• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

নিজেদের নিয়েই ব্যস্ত শিক্ষক নেতারা


সোনালীনিউজ ডেস্ক মে ২২, ২০১৯, ১০:২০ এএম
নিজেদের নিয়েই ব্যস্ত শিক্ষক নেতারা

ঢাকা: নানা সমস্যায় হাবুডুবু খাচ্ছেন দেশের প্রাথমিক স্তর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষকরা। পেশাগত এসব সমস্যা সমাধানে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে না শিক্ষক সংগঠনগুলো। প্রায় দেড়শ' শিক্ষক সংগঠন রয়েছে দেশে। বিভিন্ন শিক্ষক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কর্মচারী সংগঠনের সমন্বয়ে পাঁচটি বড় মোর্চা রয়েছে আবার। দেখা গেছে, অনেক সংগঠনের নেতারা পেশাগত দাবি আদায়ের চেয়ে নিজ নিজ পদ-পদবি, চাওয়া-পাওয়া পূরণেই ব্যস্ত থাকছেন। 

ফলে বিভিন্ন শিক্ষক সংগঠনের প্রতি সাধারণ শিক্ষকদের কমছে সমর্থন। পক্ষান্তরে নিজেদের মধ্যে দলাদলি, কোন্দল, স্বার্থের দ্বন্দ্বে ভেঙে যাচ্ছে বিভিন্ন সংগঠন ও জোট। গড়ে তোলা হচ্ছে নতুন নতুন সংগঠন। এক সময়ের বড় শিক্ষক সংগঠনগুলোর সবই এখন একই নামে অথবা ভিন্ন নামে খণ্ড খণ্ড আকার ধারণ করেছে। ফলে সাংগঠনিকভাবে শক্তি হারিয়েছে বেশিরভাগই। দাবি আদায়ে মাঠের আন্দোলনে কার্যত গুরুত্ব হারিয়েছে তারা। কোনো কোনো সংগঠনের মূল নেতা মারা যাওয়ায় তার অনুসারীরা হয়ে পড়েছেন বিভক্ত। আবার কোনো কোনো সংগঠনে নেতারা বহু আগে পেশা থেকে অবসর নেওয়ার পর এখন বয়োবৃদ্ধ ও অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। এসব সংগঠনও চলছে ঢিমেতালে। 

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, যখন যে রাজনৈতিক দল সরকারে এসেছে, গুরুত্ব দিয়েছে তাদের সমর্থিত শিক্ষক সংগঠনগুলোর নেতাদেরই। সব আলাপ-আলোচনা করা হয়েছে তাদের সঙ্গেই। উপেক্ষা করা হয়েছে অন্য সংগঠনের নেতাদের। 

বরেণ্য শিক্ষাবিদ অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, 'বাংলাদেশের পেশাজীবী সংগঠন যেগুলো আছে, তার সবই দলীয়ভাবে বিভক্ত। শিক্ষকরাও এর বাইরে নন। বিভক্তির কারণে সংগঠনগুলো দুর্বল হয়ে পড়ে এবং যৌক্তিক দাবি আদায়েও সমর্থ হয় না তারা।' 

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও গণসাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে চৌধুরী বলেন, 'স্বাধীনতাপরবর্তী সময়ে শিক্ষক সংগঠনগুলোর যে ভূমিকা আমরা দেখতাম, এখন তা আর দেখা যায় না। আগে পেশাজীবী সংগঠন হিসেবে শিক্ষকদের সংগঠনগুলো শিক্ষক ও শিক্ষার উন্নয়নভিত্তিক নানা কার্যক্রমে সম্পৃক্ত থাকত। এখন তার সবই রাজনীতিকীকরণের স্রোতে গা ভাসিয়েছে। আরেকটি বিষয় হলো, শিক্ষক নেতারা নিজেদের বেতন-ভাতা, সুযোগ-সুবিধার জন্যই শুধু কথা বলেন। সামগ্রিকভাবে শিক্ষার মান উন্নয়নের কথা সেভাবে ততটা বলেন না।'

