• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
অভিযোগকারীর কোনো অস্তিত্ব নেই

বিএসইসি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির প্রমাণ মেলেনি


নিজস্ব প্রতিবেদক আগস্ট ২৬, ২০১৯, ০৬:২০ পিএম
বিএসইসি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির প্রমাণ মেলেনি

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেন

ঢাকা: বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেনের বিরুদ্ধে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ ও পাচারের বিষয়ে কোন প্রমান মেলেনি। তার বিরুদ্ধে করা অভিযোগকারীদের কোন অস্তিত্ব নেই। 

সোমবার (২৬ আগস্ট) দুদকের ঊর্ধ্বতন সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

যিনি বিএসইসি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা দিয়েছিলেন তিনি ভুয়া নাম-ঠিকানা ব্যবহার করেছেন। অভিযোগও ভুয়া। 

সূত্র জানায়, শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খায়রুল হোসেনের বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের অনুসন্ধানে নামে দুদক। তবে দুদকের গোয়েন্দা তথ্য অনুসন্ধানে এর কোনও সত্যতা মেলেনি। গোয়েন্দা প্রতিবেদনটি কমিশনে জমা দেয়া হয়েছে। কমিশন প্রতিবেদন আমলে নিয়ে নথিভুক্ত করেছে। গোয়েন্দারা গোপনে তথ্য সংগ্রহ শুরু করলেও বিষয়টি ২১ আগস্ট জানাজানি হয়ে যায়। এ নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। তবে দুদক থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়নি।

অভিযোগ সম্পর্কে বলা হয়েছে, খায়রুল হোসেনের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করা হয়েছে, তার কোনো বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

প্রসঙ্গত, গত ৭ আগস্ট অভিযোগের আলোকে দুদকের পক্ষ থেকে বিএসইসির চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। অভিযোগের মধ্যে রয়েছে, বিভিন্ন গোষ্ঠীর যোগসাজশে দুর্বল কোম্পানির প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিও অনুমোদনের মাধ্যমে শেয়ারবাজারে বিক্রির ব্যবস্থা করে দিয়ে ‘অর্থ আত্মসাৎ ও পাচার’। দুদকের পরিচালক (মানিলন্ডারিং) গোলাম শাহরিয়ার চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরীকে অনুসন্ধান কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়। তাঁকে ‘অতিদ্রুত গোপনীয়ভাবে’ অনুসন্ধান শেষ করে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়।

সোনালীনিউজ/এমএএইচ

Wordbridge School
Link copied!