• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

আম বয়ানের মধ্য দিয়ে বিশ্ব ইজতেমা শুরু


নিজস্ব প্রতিবেদক জানুয়ারি ১০, ২০২০, ১১:১৬ এএম
আম বয়ানের মধ্য দিয়ে বিশ্ব ইজতেমা শুরু

ঢাকা : টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে শুক্রবার বাদ ফজর আম বয়ানের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে ৫৫তম বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব। পাকিস্তানের মাওলানা খুরশিদ আলম এ বয়ান করেন। তবে এর আগেই বৃহস্পতিবার বাদ ফজর থেকেই শুরু হয় তালিমি বয়ান।

ইজতেমা উপলক্ষে বাণী দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এতে তিনি বলেন, বিশ্ব ইজতেমার মতো মহান ধর্মীয় সমাবেশ বিশ্বশানি্ত প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অনন্য ভূমিকা রাখবে। মুসলিম উম্মাহর ঐক্য, সংহতি ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনকে সুদৃঢ় করবে।

ইজতেমায় অংশ নিতে বুধবার থেকেই ময়দানে আসতে শুরু করেন মুসল্লিরা। বৃহস্পতিবার দুপুর না গড়াতেই ভরে যায় ময়দান।

এরপরও আসতে থাকেন মুসল্লিরা। যতদূর চোখ যায় শুধু টুপি পরা মানুষ। আজ এখানে জুমার নামাজে মুসল্লির ঢল নামবে। জুমার নামাজে ইমামতি করবেন কাকরাইল মসজিদের পেশ ইমাম হাফিজ মাওলানা মুহম্মদ জুবায়ের আহমেদ।

এদিন শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে একপশলা বৃষ্টি হয় টঙ্গীতে। এরপর থেমে থেমে হালকা বৃষ্টি ও হিমেল হাওয়ায় দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে মুসল্লিদের।

বিকাল পর্যন্ত ৫১ দেশের প্রায় ২ হাজার বিদেশি মেহমান ময়দানে অবস্থান নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন গণমাধ্যম সমন্বয়কারী মুফতি জহির ইবনে মুসলিম। তিনি বলেন, এর মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক এসেছেন ভারত থেকে।

বৃহস্পতিবার বাদ ফজর তালিমি বয়ান করেন বাংলাদেশের মাওলানা রবিউল হক, বাদ আসর পাকিস্তানের মাওলানা ফাহিম, বাদ মাগরিব ভারতের মাওলানা ইব্রাহীম দেওলা। তারা ঈমান ও আমলের গুরুত্ব এবং তাবলিগের কাজের উসুল বর্ণনা করেন।

তাবলিগের শূরা সদস্য ভারতের মাওলানা আহমদ লাট, মাওলানা ফারুক (ভাই ফারুক), মাওলানা জুহায়েরুল হাসান, মাওলানা ইসমাইল গোদরা ও পাকিস্তানের মাওলানা জিয়াউল হক, মাওলানা খুরশিদ আলম, মাওলানা নওশাদ, মাওলানা হাসমত উল্লাহ, মাওলানা বখতে মুনির, মাওলানা শাহেদ প্রমুখ ময়দানে রয়েছেন।

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শেখ মো. আবদুল্লাহ দুপুরে ইজতেমা ময়দান পরিদর্শনে আসেন। তিনি তাবলিগের মুরব্বিদের সঙ্গে কথা বলেন। ময়দানের উত্তর পাশে নিউ মুন্নু ফাইন কটন মিলস মাঠে ইসলামী ফাউন্ডেশন ও হামদর্দ ল্যাবরেটরিজের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প উদ্বোধন করেন।

এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিশ্ব ইজতেমার খাতিরে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশ অতি পরিচিত নাম। আগত মুসল্লিদের যাতে কোনো সমস্যা না হয় সেজন্য সব বিভাগকে কড়া নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি আরও বলেন, তাবলিগের প্রতি সবার শ্রদ্ধা আছে। এর মধ্যে কারও ভুলত্রুটি যদি থাকে, তা নিরসনের চষ্টো চলছে। দুই পক্ষকে একত্রে আনার চষ্টো চলছে।

