ঢাকা : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভায় জানানো হয়েছে, ইলিশ আহরণকারী বিশ্বের ১১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান এখন শীর্ষে।
বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভায় এ তথ্য জানানো হয়।
কমিটির সভাপতি ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত সভায় কমিটির সদস্য নাজমা আকতার, শামীমা আক্তার খানম এবং কানিজ ফাতেমা আহমেদ অংশ নেন। এ সময় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালায়ের সচিব, বিভিন্ন সংস্থার প্রধানগণসহ মন্ত্রণালয় এবং সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জানানো হয়, বাংলাদেশ বিশ্বের মোট ইলিশ উৎপাদনের ৮০ শতাংশ আহরণ করে। ইলিশের বিচরণ এখন শুধু চাঁদপুর, বরিশাল এবং ভোলাতেই সীমাবদ্ধ নয়। রাজশাহী, রংপুর এবং বৃহত্তর সিলেটে বিভিন্ন নদ নদী ও হাওড়ে পাওয়া যাচ্ছে।
বর্তমান সরকারের অন্যতম এই সাফল্য ধরে রাখতে ও এগিয়ে নিতে ‘সামুদ্রিক মৎস্য বিল, ২০২০’ পরবর্তী বৈঠকে পরীক্ষা করে রিপোর্ট চূড়ান্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সভায় মৎস্য অধিদফতরে ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে বাজেট বরাদ্দের পরিমাণ, প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক ব্যয়ের পরিমাণ এবং অধিদফতরের কাজের সফলতা ও অগ্রগতি বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামার সাভার-এর জনবল নিয়োগ এবং হালনাগাদ অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয় সভায়।
সভার শুরুতে গবেষণা ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইন্সটিটিউট (বিএফআরআই) ‘একুশে পদক’ এ ভূষিত হওয়ায় কমিটির পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানানো হয়।
কমিটির ২নং সাব-কমিটির পরিদর্শন কার্যক্রমের প্রতিবেদন সভায় উপস্থাপন করা হয়।ইলিশ আহরণকারী বিশ্বের ১১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান শীর্ষে।
বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভায় এ তথ্য জানানো হয়।
কমিটির সভাপতি ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত সভায় কমিটির সদস্য নাজমা আকতার, শামীমা আক্তার খানম এবং কানিজ ফাতেমা আহমেদ অংশ নেন। এ সময় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালায়ের সচিব, বিভিন্ন সংস্থার প্রধানগণসহ মন্ত্রণালয় এবং সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জানানো হয়, বাংলাদেশ বিশ্বের মোট ইলিশ উৎপাদনের ৮০ শতাংশ আহরণ করে। ইলিশের বিচরণ এখন শুধু চাঁদপুর, বরিশাল এবং ভোলাতেই সীমাবদ্ধ নয়। রাজশাহী, রংপুর এবং বৃহত্তর সিলেটে বিভিন্ন নদ নদী ও হাওড়ে পাওয়া যাচ্ছে।
বর্তমান সরকারের অন্যতম এই সাফল্য ধরে রাখতে ও এগিয়ে নিতে ‘সামুদ্রিক মৎস্য বিল, ২০২০’ পরবর্তী বৈঠকে পরীক্ষা করে রিপোর্ট চূড়ান্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সভায় মৎস্য অধিদফতরে ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে বাজেট বরাদ্দের পরিমাণ, প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক ব্যয়ের পরিমাণ এবং অধিদফতরের কাজের সফলতা ও অগ্রগতি বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামার সাভার-এর জনবল নিয়োগ এবং হালনাগাদ অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয় সভায়।
সভার শুরুতে গবেষণা ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইন্সটিটিউট (বিএফআরআই) ‘একুশে পদক’ এ ভূষিত হওয়ায় কমিটির পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানানো হয়।
কমিটির ২নং সাব-কমিটির পরিদর্শন কার্যক্রমের প্রতিবেদন সভায় উপস্থাপন করা হয়।
সোনালীনিউজ/এমটিআই
আপনার মতামত লিখুন :