ঢাকা: বাজারে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধিতে অস্বস্তিতে রয়েছেন নিম্নবিত্তের মানুষজন। চাল, ডাল ও তেলের দামে অস্বস্তি আগে থেকেই। এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে পেঁয়াজ, আটা, ময়দা, মুরগি, ডিমসহ আরও কিছু নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য। বেড়েছে রান্নার গ্যাস, সাবান ও টুথপেস্টের মতো নিত্যব্যবহার্য সামগ্রীর দামও। সব মিলিয়ে যখন সংসার চালানোই দায়।
আরও পড়ুন: বাজার থেকে খালি হাতে ফিরতে হচ্ছে নিন্ম গ্রেডের কর্মচারীদের
এমন পরিস্থিতিতে সরকারি কর্মচারীদের অবস্থা আরও শোচনীয়।মাসের অর্ধেক শেষ হতেই বেশিরভাগের পকেট খালি। এঅবস্থায় কোনো মতে ধার-দেনা করে সংসার চালাতে হয় তাদের।
এ নিয়ে অভিযোগের শেষ নেই সরকারী কর্মচারীদের। সামাজিক মাধ্যমে একের পর এক পোস্ট করে যাচ্ছেন তারা।
আরও পড়ুন: সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন হিসাব ও অন্যান্য সুবিধাদি
একজন লিখেছেন-মাসের অর্ধেক, ১১-২০ গ্রেড কর্মচারীদের অনেকের পকেট খালি। দ্রুত নবম পে স্কেল ঘোষণা করুন।
আরেকজন লিখেছেন-আজ বিশ্ব খাদ্য দিবস।আমরা যাতে ছয় সদস্যের পরিবারে তিন বেলা পেট ভরে খেতে পারি তাই আমাদের ১১ দফা বাস্তবায়ন হয় তার জন্য প্রধান মন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করি।
আরও পড়ুন: কে বসছেন নুরুল হুদার আসনে, আলোচনায় ৫ জন
‘দুঃখজনক হলেও সত্য যে, দ্রব্য মূল্যের এই উর্ধ্বগতিতে স্মরণ কালের কঠিন সময় পার করছেন ১১-২০ গ্রেডের সরকারি কর্মচারীরা।’ এমন পোস্ট করেছেন আরেকজন।
রহমত উল্লাহ লিখেছেন-দ্রব্য মূল্যের উর্ধ্বগতি রোধ করার কি কেউ নাই!
ক্রিকেটের ভাষায় অন্য একজন লিখেছেন-ফ্রি স্টাইলে ব্যাটিং চালিয়ে দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে দ্রব্যমুল্য! অসহায় বোলার খ্যাত ১১-২০গ্রেডের চাকুরীজীবিরা শুধু তাকিয়ে দেখছে!
আরও পড়ুন: সরকারি চাকরিজীবীদের ‘বিশেষ ইনক্রিমেন্ট’ ও ‘নবম বেতন কমিশন’
সোনালীনিউজ/আইএ
আপনার মতামত লিখুন :