ফাইল ছবি
ঢাকা: নাঈমের জন্য নিলামে আগ্রহ প্রকাশ করেছে সিলেট, রংপুর ও নোয়াখালী। তিন দলের লড়াইয়ে শেষ পর্যন্ত জয়টা হয়েছে চট্টগ্রাম রয়্যালসের। তিন দলের লড়াইয়ে জিতেছে তারা। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় তাঁরা দলে নিয়েছে ওপেনার মোহাম্মদ নাঈমকে। গত আসরের প্রায় ১৪৪ স্ট্রাইক রেটে ৫১১ রান করে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ছিলেন তিনি।
৭০ লাখ টাকায় রংপুর রাইডার্স দলে নিয়েছে ‘এ’ ক্যাটাগরি থাকা অন্য ক্রিকেটার লিটন দাসকে। জাতীয় দলের টি–টোয়েন্টি অধিনায়ক গত আসরে ছিলেন ঢাকা ক্যাপিটালসে।
এদিকে বি ক্যাটাগরি থেকে কোনো ক্রিকেটারকে নিলামের শুরুতে দলে নিতে পারেনি নোয়াখালী এক্সপ্রেস। তবে নিয়ম অনুযায়ী সবগুলো দলই ‘এ’ এবং ‘বি’ ক্যাটাগরি থেকে বাধ্যতামূলক দুজন ক্রিকেটারকে নিতে হবে। নিলামে উঠা শেষ দুই ক্রিকেটার জাকের আলী ও মাহিদুল ইসলামকে ভিত্তিমূল্য ৩৫ লাখ টাকাতে দলে নিতে বাধ্য হয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি।
মোহাম্মদ মিঠুনকে নিয়ে বেশ কাড়াকাড়ি হয়েছে। সিলেট, নোয়াখালী ও ঢাকার কাড়াকাড়িতে তাঁর দাম উঠেছে ৫২ লাখ টাকা। শেষ পর্যন্ত মিঠুনের ঠিকানা হয়েছে ঢাকা।
বি’ ক্যাটাগরিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে তোলা হয়েছিল মাহমুদউল্লাহর নাম। কিন্তু তাঁকে কিনতে আগ্রহ দেখায়নি ৬ ফ্র্যাঞ্চাইজির কেউ। অবিক্রিত থেকেছেন আরেক অভিজ্ঞ ক্রিকেটার মুশফিকুর রহিমও। দুজনের ভিত্তিমূল্যই ছিল ৩৫ লাখ টাকা। তবে অবিক্রিত ক্রিকেটারদের পরে আবার নিলামে তোলা হবে। তখন তাঁদের তোলা হবে ‘সি’ ক্যাটাগরির ক্রিকেটার হিসেবে।
অবিক্রিত থেকে গেছেন ‘সি’ ক্যাটাগরিতে থাকা জাতীয় দলের পেসার ইবাদত হোসেন। আরেক পেসার নাহিদ রানা ৫৬ লাখ টাকায় গেছেন রংপুর রাইডার্সে। গত আসরেও একই ফ্র্যাঞ্চাইজের হয়ে খেলেছেন তিনি।
পিএস







































