ঢাকা: পদ্মা সেতু নির্মাণ চুক্তি ও দুর্নীতির মিথ্যা গল্প সৃষ্টির নেপথ্যে প্রকৃত ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করতে এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নিতে কমিশন গঠনের অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি মধ্যে এ প্রতিবেদনটি দাখিল করতে হবে।
রোববার (১০ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রপক্ষের এক সময় আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
গত ৯ নভেম্বর তদন্ত কমিশনের সদস্য হিসেবে পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের উপ প্রকল্প পরিচালক মো. কামরুজ্জামানের নাম কমিশনের সদস্য হিসেবে প্রস্তাব করা হয়। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এ প্রস্তাব পাঠান।
গত ২ আগস্ট তদন্ত কমিশন গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন আদালত। আদালত ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, সেই ফেব্রুয়ারি মাসের আদেশ। কিন্তু এখন পর্যন্ত আপনাদের চিঠি চালাচালি শেষ হয় নাই।
গত ২০ মার্চ পদ্মা সেতু নির্মাণ চুক্তি এবং দুর্নীতির মিথ্যা গল্প সৃষ্টির নেপথ্যে প্রকৃত ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করতে কমিটি বা কমিশন গঠনের অগ্রগতি প্রতিবেদন ৭ মে এর মধ্যে দাখিল করতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।
গত ১৪ ফেব্রুয়ারি একটি জাতীয় দৈনিকে ‘ইউনূসের বিচার দাবি: আওয়ামী লীগ ও সমমনা দলগুলো একাট্টা’ শীর্ষক প্রকাশিত প্রতিবেদনসহ বিভিন্ন পত্রিকার সংবাদের কথা নজরে নিয়ে হাইকোর্ট এ আদেশ দেন।
সোনালীনিউজ/ঢাকা/এআই