হামদর্দ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান কাজী গোলাম রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র জাহাঙ্গীর আলম, ধর্ম সচিব নুরুল ইসলাম, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ডিজি আবদুল হামিদ জমাদ্দার, হামদর্দের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. হাকীম ইউছুফ হারুন ভূঁইয়া প্রমুখ।

যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল বলেন, বিশ্ব ইজতেমার সব কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এরই মধ্যে দেশ-বিদেশের কয়েক লাখ মুসল্লি ময়দানে সমবেত হয়েছেন।

সিটি মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ইজতেমা উপলক্ষে সরকার ও সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে ব্যাপক কর্মসূচি নেয়া হয়েছে। কাউন্সিলর, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সমন্বয়ে ১৪টি কমিটি সুনির্দষ্টি কাজ করছে।

ইজতেমা ময়দানে (খিত্তা নং-৫৩ ও খুঁটি নং-২৬৫) বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৬টায় হূদরোগে আক্রান্ত হয়ে ইন্তেকাল করেন গোপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া থানার লাখিরপাড় গ্রামের হাশেম শিকদারের ছেলে ইয়াকুব শিকদার (৭৫)। জানাজা শেষে তার লাশ গ্রামের বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়া হয়।

বহুমাত্রিক নিরাপত্তা : ইজতেমাকে ঘিরে তিন স্তরের বহুমাত্রিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। হেলিকপ্টার ও ড্রোনের মাধ্যমে আকাশপথে সার্বক্ষণিক নজরদারি থাকবে। নদে ব্যবহার হবে স্পিডবোট।

বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ানবাজারে র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে সংস্থার মহাপরিচালক (ডিজি) বেনজীর আহমদ এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, এবার কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই। এরপরও ইজতেমা এলাকায় জঙ্গি-সন্ত্রাসী কার্যক্রমসহ যে কোনো ধরনের সমস্যা মোকাবেলায় আমরা প্রস্তুত রয়েছি।

বেনজীর আহমেদ বলেন, ইজতেমার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পোশাকধারী র্যাব সদস্যের পাশাপাশি পর্যাপ্ত সংখ্যক সাদা পোশাকের সদস্যরা নিয়োজিত থাকবেন। র‌্যাবের বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, সুইপিং টিম ও ডগ স্কোয়াড প্রস্তুত থাকবে। পুরো ময়দান সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে মনিটরিং করা হবে। বাইরে চেকপোস্টে মুসল্লি ও যানবাহন তল্লাশি করা হবে।

ডিজি র‌্যাব বলেন, ইজতেমা ঘিরে কোনো গুজব যাতে না ছড়ানো হয়, সেজন্য সোশ্যাল মিডিয়া মনিটরিং করা হচ্ছে। যাচাই না করে কোনো নিউজ শেয়ার করা থেকে বিরত থাকতে সবার প্রতি আহ্বান জানান তিনি। এর আগে র‌্যাব-১ এর কমান্ডিং অফিসার (সিও) লেফটেন্যান্ট কর্নেল শাফী উল্লাহ বুলবুল নিরাপত্তাব্যবস্থা তুলে ধরেন।

বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা : নিউ মুন্নু ফাইন কটন মিলস মাঠে ইসলামিক মিশন, হামদর্দ ল্যাবরেটরিজ, যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশন, ইবনে সিনা, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন, গাজীপুর সিভিল সার্জন, টঙ্গী ঔষধ ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতি, র্যাব, বাংলাদেশ মানবাধিকার ফাউন্ডেশনসহ প্রায় অর্ধশত প্রতিষ্ঠান বিনামূল্যে চিকিত্সাসেবা দেবে।

