• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ০২ মে, ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১

একাত্তরের পরাজিতরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে


মো. আমিনুল ইসলাম, ঝালকাঠি আগস্ট ১২, ২০১৮, ১০:১৪ এএম
একাত্তরের পরাজিতরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে

ঝালকাঠি: শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন, দেশিয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারীদের চক্রান্তের মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছিল। হত্যাকারীরা ছিল একাত্তরের পরাজিত শক্তি। খুনি ফারুক-রশিদরা আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় সাক্ষাতকার দিয়ে হত্যাকান্ডের স্বীকারোক্তি দিয়েছিল। তাঁরা ভেবে ছিল বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা মানে আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করা। কখনো কোন দিনও খুনিদের বিচার হবে না। তাদের সে আশা পূরণ হয়নি। বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা বেঁচে আছেন বলেই বাংলার মাটিতে খুনিদের বিচার হয়েছে।

শনিবার (১১ আগষ্ট) দুপুরে ঝালকাঠি শহরের রোনালসে সড়কে বঙ্গবন্ধুর ৪৩ তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী এসব কথা বলেন। জেলা আওয়ামী লীগ এ সভার আয়োজন করে।

বঙ্গবন্ধুর পরে জাতীয় চার নেতাকেও পরাজিত শক্তিরা হত্যা করেছিল দাবি করে শিল্পমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর খুনিরা মনেকরেছিল আন্তর্জাতিক শক্তির বলয়ে রেহাই পেয়ে যাবেন। কারণ পরবর্তীতে যারা ক্ষমতায় বসেছিল, তারা বলেছিল ১০০ বছরেও আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় যেতে পারবে না। সেই আশার ওপর ভরসা করেই তারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার কথা স্বীকার করেছিল। পরে তারা জাতীয় চার নেতাকেও নির্মমভাবে হত্যা করে।

এই হত্যাকান্ডের মধ্যদিয়ে স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও মানুষের অধিকারকেও হত্যা করা হয়েছিল। কিন্তু শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে তাঁর বাবার মত মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন। দেশ আবার এগিয়ে যাচ্ছে।

জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সাধারণ সম্পাদক খান সাইফুল্লাহ পনির, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌর মেয়র লিয়াকত আলী তালুকদার, জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি মোবারক হোসেন মল্লিক, আওয়ামী লীগ নেতা তরুন কর্মকার, হাবিবুর রহমান হাবিল ও রেজাউল করম জাকির।


সোনালীনিউজ/ঢাকা/আকন

Wordbridge School
Link copied!