• ঢাকা
  • সোমবার, ২০ মে, ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

সেন্টমার্টিনে আটকা পড়া পর্যটকরা ফিরছেন বিকেলে 


কক্সবাজার প্রতিনিধি: নভেম্বর ১৮, ২০২৩, ০২:৪০ পিএম
সেন্টমার্টিনে আটকা পড়া পর্যটকরা ফিরছেন বিকেলে 

ফাইল ছবি

কক্সবাজার প্রতিনিধি: ঘূর্ণিঝড় মিধিলির প্রভাব কেটে যাওয়ায় টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌপথে পর্যটকবাহী জাহাজসহ সব ধরনের নৌযান চলাচল শুরু হয়েছে। এতে দ্বীপে আটকা চার শতাধিক পর্যটক দুদিন পর আজ শনিবার (১৮ নভেম্বর) ফেরার সুযোগ পাচ্ছেন।

শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) সন্ধ্যা থেকে নৌযান চলাচল শুরু হয়েছে। শনিবার (১৮ নভেম্বর) সকালে টেকনাফের দমদমিয়া জেটিঘাট থেকে কেয়ারি সিন্দাবাদ ও বারো আউলিয়া নামের দুটি পর্যটকবাহী জাহাজ সেন্টমার্টিনের উদ্দেশে ছেড়ে গেছে।

গণমাধ্যমকে এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী। তিনি বলেন, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাব কেটে যাওয়ায় সমুদ্র বন্দর থেকে সর্তক সংকেত প্রত্যাহার করা হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌপথে জাহাজ চলাচলের অনুমতিও দেয়া হয়েছে।

এর আগে বুধবার (১৫ নভেম্বর) দমদমিয়া জেটিঘাট দিয়ে সকাল ১০টায় কেয়ারি সিন্দাবাদে ১৩২ জন, আটল্যান্টিকে ৮৯ ও এমভি বার আউলিয়ায় করে ২৯৮ জন পর্যটক সেন্টমার্টিন দ্বীপে বেড়াতে যান। পরে জাহাজে করে বিকেল ৩টায় তিন শতাধিক পর্যটক ফেরত আসলেও অন্যরা দ্বীপে থেকে যান। এছাড়া মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) বেড়াতে গিয়েও রাত যাপনের জন্য ছিলেন দুই শতাধিক পর্যটক।

এর ফলে দ্বীপে চার শতাধিক পর্যটক ঘূর্ণিঝড় মিধিলির কারণে দ্বীপে আটকা পড়ে। শনিবার থেকে সমুদ্র বন্দর থেকে সর্তক সংকেত প্রত্যাহার হলে সকাল ১০টার দিকে দমদমিয়া জেটিঘাট থেকে ৬২ জন পর্যটক নিয়ে কেয়ারি সিন্দবাদ ও কোনো পর্যটক ছাড়া বারো আউলিয়া জাহাজ দুটি সেন্টমার্টিনের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায়। এ জাহাজ দুটি দ্বীপে আটকা পড়া পর্যটক নিয়ে ফিরবে বিকেলে।

ওয়াইএ

Wordbridge School
Link copied!