• ঢাকা
  • শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

জোড়াতালির জোট...


নিউজ ডেস্ক: নভেম্বর ৭, ২০২১, ১০:১৫ পিএম
জোড়াতালির জোট...

ঢাকা: বার বার ভাঙনের মুখে পড়া ২০ দলীয় জোট রক্ষায় জোড়াতালি দেওয়ার চেষ্টা করছে বিএনপি। একটি দল বেরিয়ে গেলে কোনোরকমে অখ্যাত কাউকে দিয়ে আরেকটি দল গঠন করা হচ্ছে। রাজনৈতিক সমালোচকদের মতে, ২০ দলীয় জোটের মধ্যে এখন ২০টি দল নেই। তারপরও বলা হচ্ছে ‘২০ দলীয় জোট’! আবার জোটের মধ্যে নতুন এমন অনেকগুলো দল ও নেতা আছে যাদের রাজনৈতিক গ্রহণযোগ্যতা তো দূরের কথা, সামাজিক গ্রহণযোগ্যতাও প্রশ্নবিদ্ধ।

আরও পড়ুন: দু’দলেই তৃণমূলে অসন্তোষ

সমালোচকদের মতে, ‘একদল-একনেতা’ নির্ভর এসব দল অনেকটা ‘মৌসুমি রাজনীতি’নির্ভর। তাদের কর্মসূচি-কার্যক্রম কিছুই নেই। অনেক দলের নিজস্ব কার্যালয়ও নেই। যেসব সংগঠনের কার্যালয় আছে, জোটের মতো সেগুলোও নিষ্ক্রিয়। ২০ দলীয় জোট গঠনের পর এটি বহুবার ভাঙনের কবলে পড়েছে। বেরিয়ে গেছে পাঁচটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল। তবু জোটে ‘২০ দল’ই থেকে যায় কীভাবে তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। বিএনপিবিরোধীদের ভাষ্য, কোনো শরিক দল জোট ত্যাগ করলেই বিএনপির পৃষ্ঠপোষকতায় ওই দলের যে-কোনো একজনকে দিয়ে নতুন করে একই নামে কমিটি তৈরি করা হয়। যাকে দিয়ে নতুন দল তৈরি করা হয় তার অবস্থান অথবা যোগ্যতা কিছুই বিবেচনা করা হয় না। এ কারণে ২০ দলীয় জোটকে এখন ‘অনিবন্ধিত দলের জোট’ বলা হয়।

আরও পড়ুন: নতুন দলে কৌতুহলী মানুষ, সময় বলবে কে কেমন

সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, ২০১৮ সালের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ও নির্বাচন-পরবর্তী বিভিন্ন সময়ে অনেক দল জোট ত্যাগ করায় ২০ দল এবং ঐক্যফ্রন্ট এখন অনেকটাই নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছে। অবশ্য ২০ দলীয় জোট ত্যাগকারী ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ ন্যাপ, এনপিপি, এনডিপি, ন্যাপ ভাসানীর বিকল্প হিসেবে কিছু নেতাকে সামনে এনেছে বিএনপি। তবে রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, নতুন ওই নেতাদের রাজনৈতিক গ্রহণযোগ্যতা তো দূরের কথা, সামাজিক গ্রহণযোগ্যতাও প্রশ্নবিদ্ধ।

আরও পড়ুন: যতটুকুতে হুমকি নেই ততটুকু আন্দোলন...

২০১৪ সালের নির্বাচনের পরপরই জোট ত্যাগ করে শেখ আনোয়ারুল হকের নেতৃত্বাধীন ন্যাপ ভাসানী। সেই সময় ১৮ দলীয় জোটের সংখ্যাতত্ত্ব ঠিক রাখতে তৎকালীন কল্যাণ পার্টির গাইবান্ধা জেলার সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট আজহারুল ইসলামের নেতৃত্বে তৈরি করা হয় ন্যাপ ভাসানী, যে দলের কোনো নিজস্ব কার্যালয় খুঁজে পাওয়া যায় না। মাঝে মধ্যে বিবৃতি দেওয়ার মাধ্যমেই তাদের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ। রাজপথে কোথাও কোনো আন্দোলন-সংগ্রামে তাদের দেখা যায় না।

আরও পড়ুন: আন্দোলনের রূপরেখা সাজিয়ে ফেলেছে বিএনপি

একই সময় বিএনপির সঙ্গে মতবিরোধে জোট ত্যাগ করে শেখ শওকত হোসেন নীলুর নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-এনপিপি। বিএনপি জোটের এই শরিক এখন মূলত ‘ওয়ান ম্যান শো’। দলের কার্যালয় নেই, কার্যক্রমও নেই বললেই চলে। মতিঝিলে নিজের চেম্বারে রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করছেন তিনি।

বিভিন্ন অভিযোগ এনে ২০১৬ সালের ৭ জানুয়ারি জাতীয় সম্মেলনের মধ্য দিয়ে ২০ দল ত্যাগ করে ইসলামী ঐক্যজোট। যেদিন তারা জোট ত্যাগ করেন সেদিনই বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অ্যাডভোকেট মাওলানা আবদুর রকিবের নেতৃত্বে নতুন ইসলামী ঐক্যজোট প্রতিষ্ঠা করা হয়। আবদুর রকিবের এই দল পাঁচ বছরেও নিজস্ব কোনো কার্যালয় করতে পারেনি।

