

সংসদে বেশ কয়েকবার অচলাবস্থার সৃষ্টি হয় নানা ইস্যুতে।

জাস্টিন ট্রুডোর লিবারেল সরকারকে গত বছর জুন মাসে কনজারভেটিভ পার্টির আস্থাভোটের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়। এনডিপি ও গ্রিন পার্টির এমপিদের ভোটে সেই আস্থাভোটে লিবারেল সরকার টিকে গেলেও এ বছর জুন মাসে আবারও অচলাবস্থার সৃষ্টি হয় সংসদে।

প্রকাশ্যে প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো বলেছেন, করোনা অতিমারী মোকাবিলায় তার সরকারের নেওয়া সব পদক্ষেপের প্রতি দেশবাসীর সম্মতি আছে কিনা সেই ম্যান্ডেট নিয়ে তিনি দেশ চালাতে চান। তাই পূর্ববর্তী সংসদ ভেঙে দিয়ে এই মধ্যবর্তী নির্বাচন।

বিরোধী দলগুলো তা মানতে রাজি নয়। করোনা অতিমারীকালে ৬০ কোটি ডলার ব্যয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কোনো যৌক্তিকতা নেই বলে তারা মনে করেন।

বিরোধী দলগুলো বলছে— মূলত জবাবদিহিতা এড়াতে সংখ্যাগরিষ্ঠ সরকার গঠনের লক্ষ্যে অতিমারীকালে হঠাৎ করে এই নির্বাচন ডেকেছেন প্রধানমন্ত্রী। বিরোধী দলগুলোকে প্রস্তুত হওয়ার সময় না দিতে আইন অনুসারে ন্যূনতম, মাত্র ৩৬ দিনের প্রচারণার সুযোগ দেওয়া হয়েছে।

নির্বাচনে আলোচ্য বিষয়

কানাডায় এবারের নির্বাচনে নানা জাতীয় বিষয় নিয়ে তর্কবিতর্ক হলেও চার ফেডারেল দলের নির্বাচনে প্ল্যাটফর্মে যে বিষয়গুলোর প্রতি সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, সেগুলো হচ্ছে— অর্থনীতি, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, আবাসন ও কর্মসংস্থান।

তবে গত ৮ ও ৯ সেপ্টেম্বর দেশজুড়ে টেলিভিশনে সম্প্রচারিত পাঁচ ফেডারেল নেতার বিতর্ক তাদের দলীয় নির্বাচনে প্ল্যাটফর্ম ছাড়াও কেন্দ্রীভূত হয় যে বিষয়গুলোকে ঘিরে, তা হলো—

নেতৃত্ব ও জবাবদিহিতা; জলবায়ু পরিবর্তন নীতি; আদিবাসীদের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণ; আর্থিক সক্ষমতা ও আবাসন খাতে ক্রয়ক্ষমতা এবং কোভিড অতিমারী থেকে উত্তরণের অর্থনৈতিক পরিকল্পনা।

এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা এবং তর্কবিতর্ক হয়েছে বিগত প্রায় ছয় সপ্তাহজুড়ে।

তবে এ নির্বাচনী প্রচারণাকালে ভোটারদের বিভক্ত করার মতো কয়েকটি বিষয় উঠে এসেছে। এর মধ্যে প্রধান দুটি হচ্ছে—

সবার জন্য টিকা পাসপোর্ট নীতি

আর ফরাসি ভাষী প্রদেশ কুইবেকের বৈষম্যমূলক দুটি আইন, যেখানে কানাডার সরকারি ভাষা ইংরেজি ও ফরাসি হলেও বিল ৯৬-তে ফরাসি ভাষাকে প্রদেশের একমাত্র ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। আর বিল ২১-এ সরকারি কর্মচারীদের দায়িত্ব পালনকালে কোনো ধর্মের প্রতীক ও পোশাক (যেমন, টুপি, হিজাব, পাগড়ি, কিপ্পা ইত্যাদি) পরিধান নিষিদ্ধের প্রস্তাব করা হয়েছে।

