মধ্যযুগে যৌনতার আজব রীতিনীতি

  • লাইফস্টাইল ডেস্ক | সোনালী নিউজ
  • প্রকাশিত: জুন ১৯, ২০১৬, ১২:৪৪ পিএম
মধ্যযুগে যৌনতার আজব রীতিনীতি

কেমন ছিল মধ্যযুগীয় যৌনতার রীতিনীতি? এ যুগের মানুষ হিসেবে যদি এই নিয়মগুলি শোনেন, তাহলে নিজেকে ভাগ্যবান বলে মনে হতেই পারে। কেন? চলুন, জেনে নেওয়া যাক─

১. প্রিম্যারিটাল সেক্স বা বিয়ের আগে যৌনতার শাস্তি ছিল মৃত্যুদণ্ড।
২. ল্যাটেক্স-এর কন্ডোম তখনও বেরোয়নি। কন্ডোম সেই সময়ে তৈরি হত পশুর শরীরের অংশ বা কাপড় দিয়ে। তবে জন্মনিয়ন্ত্রণের থেকেও কন্ডোম ব্যবহারের বড় কারণ ছিল যৌনরোগ থেকে সুরক্ষা।
৩. লম্বাটে পাঁউরুটি ব্যবহার করা হত সেক্স টয়-এর পরিবর্তে।
৪. বিয়ের পরে স্ত্রীর কুমারীত্বে দাঁড়ি ফেলার জন্য স্বামীদের একটি কাজ বাধ্যতামূলকভাবে করতে হত। স্ত্রীকে দামি দামি উপহার কিনে দেওয়া।
৫. সন্তানলাভের জন্য যৌনমিলন করলে, তা উপভোগ করার অধিকার নারী বা পুরুষ— কারও ছিল না।
৬. বলা হত, কুমারীত্ব হারানোর পরে যদি কোনও মহিলা প্রবল তপস্যা এবং সাধনা করেন, তা হলে তিনি তাঁর ‘পবিত্রতা’ ফিরে পাবেন।
৭. সমকামিতার শাস্তি ছিল মৃত্যু। নিদেনপক্ষে এমন শারীরিক অত্যাচার, যা পাওয়ার পরে মনে হত, এর থেকে মৃত্যু ভাল।

সোনালীনিউজ/ঢাকা/এএম

Link copied!