হিমেল বাতাস আর ঘন কুয়াশায় জনজীবনে শীত অনুভূত হচ্ছে। দিনের ও রাতে তাপমাত্রা প্রায় সমান হওয়ায় শীত বেশি অনুভূত হচ্ছে। রোববার সকাল ছয়টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩.৬° সেলসিয়াস।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, উত্তরের হিমেল বাতাস, ঘন কুয়াশা ও তাপমাত্রা হ্রাস পাওয়ায় ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। দিনের ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় সমান হওয়ার কারণে শীত অনুভূত হচ্ছে। এ মৌসুমে দুই দিনে শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। শনিবার সকাল ছয়টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রোববার সকাল ছয়টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৩.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একদিনের ব্যবধানে দেড় ডিগ্রি তাপমাত্রা হ্রাস পেয়েছে। শুক্রবার দুপুর তিনটায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ২৭.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শনিবার দুপুর তিনটায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ২০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আকাশ কিছুটা মেঘলা রয়েছে। শনিবার সারাদিন সূর্যের দেখা মেলেনি।
হাসপাতাল গুলোতো বাড়তে শুরু করেছে ঠান্ডা জনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। শিশুরা বেশি ডায়রিয়া নিউমোনিয়া শ্বাসকষ্টসহ ঠান্ডা জনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
সড়কে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। ঠান্ডার কারণে মানুষের উপস্থিতি তেমন একটা দেখা যাচ্ছে না।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান জানান, তাপমাত্রা হ্রাস পাওয়ায় হঠাৎ করে শীত অনুভূত হচ্ছে। তাপমাত্রা আরো কমতে পারে। কুয়াশা আর ঠান্ডা বাতাস বইছে।
এম







































