সংগৃহীত ছবি
এবারের বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচনে সভাপতি পদে লড়াইয়ের কথা ছিল সাবেক অধিনায়ক তামিম ইকবালের। তবে শেষ মুহূর্তে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান তিনি। তার সঙ্গে ঢাকার ক্লাব সংগঠকদের বড় একটি অংশও নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নেয়। নানা আলোচনা-সমালোচনার মধ্যে গত সোমবার অনুষ্ঠিত হয় বিসিবি নির্বাচন। এতে পরিচালক নির্বাচিত হওয়ার পর বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সভাপতি হয়েছেন আরেক সাবেক অধিনায়ক আমিনুল ইসলাম বুলবুল।
নির্বাচনের পর বুধবার ঢাকার ক্লাব সংগঠকদের সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন তামিম ইকবালও। সেখানে তিনি জানান, চাইলে একাই নির্বাচন করেও জিততে পারতেন। তবে তিনি এমন নির্বাচন চাননি যেখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সুযোগ থাকবে না।
তামিম বলেন, তার জয়ের বিষয়ে কোনো সন্দেহ ছিল না। কিন্তু তিনি চেয়েছিলেন একটি সুষ্ঠু ও প্রতিযোগিতাপূর্ণ নির্বাচন। সেই সুযোগ না থাকায় সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন।
ক্লাব সংগঠকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তামিম বলেন, ভবিষ্যতে যেন কেউ নিজের অবস্থান পরিবর্তন না করেন। তিনি বলেন, কিছু অলিখিত নিয়ম ভাঙতে চাননি এবং সমঝোতার সঙ্গে দ্বিমত থাকায় নির্বাচন থেকে সরে এসেছেন।
বিসিবি নির্বাচনকে তিনি প্রকৃত অর্থে নির্বাচন মনে করেন না। তার অভিযোগ, ভোটের পদ্ধতিতেই ছিল অসঙ্গতি। ক্যাটাগরি ২-এ ৪২টি ভোটের মধ্যে ৩৪টি ই-ভোট ছিল, অথচ ই-ভোট দেওয়া ব্যক্তিদেরও ভোটকেন্দ্রে উপস্থিত দেখা গেছে। তামিমের প্রশ্ন, স্বশরীরে উপস্থিত থেকে ই-ভোট দেওয়ার যৌক্তিকতা কোথায়? তার ভাষায়, এই প্রক্রিয়া ভোটের স্বচ্ছতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
এসএইচ







































