শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার) বলেছেন, সব কিছু শিক্ষা কমিশনের ওপর থাকলে সমাধান হবে, তা সঠিক নয়। আমরা দায়িত্ব পাওয়ার পর একেবারেই কিছু হচ্ছে না—তা সঠিক নয়। ইতোমধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বিভিন্ন কার্যক্রম সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এখন মানুষ স্বাধীনভাবে কথা বলতে পারছেন।
শনিবার (২ আগস্ট) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের মোজাফফর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে ‘অভ্যুত্থানোত্তর বাংলাদেশে কেমন বিশ্ববিদ্যালয় চাই’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।
শিক্ষা উপদেষ্টা বলেছেন, চাইলেই অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে শিক্ষা কমিশন গঠন করা সম্ভব নয়। কারণ আমাদের অনেক সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আর আমরা করে গেলেও ভবিষ্যৎ সরকার এটি রাখবে কিনা, তা নিয়েও শঙ্কা রয়েছে।
সি আর আবরার আরও বলেন, খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অচলাবস্থা নিরসনের জন্য সরকার বসে থাকেনি। ইতোমধ্যে কার্যক্রম শুরু হয়েছে। সার্চ কমিটির মাধ্যমে ভিসি নিয়োগ হয়েছে। সেখানে লোকাল প্রশাসন ও লোকাল পলিটিক্সের প্রভাব রয়েছে। আমরা চেষ্টা করছি সবকিছু স্বাভাবিক করার। এখনও কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ে গণরুমের সংস্কৃতি থাকলে এটি বন্ধ করতে হবে।
পিএস







































