ঢাকা: জাতীয় বেতন স্কেলে সূক্ষ্মভাবে বৈষম্যের অদৃশ্য দেয়াল তৈরি করা হয়েছে, এমন অভিযোগ প্রজাতন্ত্রের বেশিরভাগ কর্মচারীর।
তাদের মতে, আর্থিক সুযোগ-সুবিধার ক্ষেত্রে কর্মকর্তাদের সঙ্গে কর্মচারীদের ব্যবধান অবশ্যই থাকবে-এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাস্তবে ব্যবধানটা স্বাভাবিক পর্যায়ে নেই। অনেক বেশি।
আরও পড়ুন<<>>ছেলেকে একটা সাইকেল কিনে দিতে পারি না, হায়রে সরকারি চাকরি
এনিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়েছে যাচ্ছেন ১১ থেকে ২০ গ্রেডের সরকারি চাকরিজীবীরা।
সর্বশেষ ২০২১-২০২২ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে পে-স্কেল, সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ বেতনের পার্থক্যসহ ৭ দফা অন্তর্ভুক্ত না হওয়ায় হতাশ হয়েছেন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা। তবে তারা হাল ছাড়েননি। দাবি আদায়ে ভবিষ্যতে আরও কঠোর কর্মসূচির কথা ভাবা হচ্ছে।
আরও পড়ুন<<>>প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা হতাশ তবে হাল ছাড়েননি
এদিকে বেতনের এই বৈষম্য নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে চলছে আলোচনা-সমালোচনা।
জিয়াউল হব ফয়সাল নামের একজন তার ফেসবুকে লিখেছেন-এমন আকাশ-পাতাল বৈষম্য বাংলাদেশ ছাড়া পৃথিবীর আর কোনো দেশে নেই।
তিনি লিখেছেন, কারো মূল বেতন ৮০ হাজার প্রায় কারো মাত্র ৮ হাজার ২০০ টাকা।পাহাড় সমান বৈষম্য ভাঙার সময় এসেছে।
আরও পড়ুন<<>>নিম্ন গ্রেডের কর্মচারীদের শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাতের পরামর্শ
তার মতে, কারো কারো বৈশাখী ভাতা ২০তম গ্রেডের কর্মচারীদের মোট বেতনের চেয়েও অনেক বেশি।হাস্যকর!!
সোনালীনিউজ/আইএ
আপনার মতামত লিখুন :