• ঢাকা
  • শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

মঙ্গলের বুকে দানবাকার চামচ!


নীলা বুলবুল ডিসেম্বর ৩০, ২০১৬, ০৭:২০ পিএম
মঙ্গলের বুকে দানবাকার চামচ!

সেই চামচ

ঢাকা: আমাদের পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের প্রতিবেশি মঙ্গলগ্রহ। চাঁদে মানুষের পা ফেলার পরে কত স্বপ্ন কাছের লাল গ্রহ মঙ্গলকে নিয়ে। মঙ্গলে প্রাণ আছে বলে কয়েক যুগ ধরে চলছে আলোচনা-বিতর্ক। বিজ্ঞানীরা তো পিছিয়ে নেই। প্রতিদিনই মঙ্গল জয়ের সুতোয় ফুল গেঁথে চলেছেন। কত শত মহাকাশ যান পাঠানো হচ্ছে মঙ্গলের বুকে। সেসব যানের পাঠানো মঙ্গল পৃষ্ঠের ছবি নিয়ে কত কল্পনা জল্পনা।

মঙ্গলে মানব সভ্যতার প্রমাণ পেয়েছেন বলেও দাবি করেছেন কোনো কোনো বিজ্ঞানী। এর আগে প্রতিবেশি লাল গ্রহে বুদ্ধমূর্তি, নারীমূর্তির সন্ধান পাওয়া যায়। এরপর সভ্যতার ‘নিশ্চিত’ প্রমাণস্বরূপ গোটা তিনেক স্তম্ভও পাওয়া যায়। এসব নিয়ে কতদিন ধরে চলে আসছে আলোচনা সমালোচনা। এসব আলোচনার মধ্যেই এবার সামনে এলো আরেক বিস্ময়কর ঘটনা। মঙ্গলের বুকে নাকি দেখা মিলেছে দৈত্যাকার চামচের! সেই চামচের ছবিও প্রকাশ করেছে নাসা।

কন্সপিরেসি থিওরিস্টদের আশা আরও কিছুটা বাড়িয়ে দিয়েছে সেই সেই চামচের ছবি। সম্প্রতি মার্স রোভারের যান্ত্রিক চোখে ধরা পড়েছে সেই ছবি। এমন দাবি নাসার। লাল গ্রহের বুকে প্রাণ ছিল, হয়ত এখনও আছে, কন্সপিরেসি থিওরিস্টদের এই দাবি বহু দিনের। প্রাণ যে এক কালে ছিল, তা নিয়ে প্রায় নিশ্চিত বেশির ভাগ বিজ্ঞানীই।

সাম্প্রতিক কিছু প্রমাণকে হাতিয়ার করে কন্সপিরেসি থিওরিস্টদের দাবি, মঙ্গলের সেই বাসিন্দারা ছিল রীতিমতো সভ্য। দিন কয়েক আগে নাসা প্রকাশ করে তিনটি স্তম্ভের ছবি। নির্দিষ্ট দূরত্ব অন্তর প্রায় একই মাপের এই স্তম্ভ তিনটিকে সভ্যতার ‘সুনির্দিষ্ট’ প্রমাণ বলে দাবি করতে থাকেন তারা। নাসা অবশ্য সেই দাবি উড়িয়ে দিয়েছে।

সভ্যতার স্তম্ভের রেশ কাটার আগেই হল মঙ্গলে চামচের দর্শন। লাল গ্রহে অবশ্য এর আগেও এই ধরনের চামচের অস্তিত্ব মিলেছিল। নাসার প্রকাশিত ফুটেজ দেখে বিষয়টি প্রথম নজরে আসে এক কন্সপিরেসি থিওরিস্টের। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবিটি পোস্ট করে তিনি লেখেন, ‘চামচেটা নিশ্চই সবাই দেখতে পেয়েছেন। এটা নিশ্চই ওই গ্রহের প্রাচীন বাসিন্দাদের ফেলে যাওয়া।’ এরপর ছবিটা ভাইরাল হতে একেবারেই বেশি সময় নেয়নি। বিষয়টি নিয়ে নাসার তরফেও এখনও কিছু জানানো হয়নি।

সোনালীনিউজ/এমএন

Wordbridge School
Link copied!