• ঢাকা
  • শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

রক্ত জমাট বেঁধেছে মাশরাফির পায়ে!


ক্রীড়া প্রতিবেদক অক্টোবর ৪, ২০১৮, ০১:০১ পিএম
রক্ত জমাট বেঁধেছে মাশরাফির পায়ে!

ঢাকা : বাংলাদেশ দলে চোট এখন আতঙ্কের নাম। কে নেই এই চোটের মধ্যে। তামিম ইকবাল, সাকিব আল হাসান, মাশরাফি বিন মুর্তজা, মুশফিকুর রহীম ও মাহমুদউল্লাহ। বাংলাদেশের ক্রিকেটের ‘ফ্যাভ ফাইভ’ আক্রান্ত চোটে। তামিম-সাকিব তো দীর্ঘ সময়ের জন্যই ছিটকে গেছেন। এখন আবার ওয়ানডে অধিনায়ক মাশরাফিকে ঘিরেও তৈরি হয়েছে শঙ্কা। পাকিস্তানের বিপক্ষে ঝাঁপিয়ে পড়ে শোয়েব মালিকের ক্যাচ নিতে গিয়ে আঙুলে চোট পান।

আঙুলের চোট তো আছেই, অধিনায়কের ঊরুতে রক্ত জমে গেছে। দুদিন বিরতি নিয়ে বুধবার মাশরাফি এসেছিলেন বিসিবির কার্যালয়ে। তাঁর পুরো সময়টাই কাটল চিকিৎসক দেবাশিষ চৌধুরীর সঙ্গে। আঙুলের চোটকে তুচ্ছ ভেবেই খেলেছেন এশিয়া কাপের পুরোটা।  মাশরাফি চিকিৎসকের কাছে এসেছেন চোটাঘাত দেখাতে।

বিসিবির চিকিৎসক দেবাশীষ চৌধুরী সংবাদমাধ্যমকে বললেন, ‘মাশরাফির ডান হাতের কনিষ্ঠ আঙুলে আঘাত ছিল। এটা সারতে তিন সপ্তাহের মতো সময় লাগে। এর মধ্যে কিছু সময় চলে গেছে। আমরা আশা করছি সপ্তাহ দু-একের মধ্যে ও খেলায় ফিরে আসতে পারে। এ ছাড়াও ওর ঊরুতেও চোট আছে। সেটিও আমরা দেখছি।’

আঙুলের চোট পাকিস্তান ম্যাচেই দেখা গেছে। কয়েক বলের বিরতিতে ব্যান্ডেজ পেঁচিয়ে আবারও মাঠে নেমেছিলেন। কিন্তু পায়ে কী হয়েছে মাশরাফির?

দেবাশীষ বলছেন, ‘ওর পায়ে বলের সরাসরি আঘাত লেগেছিল। এতে ঊরুতে রক্ত জমে যায়। স্ক্যান করে নিশ্চিত হওয়া গেছে যে এটা রক্ত জমাট বেঁধে তৈরি হয়েছে। তবু এটা আমরা সুনিশ্চিত হতে কাল আরও একটা স্ক্যান করব। তখন নিশ্চিত হওয়া যাবে এটা জমাট বাঁধা রক্ত, নাকি অন্য কিছু।

যদি জমাট বাঁধা রক্ত না হয়, তাহলে দুটি উপায়ে এগোনো যেতে পারে। একটা একটু রক্ষণশীল উপায়ে। সাধারণত দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে শরীরই এটা শুষে নেয়। সেটা না হলে অস্ত্রোপচার করে সরিয়ে ফেলতে হয়। তবে এটা খুবই কম করতে হয়।’

সোনালীনিউজ/আরআইবি/এমটিআই

Wordbridge School
Link copied!