ঢাকা: জনপ্রিয় উপস্থাপক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব এবং ইনফ্লুয়েন্সার আব্দুন নূর তুষার বলেছেন, সাধারণত গভীর কেটে গেলে ডাক্তাররা সেখানে সেলাই করে দেন যাতে ক্ষতস্থান দ্রুত স্বল্পতম দাগ রেখে জোড়া লাগে। ইনফেকশন না হয়। এটাকে স্কিন এপোজিশন করা বলে। ক্ষত শুকাতে সাত থেকে ১০ দিন লাগে। আর বরবাদ ছবিতে কয়েক মাস পরে দগদগে সেলাই ছাড়া রক্তাক্ত ক্ষতের ব্যান্ডেজ খুলল শাকিব খান।
আজ বুধবার (২৫ জুন) সকালে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজ থেকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব কথা উল্লেখ করেন।
আব্দুন নূর তুষার ওই পোস্টে লিখেন, ‘মেডিক্যাল শাস্ত্র নতুন করে শিখলাম। কিছু অস্ত্র দেখিয়েছে যেগুলো প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়ের।
একটার নাম গ্যাটলিং গান। ঘুরতে থাকে চাকার মতো আর গুলি ছোঁড়ে। এইটা যাদুঘর থেকে এনেছে? যীশুর চরিত্রটা কৌতুককর, হাস্যকর। সে থানায় আক্রমণ করে যে হাতি সাইজের অস্ত্র নিয়ে সেটার রিকয়েলে ওর ১০ মিটার দূরে ছিটকে পড়ার কথা।
ওইটার ম্যাগাজিনে বড়জোড় ২০টা গুলি ধরবে। আর সে অফুরন্ত গুলি করতেই থাকে। ট্রেইনড সৈনিকরা ওকে একটা গুলি লাগাতে পারে না। পঞ্চাশ জন মিলেও? সিনেমার পুলিশ এত লুথা হয় কেন?’
তিনি আরো উল্লেখ করেন, ‘পিস্তলধারী একটা মেয়েকে এত সহজে __র্ষণ করা যায়? হতে পারে ছবি হিট। এর কারণ আসলে ছবির নির্মাণশৈলী ও নায়ক নায়িকার সৌন্দর্য। এমনিতে বুদ্ধিমান লোকের জন্য পুরো ছবিটাই সময় বরবাদ। কাহিনী বলতে কিছু নাই। কিছু খুন আর কিছু বিকৃতি আর কিছু মানসিক রোগ আর কিছু টমেটো সস-আলতা দিয়ে রক্ত।’
এই ছবির নাম ‘কসাই আরিয়ান’ কিংবা ‘পার্ভি সন্তান’-ও হতে পারত উল্লেখ করে তিনি ওই পোস্টে লিখেন, ‘প্রত্যেকটা পুরুষ সন্তান বিকৃত রূচির-নেশাগ্রস্ত-উজবুক। পুরো ছবিটাই অসুস্থতা। চরকিকে এই ইয়ার্কিটার জন্য কি আর বলব? বরবাদ দেখে জীবনের আড়াই ঘণ্টা বরবাদ করে এই স্ট্যাটাস লিখে আরো সময় বরবাদ করলাম। এই দেশের লোকজন এখন খড়মের বদলে চপ্পল পেলেই খুশি। সিনেমা না এটা-এটা একটা বিকৃতি।’
ইউআর







































