• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী হলেন রাসেল


ক্রীড়া প্রতিবেদক জানুয়ারি ৬, ২০১৯, ০৫:৩৭ পিএম
ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী হলেন রাসেল

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা: বাবা প্রখ্যাত শ্রমিক নেতা আহসানউল্লাহ মাস্টারের মৃত্যুর পর গাজীপুর-২ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তার সুযোগ্য পুত্র জাহিদ আহসান রাসেল। এরপর যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন গাজীপুরের এই তরুণ সংসদ সদস্য। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টানা চতুর্থ বারের মতো এমপি হয়েছেন। পুরষ্কার স্বরুপ মন্ত্রিসভায় স্থান পেয়েছেন তিনি। যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হচ্ছেন রাসেল।

রোববার (৬ জানুয়ারি) বিকালে মন্ত্রিপরিষদ সচিব শফিউল হক এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন মন্ত্রিপরিষদের নাম ঘোষণা করেন। সেই ঘোষণা পত্রে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী হিসাবে নাম রয়েছে জাহিদ আহসান রাসেলের। সোমবার বিকাল ৪টায় যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী হিসাবে শপথগ্রহণ করবেন তিনি।

গাজীপুরের জনপ্রিয় মুখ শহীদ আহসানউল্লাহ মাস্টারের বড় ছেলে জাহিদ আহসান রাসেল আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিরও সদস্য। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে আহসানউল্লাহ মাস্টার খুন হলে উপ-নির্বাচনে জয়ী হন জাহিদ আহসান রাসেল। পরে ২০১৪ সালের নির্বাচনেও বিপুল ভোটে জয়ী হন তরুণ রাসেল। ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় তৃতীয়বারের এমপি হন জনপ্রিয় এই সংসদ সদস্য।

একাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে বিপুল ভোটে জয়ী হন জাহিদ আহসান রাসেল। প্রতিদ্বন্দ্বী সালাহউদ্দিন সরকারকে ৩ লক্ষাধিক ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেন তিনি। রাসেল পেয়েছেন ৪ লাখ ১২ হাজার ১৪০ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সালাউদ্দিন সরকার পেয়েছেন ১ লাখ ১ হাজার ৪০ ভোট।

১৯৭৮ সালের ১ জানুয়ারী, গাজীপুর জেলার পূবাইল ইউনিয়নের হায়দরাবাদ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন জাহিদ আহসান রাসেল। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন। লন্ডনে ব্যরিস্টারি পড়ার সময় তার বাবার মৃত্যু হলে দেশে চলে আসেন রাসেল। পরে উপনির্বাচনে গাজীপুর-২ সদর আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী করা হয় তাকে। তিনি বিপুল ভোটে জয়ী হন।

সোনালীনিউজ/ঢাকা/জেডআই

Wordbridge School
Link copied!