ফাইল ছবি
নতুন বেতন কাঠামো বাস্তবায়নের ফলে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন ও ভাতা বাড়বে, যা সরকারের ব্যয় বাড়াবে-তবে একই সঙ্গে রাজস্ব আদায়ও বৃদ্ধি পাবে।
জাতীয় পে-কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫ সালের পর সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন পুনর্বিন্যাস অপরিহার্য হয়ে পড়েছে।
অর্থ বিভাগ জানিয়েছে, নতুন পে-স্কেল কার্যকর করতে চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ করা হবে। সর্বনিম্ন বেতন স্কেল ৮ হাজার ২৫০ টাকা থেকে বেড়ে ১৬ হাজার টাকার বেশি হতে পারে, ফলে অনেক কর্মচারী আয়কর দানের আওতায় আসবেন।
এছাড়া, সরকারি বাসাবাড়ির ভাড়া বৃদ্ধির কারণে সরকারের রাজস্বও বাড়বে। অর্থ বিভাগের মতে, বেতন-ভাতা বৃদ্ধি শুধু ব্যয় বাড়াবে না, বরং রাজস্ব সম্প্রসারণ ও অর্থনীতিতে ভারসাম্য রক্ষায় সহায়ক হবে।
জাতীয় পে-কমিশনের সভাপতি সাবেক অর্থ সচিব জাকির আহমেদ খান বলেন, ‘সীমিত সম্পদ থাকা সত্ত্বেও সর্বোচ্চ বেতন বাড়ানোর প্রস্তাব থাকবে। সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য প্রতিযোগিতামূলক ও সময়োপযোগী বেতন কাঠামো জনসেবা কার্যক্রমে দক্ষতা বৃদ্ধি ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
কমিশন ইতিমধ্যেই অনলাইন প্রশ্নমালা ও সমিতি বৈঠকের মাধ্যমে প্রাপ্ত মতামত যাচাই-বাছাই করছে এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সুপারিশ সরকারের কাছে পেশ করা হবে।
এসএইচ







