বাংলাদেশি-কানাডীয় প্রার্থী

কানাডায় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাগরিকের কোনো নির্দিষ্ট পরিসংখ্যান নেই। তবে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাগরিকের বাস বেশি যথাক্রমে অন্টারিও, কুইবেক, ব্রিটিশ কলাম্বিয়া ও আলবার্টাপ্রদেশে।

আর নগরীগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি কানাডীয়ের বাস বৃহত্তর টরন্টো মহানগরীতে। এর পর মন্ট্রিয়ল, ভ্যাংকুভার ও ক্যালগেরিতে।

উল্লেখ্ করা যেতে পারে যে, অপেক্ষাকৃত নবীন অভিবাসী সম্প্রদায় হিসেবে বাংলাদেশি-কানাডীয়রা এখনও এ দেশের মূল ধারা রাজনীতিতে অন্যান্য অভিবাসী সম্প্রদায়ের মতো শক্ত ভিত্তি গড়ে তুলতে পারেনি।

কানাডার কোনো পৌর করপোরেশন বা আইনসভার মধ্যে অন্টারিওর প্রাদেশিক আইন পরিষদে প্রথম বাংলাদেশি-কানাডীয় নির্বাচিত প্রতিনিধি ডলি বেগম। ৩২ বছর বয়সি ডলি এনডিপি দলীয় এমপিপি।

তার পথ ধরে এবারের ফেডারেল নির্বাচনে সর্বাধিক আট প্রার্থীদলীয় মনোনয়ন নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বলে জানা গেছে। তবে দলীয় মনোনয়নের বাইরে স্বতন্ত্র প্রার্থীও থাকতে পারে।

এনডিপির মনোনয়ন পেয়েছেন চারজন, কনজারভেটিভ পার্টির দুজন এবং ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টি ও গ্রিন পার্টি থেকে একজন করে।

তারা হলেন— আফরোজা হোসেন, লিবারেল পার্টি (অশোয়া, অন্টারিও); মহসীন ভুঁইয়া, কনজারভেটিভ পার্টি (স্কারবরো সাউথোয়েস্ট, অন্টারিও); সৈয়দ মহসীন, কনজারভেটিভ পার্টি (সারে-নিউটন, ব্রিটিশ কলাম্বিয়া), খালিস আহমেদ, এনডিপি (ক্যালগেরি নোজ হিল, আলবার্টা), গুলশান আক্তার, কনজারভেটিভ পার্টি (ক্যালগেরি কনফেডারেশ, আলবার্টা); ফয়েজ কামাল, এনডিপি (স্কারবরো সেন্তার, অন্টারিও); নামীর রহমান, এনডিপি (নায়াগ্রা অয়েস্ট, অন্টারিও) এবং সনি মীর, গ্রিন পার্টি (অশোয়া, অন্টারিও)।

লিবারেল বনাম কনজারভেটিভ তীব্র লড়াই

এবারের নির্বাচনে ২২ দল অংশ নিলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে ছয় দলের মধ্যে।

বিগত সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী পাঁচ দল- লিবারেল পার্টি, কনজারভেটিভ পার্টি, ব্লক কুইবেকোয়া, এনডিপি ও গ্রিন পার্টি এবং পিপলস পার্টি অব কানাডা।

তবে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর নেতৃত্বে ক্ষমতাসীন লিবারেল বনাম এরিন ও’টুল-এর নেতৃত্বে কনজারভেটিভ পার্টির মধ্যে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী পিয়েরে ট্রুডোর পুত্র জাস্টিন ট্রুডো লিবারেল পার্টির নেতৃত্ব দিচ্ছেন আট বছর ধরে। ২০১৩ সাল থেকে। ঊনপঞ্চাশ বছর বয়সি জাস্টিন দুই দফা প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন।

তার সরকার বেশ কয়েকটি বিতর্কিত ঘটনার কারণে সমালোচিত।

আর অবসরপ্রাপ্ত বিমানবাহিনী কর্মকর্তা, এরিন ও’টুল কনভারভেটিভ পার্টির নেতা হিসেবে অপেক্ষাকৃত নবীন। মাত্র ১৩ মাস আগে তিনি নির্বাচিত হয়ে দলের হাল ধরেছেন। ৪৭ বছর বয়সি ও’টুলের আগে এমপি এবং কনজারভেটিভ সরকারের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা আছে।

