• ঢাকা
  • শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

মেসিকে চমকে দিতে চায় রোজারিও


ক্রীড়া ডেস্ক ডিসেম্বর ১৩, ২০১৯, ১১:১০ এএম
মেসিকে চমকে দিতে চায় রোজারিও

ঢাকা: আর্জেন্টিনার রোজারিও শহর। ছোট্ট এই শহরটিকে কারও চেনার কথা নয়। কিন্তু একজনের জন্য এই শহরটিকে গোটা বিশ্ব চেনে। সেই একজন হলেন আধুনিক ফুটবলের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব লিওনেল মেসি। যার ভক্ত গোটা বিশ্বেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছেন। মেসির খেলা দেখেননি বা দেখেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল।

রোজারিও শহরে কেটেছে মেসির শৈশব। এবার বার্সেলোনার মহাতারকাকে সম্মান জানাতে শহরটিতে নেওয়া হয়েছে ব্যতিক্রমি আয়োজন। রং-তুলির আঁচড় আর গ্রাফিতিতে সাজিয়ে উৎসবে মেতেছে গোটা শহর।

শৈশব থেকে মেসির তারকা হয়ে ওঠার গল্পের শুরু এখানেই। পরম মমতায় তাই এলএমটেনকে আগলে রাখতে চায় আর্জেন্টিনার এই শহর। মেসির ছেলেবেলাকে স্মরণীয় করে রাখতেই তাকে নিয়ে উৎসবে মেতেছে রোজারিওবাসী। নানা রংয়ে সাজানো হয়েছে গোটা শহরকে। দৃষ্টি মেলতেই চারিদিক শুধু মেসিময়।

মেসির প্রথম স্কুল, প্রথম ক্লাব আবান্ড্রাদো গ্রোনডোলি সব কিছুই সেই স্মৃতিগুলোকে মনে করিয়ে দিতে যেন কয়েক বছর পিছিয়ে গেছে। তুলির আঁচড় আর নানা রকম গ্রাফিতিতে তা ফুটিয়ে তুলতে চেষ্টার কমতি নেই শিল্পীদের। মেসির ছোটবেলার বন্ধুদের কাছেও বিষয়টি গর্বের, ভালোবাসার। তাদের একজন বলছেন,‘ মেসি শুধু আমার বন্ধু নয়, অনুপ্রেরণার বড় নামও। আমরা যখন এক ক্লাবের হয়ে খেলতাম, তখন সে সাধারণ ছিল। কিন্তু, ২০ বছর পর সে হয়েছে বিশ্বের সেরাদের একজন।’

ফুটবলার হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে ২০০০ সালে মেসি রোজারিও ছেড়ে স্পেনের বার্সেলোনায় পাড়ি জমান। তখন বয়স ছিল মাত্র ১৩। বাকি গল্পটা সবার জানা। শারীরিক ভাবে অসুস্থ থাকা এক কিশোরের সুপারস্টার মেসি হয়ে ওঠার পেছনে অসামান্য অবদান ক্লাব বার্সেলোনার। যার জন্য এখানকার মানুষের আলাদা ভাবে টান আছে বার্সেলোনার প্রতি।

সোনালীনিউজ/আরআইবি/এইচএন

Wordbridge School
Link copied!