জুলাই ঘোষণা পত্রকে ‘ক্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণ’ আখ্যা দিয়ে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা করেছে বাংলাদেশ পলিটিক্যাল থিংকারস (বিপিটি)। বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) বিকেলে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে বক্তারা অভিযোগ করেন, সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে ঘোষিত জুলাই সনদে ‘১৯৪৭-এর দেশভাগ’, ‘২০০৯ সালের বিডিআর ট্র্যাজেডি’ এবং ‘২০১৩ সালের শাপলা চত্বরের গণহত্যা’—এই তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাকে উপেক্ষা করা হয়েছে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের কো-অর্ডিনেটর ইঞ্জিনিয়ার মো. নুর নবী। বক্তব্য দেন বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা কর্ণেল হাসিনুর রহমান, দৈনিক মুন্সিগঞ্জের সম্পাদক আশরাফ ইকবাল, আহছানিয়া মিশন কলেজের সহকারী অধ্যাপক রায়হান চৌধুরী, আইনজীবী সামসুল আলম, ডিবেট ফর বাংলাদেশের সাবেক সভাপতি মশিউর রহমান মিশন, এবং সাবেক ছাত্রনেতা হাসান মাহমুদ।
কর্ণেল হাসিনুর রহমান বলেন, "শেখ হাসিনার প্রেতাত্মা এখনো রাষ্ট্রযন্ত্রে সক্রিয়। তারই প্রতিচ্ছবি এই ঘোষণা পত্র। এতে ইতিহাস বিকৃতি হয়েছে এবং শহীদদের প্রতি অবজ্ঞা করা হয়েছে।"
সভাপতির বক্তব্যে ইঞ্জিনিয়ার নুর নবী বলেন, “১৯৪৭, ২০০৯ ও ২০১৩—এই তিনটি বড় ঘটনার অনুপস্থিতি এই ঘোষণাকে 'জুলাই স্পিরিট' এর সঙ্গে রসিকতায় পরিণত করেছে। দ্রুত এই ঘোষণার সংশোধন চাই।”
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিপিটি মিডিয়া সেলের সদস্য জাফর আহমেদ, ব্যবসায়ী আবদুল্লাহ আল বাসার, এবং যুবনেতা ইঞ্জিনিয়ার সালাউদ্দিন।
ওএফ







