আরও পড়ুন: হাকডাক দিচ্ছে বিএনপি, পাত্তা দিচ্ছে না আ.লীগ 

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনের আগে ১৩ অক্টোবর বিএনপি, গণফোরাম, জেএসডি ও নাগরিক ঐক্যের সমন্বয়ে গঠিত জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট আত্মপ্রকাশ করে। এর তিনদিন পর ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান জেবেল রহমান গানি ও গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়ার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (বাংলাদেশ ন্যাপ) জোট ত্যাগ করে। একইদিন গানির সঙ্গে বেরিয়ে যায় খোন্দকার গোলাম মোর্তুজা ও মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসার নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এনডিপি)।

গত ১ অক্টোবর ষষ্ঠ দল হিসেবে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট ছেড়েছে নিবন্ধিত খেলাফত মজলিস। এই দলটির কোনো অংশ সৃষ্টি করেনি বিএনপি।

আরও পড়ুন: আন্দোলনের নতুন টিম বানাচ্ছে বিএনপি

২০ দলীয় জোটের গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দল বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল (অব.) ড. অলি আহমদ ও ড. রেদোয়ান আহমেদের লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি। অলি আহমদের জাতীয় ও আর্ন্তজাতিক রাজনীতিতে যথেষ্ট গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। তবে জোটের বাইরে গিয়ে কিছু দল নিয়ে অলির নেতৃত্বে ‘জাতীয় মুক্তিমঞ্চ’ গঠনকে কেন্দ্র করে আবদুল করিম আব্বাসী ও শাহাদাত হোসেন সেলিমের নেতৃত্বে এলডিপির আরেকাংশ তৈরি হয়েছে। এই অংশের সভাপতি আবদুল করিম আব্বাসীকে কখনো দেখা না গেলেও মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম রাজনীতিতে সক্রিয়। যদিও নিজ নির্বাচনী এলাকায় নানা কর্মসূচি পালন করলে সেখানে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদেরই দেখা মেলে। সেসব কর্মসূচিতে এলডিপির কোনো কর্মী বা নেতা আছেন কি না কারও জানা নেই। এলডিপির এই অংশেরও কোনো নিজস্ব কার্যালয় নেই। রাজধানীর কাজীপাড়ায় দলের যুগ্ম-মহাসচিব এম এ বাসারের অফিস থেকেই দল পরিচালিত হয়।

আরও পড়ুন: জোটগত রাজনীতিতে নতুনত্ব নিয়ে আসছে বিএনপি 

২০ দলীয় জোটের শরিক জাতীয় পার্টির কাজী জাফর অংশের নেতারা অনেকটাই ছন্নছাড়া। ঢাকার পুরানাপল্টনে দারুস সালাম ভবনে তাদের একটি কার্যালয় ছিল, এখন আর সেই কার্যালয়ের অস্তিত্ব নেই।

এদিকে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) এখন আর ২০ দলীয় জোটের ব্যাপারে আগ্রহী নয়। রাজনীতিতে অত্যন্ত পরিচিত ও ভারতবিরোধী রাজনীতিক হিসেবে পরিচিত প্রয়াত শফিউল আলম প্রধান দলটির প্রতিষ্ঠাতা। এখন তার কন্যা ব্যারিস্টার তাসমিয়া প্রধানের নেতৃত্বে দলটি পরিচালিত হচ্ছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনে তাসমিয়া প্রধানকে মনোনয়ন না দেওয়ায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সমালোচনা করেন তিনি। ২০১৯ সালের ২৭ জুন অলি আহমদের নেতৃত্বে জাতীয় মুক্তিমঞ্চে যোগ দেওয়ার পর থেকে ২০ দলীয় জোটে আর সক্রিয় হয়নি দলটির এ অংশ। তাদের কার্যালয় আসাদগেট এলাকায়।
 
মোস্তাফিজুর রহমান ইরানের নেতৃত্বাধীন লেবার পার্টি ২০ দলীয় জোটের অংশ। তাদের কেন্দ্রীয় কার্যালয় আছে। যদিও সেটাকে মিডিয়া অফিস হিসেবে পরিচয় দেওয়া হয়। মূলত এখান থেকে দল পরিচালনা করেন তিনি। বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে, প্রেস ক্লাবভিত্তিক সভা-সেমিনার-মানববন্ধন ও বিবৃতিতে সক্রিয় এই দল।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে লেবার পার্টির তৎকালীন মহাসচিব হামদুল্লাহ মেহেদিও ২০ দলীয় জোট ত্যাগ করেন।
 
বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের শরিক বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি। যার নেতৃত্বে রয়েছেন মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীর প্রতীক। এক সময় বিএনপি-জামায়াতের কট্টর সমালোচক হলেও এখন জামায়াতে ইসলামীর ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসেবেই পরিচিত তিনি। দলটির সঙ্গে রাজনৈতিকভাবে কাজ করেছে এমন একাধিক নেতা দাবি করেছেন, কল্যাণ পার্টির সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর বোঝাপড়া ভালো। সেক্ষেত্রে আগামী নির্বাচনে বিএনপির ধানের শীষ না পেলে কল্যাণ পার্টির প্রতীককে কাজে লাগাতে পারে মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতা করা সংগঠনটি।
 
কল্যাণ পার্টির নতুন মহাসচিব নিযুক্ত হয়েছেন যুক্তরাজ্য প্রবাসী সাবেক শিবির নেতা আবদুল আউয়াল মামুন। তিনি সপরিবারে যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন। ২০০৬ সালে তিনি সেখানে যান। এর আগে ২০০৩ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা শিবিরের সেক্রেটারি জেনারেলের দায়িত্ব পালন করেন।

২০১৮ সালের ৫ নভেম্বর বিএনপি-জোটে যোগ দেয় রিটা রহমানের নেতৃত্বাধীন পিপলস পার্টি অব বাংলাদেশ, সৈয়দ এহসানুল হুদার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ জাতীয় দল ও মাইনরিটি পার্টি। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যুতে রংপুরে একটি সংসদীয় আসন শূন্য হলে পিপলস পার্টি অব বাংলাদেশকে বিএনপিতে একীভ্থত করেন দলটির উদ্যোক্তা রিটা রহমান। আর বিএনপি জোট ছেড়ে চলে গেছে মাইনরিটি পার্টি।
 
সৈয়দ এহসানুল হুদার বাংলাদেশ জাতীয় দল এখন বিএনপি নেতাদের নিয়ে আলোচনা সভা, মানববন্ধনের মতো কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে। দলের অফিস হিসেবে ঢাকার ধানমন্ডি-২ নম্বর সড়কের ৩৮/১ বাড়িটির নিচতলা ব্যবহার করছেন। বাড়ির সামনেই দলের সাইনবোর্ড ঝুলে আছে।

বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতাকারী সংগঠন জামায়াতে ইসলামী। ঢাকায় দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও মহানগর কার্যালয় দুটোই এক দশক ধরে বন্ধ। দলটির সাংগঠনিক ও রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে অস্থায়ীভাবে। নেতাদের অনুসারীর বাসা কিংবা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে কর্মকান্ড চালাচ্ছে দলটি।

বিএনপি নেতৃত্বাধীন অন্য জোট জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। ২০১৮ সালের নির্বাচনকে ঘিরে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে গড়ে ওঠা এ জোট নির্বাচনের কয়েক মাস পরই নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। নির্বাচনের ফল বর্জনের পর গণফোরাম ও বিএনপির নির্বাচিত সংসদ সদস্যরা শপথগ্রহণ করায় জোটের শরিক বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকীর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ত্যাগ করে।
 
২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনের আগে গঠিত হয় জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট, যার নেতৃত্বে ছিলেন ড. কামাল হোসেন।ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন গণফোরাম দুই ভাগে বিভক্ত। দলটির সাধারণ সম্পাদক ড. রেজা কিবরিয়া ইতোমধ্যে দলত্যাগ করে ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরকে নিয়ে নতুন দল ঘোষণা করেছেন। অন্যদিকে মোস্তফা মহসিন মন্টু, অধ্যাপক আবু সাইয়ীদ ও অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরীর নেতৃত্বে গণফোরামের একাংশ চলছে আলাদাভাবে।

আ স ম আবদুর রবের নেতৃত্বাধীন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলও (জেএসডি) দুই ভাগে বিভক্ত। সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন ও সহ-সভাপতি এম এ গোফরানের নেতৃত্বে জেএসডির আলাদা অংশ কার্যক্রম চালাচ্ছে।

মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বে নাগরিক ঐক্য রাজনৈতিক ময়দানে কার্যকর পদচারণা করছে। বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর অধিকাংশ অনুষ্ঠানেই তাকে দেখা যায়।

জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা গণস্বাস্থ্যের ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব তৈরি হয়েছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানের সমালোচনা করার কারণে এ দূরত্ব তৈরি হয়েছে। তবে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ভাসানী অনুসারী পরিষদ, জোনায়েদ সাকির গণসংহতি আন্দোলন, ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরকে নিয়ে রাজনৈতিক ময়দানে সরব পদচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।

আন্দোলন-সংগ্রামে জোট শরিকদের সাংগঠনিক সক্ষমতা বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, এখন জোটের সক্ষমতা প্রকাশের সময় নয়। প্রত্যেকেই যার যার মতো করে কাজ করছেন। তিনি বলেন, যখন জোটে ফেস করার সময় হবে তখন সক্ষমতা বোঝা যাবে। এখন বিএনপি নিজস্ব কর্মসূচি দিচ্ছে। জোটের শরিকরা নিজেদের মতো কর্মসূচি পালন করছে। সবকিছু একসঙ্গে করতে হবে এমনটা নয়। প্রয়োজনে একসঙ্গে হবে, আবার প্রয়োজনে যার যার মতো করে কাজ করবে।

সোনালীনিউজ/আইএ

Wordbridge School
Link copied!