ঢাকা: বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস আজ। ১৯৯৩ সালে জাতিসংঘের উইন্ডহুক ঘোষণাপত্র প্রণয়নের মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন শুরু হয়। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ঘরোয়া সহিংসতা ও সেলফ সেন্সরশিপ বাড়ছে। আর গণমাধ্যম সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সমালোচনা সহ্য করার মানসিকতা না থাকায় স্বাধীন সাংবাদিকতা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
১৯৯১ সালে নামিবিয়ার রাজধানী উইন্ডহুকে ইউনেস্কোর সেমিনারে সর্বসম্মতভাবে আফ্রিকা মহাদেশের সাংবাদিকরা ঘোষণা করেন মুক্ত গণমাধ্যম নীতিমালা। দুই বছর পর জাতিসংঘ ওই ঘোষণাপত্র গ্রহণ করে দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেয়।
এরপর ২৫ বছরে প্রতিবারই পরিবর্তন হয়েছে প্রতিপাদ্য। এবার নির্ধারণ করা হয়েছে ‘কিপিং পাওয়ার ইন চেক : মিডিয়া, জাস্টিস অ্যান্ড দি রুল অব ল’। গণতন্ত্রের প্রসারে স্বাধীন সাংবাদিকতাকেই প্রাধান্য দিয়েছেন বিশ্ব গণমাধ্যমকর্মীরা।
এবার জাতিসংঘের আয়োজনে ঘানায় পালিত হচ্ছে মূল অনুষ্ঠান। এর মধ্য দিয়ে আফ্রিকার গণতন্ত্র ও রাজনীতি স্বচ্ছ হবে বলে মনে করেন দেশটির তথ্যমন্ত্রী। জাতিসংঘের মহাসচিবও ভিডিও বার্তায় জানিয়েছেন, বিশ্বশান্তি এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রয়োজন। সাংবাদিকদের বৈশ্বিক সংগঠন রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারের মতে, বিভিন্ন কারণে বিশ্বব্যাপী হুমকির মুখে পড়েছে সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা।
সোনালীনিউজ/ঢাকা/আকন