প্রথম পর্বে খিত্তাভিত্তিক অবস্থান : গাজীপুর (খিত্তা-১), টঙ্গী (২, ৩ ও ৪), ঢাকা (৫-১৯ ও ২৪-২৫, ২৭-২৯, ৩২), রাজশাহী (২০), নওগাঁ (২১), নাটোর (২২), চাঁপাইনবাবগঞ্জ (২৩), সিরাজগঞ্জ (২৬), টাঙ্গাইল (৩০), নড়াইল (৩১), রংপুর (৩৩), নীলফামারী (৩৪), কুড়িগ্রাম (৩৫), লালমনিরহাট (৩৬), গাইবান্ধা (৩৭), মুন্সীগঞ্জ (৩৮), মাগুরা (৩৯), ঝিনাইদহ (৪০), বগুড়া (৪১), নারায়ণগঞ্জ (৪২), ফরিদপুর (৪৩), যশোর (৪৪), সাতক্ষীরা (৪৫), বাগেরহাট (৪৬), নরসিংদী (৪৭), ভোলা (৪৮), জামালপুর (৪৯), ময়মনসিংহ (৫০-৫১), মেহেরপুর (৫২), চুয়াডাঙ্গা (৫৩), নেত্রকোনা (৫৪), কিশোরগঞ্জ (৫৫), গোপালগঞ্জ (৫৬), বরিশাল (৫৭), রাজবাড়ী (৫৮), শেরপুর (৫৯), শরীয়তপুর (৬০), মাদারীপুর (৬১), সিলেট (৬২), কক্সবাজার (৬৩), রাঙ্গামাটি (তুরাগ নদের পশ্চিমপাড়) (৬৪), খাগড়াছড়ি (তুরাগ নদের পশ্চিমপাড়) (৬৫), সুন্দরবন (৬৬), ফেনী (৬৭), নোয়াখালী (৬৮), লক্ষ্মীপুর (৬৯), চঁাদপুর (৭০), ব্রাহ্মণবাড়িয়া (৭১), খুলনা (৭২), পটুয়াখালী (৭৩), বরগুনা (৭৪), চট্টগ্রাম (৭৫), কুমিল্লা (৭৬), পিরোজপুর (৭৭), ঝালকাঠি (৭৮), সুনামগঞ্জ (৭৯), হবিগঞ্জ (৮০), মেৌলভীবাজার (৮১), পাবনা (৮২), ঠাকুরগঁাও (৮৩), পঞ্চগড় (৮৪), দিনাজপুর (৮৫), জয়পুরহাট (৮৬), কুষ্টিয়া (৮৭)। রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ, মেৌলভীবাজার, পাবনা, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, দিনাজপুরের খিত্তাগুলোর অবস্থান তুরাগ নদের পশ্চিম পাড়ে।

এ ছাড়াও ১৫(খ), ৮৮, ৮৯, ৯০, ৯১, ৯২নং খিত্তাগুলো সংরক্ষিত হিসেবে রাখা হয়েছে।

দ্বিতীয় পর্ব শুরু ১৭ জানুয়ারি : ইজতেমায় অংশ নিতে বুধবার (৮ জানুয়ারি) থেকেই মুসল্লিরা তুরাগ তীরে আসতে শুরু করেন। বৃহস্পপতিবার দুপুরের আগেই পুরো ইজতেমা ময়দান কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। অনেক মুসল্লি ময়দানে স্থান না পেয়ে রাস্তার পাশে ফুটপাত এবং বিভিন্ন মসজিদে অবস্থান করছেন। এবারের বিশ্ব ইজতেমায় প্রথম পর্বে স্মরণকালের সবচে বেশি মুসল্লি জমায়েত হয়েছেন বলে ইজতেমা আয়োজক সূত্রে জানা গেছে।

শুক্রবার সকাল থেকে মুসল্লিদের ঢল আরও বাড়তে থাকে। ইজতেমায় অংশ নিতে ট্রেন, নৌকা, বাসসহ বিভিন্ন যানবাহনে হাজারো মুসল্লি ইজতেমা মাঠে সমবেত হচ্ছেন। তারা জামাতবদ্ধ হয়ে দলে দলে ইজতেমা মাঠের নির্ধারিত স্থানে (খিত্তায়) প্রয়োজনীয় মালামাল ও ব্যাগ নিয়ে অবস্থান করছেন। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে প্রস্তুতিমূলক বয়ান দেয়া হয়। এতে ইজতেমায় আসা মুসল্লিদের তিন দিন অবস্থানের নিয়মকানুনের বয়ান করা হয়।