গর্ভপাতের অধিকার ও আগ্নেয়াস্ত্র নিষিদ্ধকরণসহ বিভিন্ন বিষয়ে তার চিন্তাভাবনা রক্ষণশীল দলের মূল ভাবধারার থেকে অপেক্ষাকৃত উদার ও অগ্রসর। সে কারণে তিনি দলের তরুণদের সমর্থন পেলেও দলের প্রবীণ সমর্থকদের আস্থা হারাচ্ছেন।

উল্লেখ্য, গত নির্বাচনে কনজারভেটিভ পার্টি ৩৪.৩৪ শতাংশ ভোট পেলেও ১২১ আসনে জয়ী হয়।

অন্যদিকে লিবারেল পার্টি ৩৩.১২ শতাংশ ভোট পেলেও ১৫৭ আসনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করে।

এবারে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পর থেকে জনমত জরিপে কনজারভেটিভ পার্টি ৩৪ শতাংশ বা তার চেয়ে বেশি সমর্থন পেয়ে আসছিল।

আর লিবারেল পার্টির সমর্থন ছিল ৩০ থেকে ৩১ শতাংশে।

কিন্তু গত ৮ ও ৯ সেপ্টেম্বর পাঁচ ফেডারেল নেতার টেলিভিশন বিতর্কের পর থেকে এ পরিস্থিত কিছুটা পাল্টে গেছে।

এ দেশের বৃহত্তম গণমাধ্যম কানাডিয়ান ব্রডকাস্টিং করপোরেশন বা সিবিসির সর্বশেষ জনমত জরিপে আজ মধ্যরাতের আগে লিবারেল দলের সমর্থন ছিল ৩১.৩ শতাংশ।

আর কনজারভেটিভ দলের সমর্থন ৩০.৯ শতাংশ।

সংখ্যালঘু সরকারের প্রতিফলন জনমত জরিপে

আজকের ফেডারেল নির্বাচনে আবারও একটি সংখ্যালঘু সরকার গঠনের পক্ষে ভোটারদের রায় দেওয়ার সম্ভাবনা জোরালো।

সিবিস পরিচালিত দেশব্যাপী সর্বশেষ জনমত জরিপ অনুসারে, মতামত প্রদানকারী ভোটারদের বেশিরভাগ সংখ্যালঘু সরকারের পক্ষে মত দিয়েছে:

৮৩% - সংখ্যালঘু সরকার: ৫৮% লিবারেল; ২৫% কনজারভেটিভ

১৬% - সংখ্যাগরিষ্ঠ সরকার: ১৫% লিবারেল; ১% কনজারভেটিভ

অর্থাৎ, মোট ৭৩% সমর্থন বর্তমানে ক্ষমতাসীন উদারপন্থী লিবারেল পার্টির পক্ষে। মোট ২৬% সমর্থন বর্তমানে প্রধান বিরোধী দল রক্ষণশীল কনজারভেটিভ পার্টির পক্ষে।

এই জরিপে লিবারেল পার্টির সংখ্যাগরিষ্ঠ সরকার গঠনের পক্ষে সমর্থন গতকালের চেয়ে এক শতাংশ বেশি।

তবে ব্যালট বাক্সে ভোটারদের ভোটের প্রতিফলন অনেক ক্ষেত্রে জনমত জরিপের বিপরীত হতেও দেখা গেছে।

জনমত জরিপে ২০১৫ সালে কনজারভেটিভরা শেষ পর্যন্ত এগিয়ে থাকলেও ভোটাররা জাস্টিন ট্রুডো’র নেতৃত্বে লিবারেল পার্টির সংখ্যাগরিষ্ঠ সরকার গঠনের পক্ষে রায় দিয়েছিল।

ব্যালট বাক্সে এই জনমত প্রতিফলিত হলে লিবারেল পার্টি নেতা জাস্টিন ট্রুডো টানা তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সরকার গঠন করার সুযোগ পেতে যাচ্ছেন।

সোনালীনিউজ/এমটিআই

 

Wordbridge School
Link copied!