এর সঙ্গে ঐকমত্য পোষণ করে প্রবীণ শিক্ষক নেতা ও জাতীয় শিক্ষানীতি প্রণয়ন কমিটির সদস্য অধ্যক্ষ কাজী ফারুক আহমেদ বলেন, 'শুধু শিক্ষকদের দাবি-দাওয়ার কথা বলাই শিক্ষক সংগঠনের একমাত্র উদ্দেশ্য হতে পারে না। শিক্ষার মানের উন্নয়ন ঘটাতে হলে শিক্ষকদেরই প্রধান ভূমিকা নিতে হবে। আর তাই শিক্ষার নানা সমস্যা নিয়েও তাদের সোচ্চার হতে হবে।'

শিক্ষক সংগঠনগুলোর হালচাল :অনুসন্ধানে দেখা গেছে, 'বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি' নামে দেশে এ মুহূর্তে অন্তত ১৪টি সংগঠন রয়েছে। তার মধ্যে আটটিই নিষ্ফ্ক্রিয়প্রায়। বেশিরভাগ জেলায় এসব সংগঠনের কোনো কমিটি নেই। নেই কোনো কার্যক্রমও। প্রখ্যাত শিক্ষক নেতা অধ্যক্ষ কামরুজ্জামানের মৃত্যুর পর তার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি নামে সংগঠনটির মাঝে বিভক্তি দেখা দেয় এবং একই নামে বিভিন্ন সময়ে একাধিক সংগঠন গড়ে ওঠে। তার নেতৃত্বাধীন গ্রুপটি এখনও বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি নামেই পরিচালিত হচ্ছে। এর সভাপতি প্রবীণ শিক্ষক নেতা অধ্যক্ষ এমএ আউয়াল সিদ্দিকী আর সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ কামরুজ্জামানের কন্যা বিলকিস জামান। দেশের ১৫/২০টি জেলায় এ সংগঠনের কমিটি আছে। এই নামে অপর সংগঠনের সভাপতি বজলুর রহমান মিয়া ও কাওছার আলী শেখ। এর কমিটি আছে ১০/১৫টি জেলায়। বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির অপর অংশের সভাপতি আজিজুল ইসলাম ভুইয়া ও সাধারণ সম্পাদক মোহসীন রেজা। আজিজুল ইসলাম ভুইয়া সম্প্রতি মারা যান। এ গ্রুপ থেকে বেশ আগেই বের হয়ে গিয়ে পৃথক সংগঠন গড়েন অধ্যক্ষ এমএ জলিল। জানা গেছে, বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির পৃথক আরেক গ্রুপের সভাপতি কাজী আবদুর রাজ্জাক ও মহাসচিব অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভুঁইয়া। বেশ কয়েকটি জেলায় এ সংগঠনের কমিটি রয়েছে। এই নামে আরেক সংগঠনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন মো. কামরুজ্জামান ও সাধারণ সম্পাদক একেএম ওবায়দুল্লাহ। বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি নামে রাজধানীর লক্ষ্মীবাজারকেন্দ্রিক এক সময়ে একটি বড় সংগঠন ছিল। এ গ্রুপের এখন সভাপতি ইয়াদ আলী ও সাধারণ সম্পাদক কুষ্টিয়ার শিক্ষক নেতা আবদুর রাজ্জাক। বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি নামে আরেকটি গ্রুপের সভাপতি ছিলেন আবুল বাসার হাওলাদার ও সাধারণ সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম রনি। তারা দু'জনের পরিবর্তে বিভক্ত হয়ে একই নামে পৃথক সংগঠন গড়ে নিজেরা নিজ নিজ গ্রুপের সভাপতি হন। আবুল বাসার হাওলাদার সম্প্রতি নাম বদলে আরেকটি শিক্ষক সংগঠন গড়েছেন। 

