• ঢাকা
  • শনিবার, ০৪ মে, ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১
উপনির্বাচন

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ ও লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে ভোট চলছে


নিজস্ব প্রতিবেদক নভেম্বর ৫, ২০২৩, ১২:০৮ পিএম
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ ও লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে ভোট চলছে

লক্ষ্মীপুর পৌর শহীদ স্মৃতি একাডেমী ভোট কেন্দ্রের সকালের চিত্র এটি। ছবি প্রতিনিধি

ঢাকা: দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের দুই মাস আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ ও লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের উপনির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে।

বিএনপি-জামায়াতের অবরোধের মধ্যেই রোববার সকাল ৮টায় দুই আসনের নির্ধারিত কেন্দ্রগুলোতে ভোট শুরু হয়, যা বিরতিহীনভাবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলবে। দুই আসনেই ভোট হচ্ছে ব্যালট পেপারে।

ব্রাহ্মবাড়িয়া-২ আসনে পাঁচজন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রয়েছেন। নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের শাহজাহান আলমের বিপরীতে ভোটে রয়েছেন আম প্রতীকে ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মো. রাজ্জাক হোসেন, লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির মো. আব্দুল হামিদ, গোলাপ ফুল প্রতীকে জাকের পার্টির জহিরুল ইসলাম জুয়েল ও কলার ছড়ি প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট মো. জিয়াউল হক মৃধা।

আর লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ গোলাম ফারুকের বিরুদ্ধে লড়ছেন লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির মুহাম্মদ রাকিব হোসেন, গোলাপ ফুল প্রতীকে জাকের পার্টির মো. সামছুল করিম ও আম প্রতীকে ন্যাশনাল পিপলস পার্টির সেলিম মাহমুদ।

ব্রাহ্মবাড়িয়া-২ আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য আব্দুস সাত্তার ভূঞা এবং লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের এ কে এম শাহজাহান কামাল গত ৩০ সেপ্টেম্বর মারা গেলে আসন দুটি শূন্য হয়।

লক্ষ্মীপুর আবিরনগর এনায়েতপুর মাহমুদিয়া দাখিল মাদ্রাসা ভোট কেন্দ্র । ছবি প্রতিনিধি

সংবিধানের নিয়ম অনুযায়ী, আসন শূন্য হওয়ার পরবর্তী নব্বই দিনের মধ্যে উপনির্বাচন করতে হয়। সে কারণে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতির মধ্যেই এ দুই আসনে উপনির্বাচন করতে হচ্ছে নির্বাচন কমিশনকে।

ডিসেম্বরের শেষে অথবা জানুয়ারির শুরুতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তুতি নিয়ে এগোচ্ছে নির্বাচন কমিশন। ফলে উপনির্বাচনে জিতে যারা সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবেন, তাদের মেয়াদ থাকবে দুই মাসের কম। একাদশ সংসদের কোনো অধিবেশনেও যোগ দেয়ার ‍সুযোগ তাদের হবে না।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নির্বাচনে ২৬ জন নির্বাহী ও দু'জন বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হয়েছে। লক্ষ্মীপুরের জন্য রয়েছেন ২২ জন নির্বাহী ও একজন বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট।

কেন্দ্র নিরাপত্তায় দুই উপনির্বাচনে নিয়োজিত রয়েছে পুলিশ, আনসারের ১৬ থেকে ১৮ জনের ফোর্স। এছাড়া পুলিশ, আনসার, এপিবিএন, মোবাইল টিম, স্ট্রাইকিং টিম, র‌্যাবসহ মাঠে রয়েছে ১১ প্লাটুন বিজিবি।

ওয়াইএ

Wordbridge School
Link copied!