বৃহত্তম জুমার জামাত : শুক্রবার দেশের সর্ববৃহৎ জুমার জামাত অনুষ্ঠিত হবে ইজতেমা ময়দানে। এতে ১০ লাখের ও বেশি মুসল্লি এক জামাতে শরিক হয়ে জুমার নামাজ আদায় করবেন। রাজধানী ঢাকা ও গাজীপুরের বিভিন্ন উপজেলা এবং আশপাশের জেলা থেকে বিপুল সংখ্যক মুসল্লি এ বৃহৎ জুমার নামাজে শরিক হবেন। ইতোমধ্যে অনেকে টঙ্গী ও আশপাশের এলাকায় আত্মীয় স্বজনের বাসায় অবস্থান নিচ্ছেন।

দেশ-বিদেশের কয়েক লাখ মুসল্লি দূর-দূরান্ত থেকে চলে আসায় ইতোমধ্যে টঙ্গী স্টেশন রোড ও কামারপাড়াসহ বিশ্ব ইজতেমা ময়দানের আশপাশের এলাকায় মুসল্লিদের পদভারে মুখরিত হয়ে উঠেছে। তিল ধারণের ঠাঁই নেই কোথাও। এত বিপুল সংখক মুসল্লির নিরাপত্তায় হিমশিম খেতে হচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে।

ইজতেমা মাঠের মুরব্বিরা জানান, তাবলিগ জামাতের উদ্যোগে প্রতি বছর বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়। মাঠের সব কাজ করা হচ্ছে পরামর্শের মাধ্যমে। এখানে বিদ্যুৎ, পানি, প্যান্ডেল তৈরি, গ্যাস সরবরাহ প্রতিটি কাজই আলাদা আলাদা গ্রুপের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়। বিশ্বের প্রায় সব মুসলিম দেশ থেকেই তাবলিগ জামাতের অনুসারী মুসলমানরা অংশ নেন। তারা এখানে তাবলিগ জামাতের শীর্ষ আলেমদের বয়ান শোনেন এবং ইসলামের দাওয়াতি কাজ বিশ্বব্যাপী পৌঁছে দেয়ার জন্য জামাতবদ্ধ হয়ে বেরিয়ে যান।

গাজীপুরের জেলা প্রশাসক এসএম তরিকুল ইসলাম জানান, বিশ্ব ইজতেমার সার্বিক কর্মকান্ড সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষে বিভিন্ন বিভাগের কাজের সমন্বয় করে থাকে জেলা প্রশাসন। বিদেশি মেহমানগণের আবাসস্থল নির্মাণের নিমিত্তে টিন সরবরাহ, বিভিন্ন দফতরের কন্ট্রোল রুমের স্থান নির্ধারণ ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত থাকার পাশাপাশি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং ঢাকা বিভাগীয় প্রশাসনের দিক নির্দেশনায় বিভিন্ন কার্যাদি তদারকি করে থাকে। সর্বোপরি বিশ্ব ইজতেমার সকল দিক জেলা প্রশাসন পর্যবেক্ষণ করে।

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. আনোয়ার হোসেন জানান, বিশ্ব ইজতেমার চারপাশ এবং বাহির সিসি টিভির আওতায় আনা হয়েছে। খিত্তায় খিত্তায় পুলিশের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। বিশ্ব ইজতেমায় আগত মুসল্লিদের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য সাড়ে আট হাজার পুলিশ, নিরাপত্তা কর্মী কাজ করবে। এর মধ্যে রয়েছে জেলা পুলিশ, আর্ম পুলিশ ব্যাটালিয়ন, শিল্প পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ, মেট্রো পুলিশ ও সাদা পোশাকের পুলিশ রয়েছে। যেকোনো প্রকার নাশকতা প্রতিরোধ পুলিশ সব সময় তৎপর রয়েছে।

সোনালীনিউজ/এমটিআই

Wordbridge School
Link copied!