জান গেছে, কারিগরি শিক্ষকদের বড় দুটি সংগঠন রয়েছে দেশে। এর একটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু; অপরটির নেতৃত্বে আছেন অধ্যক্ষ এমএ সাত্তার। সাজুর নেতৃত্বাধীন সংগঠনের নাম বেসরকারি কারিগরি শিক্ষক সমিতি। এর নির্বাহী সভাপতি অধ্যক্ষ নাসির উদ্দিন বাবুল ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ একেএম মোকসেদুর রহমান। অধ্যক্ষ এমএ সাত্তারকে সভাপতি ও অধ্যক্ষ মোহাম্মদ আলী চৌধুরী মানিককে সাধারণ সম্পাদক করে 'কারিগরি কলেজ শিক্ষক সমিতি' নামে কারিগরি শিক্ষকদের অপর ধারাটি পরিচালিত হচ্ছে। 

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রাথমিক শিক্ষকদের আটটি সংগঠন জোরালোভাবে কার্যকর ভূমিকা রাখছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি নামে তিনটি বড় সংগঠন রয়েছে। এর বাইরে প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সমিতি, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতিসহ আরও কয়েকটি সংগঠন রয়েছে। আমিনুল ইসলাম চৌধুরী, মনছুর আলী, শামসুল আলম, শামসুদ্দিন মাসুদসহ বেশ কয়েকজন নেতা প্রাথমিক শিক্ষকদের বিভিন্ন গ্রুপের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি নামে পৃথক দুটো ধারা কার্যকর। 

এর বাইরে শিক্ষক-কর্মচারী সংগঠনগুলোর জোট বেঁধে বেশ কয়েকটি বড় মোর্চাও রয়েছে। ১১টি সংগঠনের সমন্বয়ে পরিচালিত হচ্ছে স্বাধীনতা শিক্ষক-কর্মচারী ফেডারেশন। অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান এ ফেডারেশনের চেয়ারম্যান এবং অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু প্রধান সমন্বয়কারী। প্রবীণ শিক্ষক নেতা অধ্যক্ষ কাজী ফারুক আহমেদের নেতৃত্বে ছিল জাতীয় শিক্ষক-কর্মচারী ফ্রন্ট। নানা কারণে ফ্রন্ট বর্তমানে অকার্যকর। তবে ফ্রন্টের নেতারা কিছুদিন আগে 'শিক্ষক-কর্মচারী ফেডারেশন' নামে পৃথক মোর্চা গড়েছেন। অধ্যক্ষ আসাদুল হক এর প্রধান সমন্বয়কারী। 'শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোট' নামে অপর একটি বড় মোর্চা পরিচালিত হচ্ছে অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভুঁইয়ার নেতৃত্বাধীন। এ ছাড়া শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্য পরিষদ নামে শিক্ষকদের আরেকটি পৃথক মোর্চা কয়েক বছর আগে সক্রিয় ছিল। এটি বর্তমানে বিভক্ত হয়ে একাধিক গ্রুপে পরিণত হয়েছে। 

জানা গেছে, অধ্যক্ষ সেলিম ভুঁইয়া ও অধ্যক্ষ আসাদুল হকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতিও (বাকশিস) দুটি। দুই ধারায় পৃথকভাবে পরিচালিত হচ্ছে 'বাংলাদেশ কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি (বাকবিশিস)। প্রথম গ্রুপের নেতৃত্ব দিচ্ছেন নূর মোহাম্মদ তালুকদার ও মো. জাহাঙ্গীর আলম; দ্বিতীয় গ্রুপের নেতৃত্বে অধ্যক্ষ এমএ রশীদ ও অধ্যাপক সিরাজুল হক আলো। 

এর বাইরেও নন-এমপিও শিক্ষক-কর্মচারী ফেডারেশনের নেতৃত্বে গোলাম মাহমুদুন্নবী ডলার ও অধ্যক্ষ বিণয় ভূষণ রায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন। স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষক সমিতির কয়েকটি গ্রুপ রয়েছে। হাফেজ মাওলানা কাজী ফয়জুর রহমান একাংশের সভাপতি। অপর অংশের সভাপতি মাওলানা কাজী রুহুল আমিন চৌধুরী। পলিটেক শিক্ষকদেরও পৃথক দুটি সংগঠন রয়েছে। 

