ফাইল ছবি
ঢাকা: করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে পরীক্ষা ছাড়াই বিশেষ পদ্ধতিতে এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এবার ১ লাখ ৬১ হাজার ৮০৭ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছেন।
শনিবার (৩০ জানুয়ারি) একযোগে ১১টি শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়।
এদিকে অটোপাসের কারণে এবছর ফলাফল নিয়ে তেমন কোনো উচ্ছ্বাস ছিলো না।প্রতিবারই যে কোনো পাবলিক পরীক্ষার ফল প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গেই রাজধানীসহ সারাদেশের মিষ্টি বিলানোর ধুম লেগে যায়।মিষ্টির দোকানগুলোতে থাকে উপচে পড়া ভির।মুহুর্তে খালি হয়ে যায় দোকানগুলো।তবে এবারের পরিবেশ একেবারেই ভিন্ন।
অটোপাসের ফলাফলে ‘মিষ্টি বিক্রি হবে কি হবে না’ এমন দোলাচলে ছিলেন খোদ দোকানিরাই। তাদের সেই আশঙ্কাই যেন সত্যি হলো।
এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশের পর রাজধানীর মিষ্টির দোকানগুলোতে অভিভাবকদের ভিড় বা আনাগোনা লক্ষ্য করা যায়নি।
রাজধানীর ধানমন্ডি, কলাবাগান, সায়েন্সল্যাব, নিউমার্কেট, আজিমপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় বিক্রমপুর, রস, ভাগ্যকূল, মিঠাই, মীনা সুইটস, মধুমিতা, বস, মুসলিম সুইটসসহ ছোট-বড় মিষ্টির দোকান ঘুরে এমনই চিত্র দেখা গেছে।
অন্যদিকে ফলাফলের পর আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশীদের মধ্যেও মিষ্টি বিলানোর চিত্র এবছর চোখে পড়েনি।
কলাবাগানের এক বাসিন্দা বলেন, আমার এক আত্মীয়ের মেয়েরও রেজাল্ট এসেছে।মিষ্টি তো পরে কিন্তু কেমন রেজাল্ট করেছে সেটাই এখন পর্যন্ত জানতে পারিনি। তাছাড়া প্রতিবেশীদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের ফলাফল আসার কথা, ফোন করে জিজ্ঞেস করলে জানতে পারবো কি পেলো।
তিনি বলেন, পাস তো এবছর সবাই-ই করেছে কিন্তু মিষ্টি-টিষ্টির তো খবর নাই।
সোনালীনিউজ/আইএ







