সমস্যার সাগরে হাবুডুবু :দেশের শিক্ষক সমাজ নানা সমস্যায় হাবুডুবু খাচ্ছে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকরা ১০ম গ্রেডে বেতন চান। সহকারী শিক্ষকরা চান ১১তম গ্রেডে। প্রাথমিকের শিক্ষক সংগঠনগুলো এ নিয়ে দীর্ঘদিন আন্দোলন করলেও তার ফসল এখনও ঘরে তুলতে পারেননি। জানা গেছে, শিক্ষকদের বেতন বৈষম্য দূর করতে কাজ শুরু করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। জাতীয়করণের দাবিতে টানা ৫ বছর ধরে মাঠে-ময়দানে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বিভিন্ন সংগঠন। গত আট বছর ধরে এমপিওভুক্ত হওয়ার জন্য আন্দোলন করে যাচ্ছেন নন-এমপিও সাড়ে ৯ হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৯৫ হাজার শিক্ষক-কর্মচারী। নন-এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যক্ষ গোলাম মাহমুদুন্নবী ডলার বলেন, 'আট বছরের আন্দোলনে পুলিশের লাঠিপেটা, পিপার স্প্রে, শীতের রাতে প্রেস ক্লাবের ফুটপাতে শুয়ে থাকাসহ অনেক কষ্ট করেছি আমরা। চারবার আশ্বাস পেলাম সরকারি তরফ থেকে। অথচ এখনও কোনো সুরাহা হলো না।' 

স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষকদের দাবি জাতীয়করণ। বর্তমানে তারা কোনো বেতন পান না। সরকার থেকে নামমাত্র ভাতা পান। সাম্প্রতিক সময়ে বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঝে বড় অসন্তোষ অবসর সুবিধা ও কল্যাণ ট্রাস্টের জন্য বাড়তি ৪ শতাংশ বেতন কেটে নেওয়া। এ বিষয়ে কয়েকটি শিক্ষক সংগঠন সরব হলেও বাড়তি অর্থ কর্তন বন্ধ হয়নি। আগে সারাদেশের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন থেকে অবসর সুবিধা বোর্ডের জন্য চাঁদা বাবদ ৪ শতাংশ ও কল্যাণ ট্রাস্টের জন্য ২ শতাংশ, এই মোট ৬ শতাংশ অর্থ কেটে রাখা হতো। গত ১৫ এপ্রিল জারি করা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক আদেশ অনুসারে এই দুই বোর্ড ও ট্রাস্টের চাঁদা আরও ২ শতাংশ করে ৪ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। এতে এখন শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন থেকে এ দুই প্রতিষ্ঠানের চাঁদা বাবদ মোট ১০ শতাংশ অর্থ কেটে রাখা হচ্ছে। এতে শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন কমে গেছে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতায় নেমেছে সব শিক্ষক সংগঠন।

বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষকদের সমস্যা ভিন্ন। তারা চান পৃথক বেতন স্কেল ও মর্যাদা। 'বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন'-এর সভাপতি অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল বলেন, 'শ্রীলংকায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের বেতন স্কেল স্বতন্ত্র। নেপালেও সরকারি অন্যদের চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের বেতন উচ্চে। তাই বাংলাদেশেও শ্রীলংকা ও নেপালের পদ্ধতি অনুসরণ করা গেলে প্রকৃত মেধাবীরাই শিক্ষকতায় আসবেন। এতে শিক্ষার মান উন্নত হবে।'

সার্বিক বিষয়ে শিক্ষাবিদ অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, 'প্রাথমিক স্তর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষকদের উচ্চ বেতন স্কেল ও বাজেটে শিক্ষার বরাদ্দ বাড়ানো হলে প্রকৃত অর্থেই শিক্ষার মানোন্নয়ন ঘটবে।'

আর গণসাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে চৌধুরী বলেন, 'বরাদ্দ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মনিটরিং আর জবাবদিহি বাড়ানো গেলে শিক্ষকদের জীবনমান ও শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটবে।'-সূত্র: সমকাল

সোনালীনিউজ/এইচএন

Wordbridge School
Link copied!