• ঢাকা
  • রবিবার, ০৫ মে, ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন

উদ্বেগের মধ্যেই তফসিলের অপেক্ষা


বিশেষ প্রতিনিধি নভেম্বর ৭, ২০২৩, ০১:১৪ পিএম
উদ্বেগের মধ্যেই তফসিলের অপেক্ষা

ঢাকা : সংঘাত-সহিংসতা আর উদ্বেগের মধ্যে রাজনৈতিক সমঝোতার কোনো ইংগিত নেই। কিন্তু নির্বাচন কমিশনের হাতে ফুরিয়ে আসছে সময়। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে তফসিল ঘোষণার অপেক্ষায় রয়েছে সাংবিধানিক সংস্থাটি।

নির্বাচনের অনুকূল পরিবেশ যে তৈরি হয়নি, সে কথা খোদ প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের মুখেই এসেছে কিছুদিন আগে। তবে তিনি এও বলেছেন, পরিবেশ অনুকূল না হলেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের কোনো বিকল্প নির্বাচন কমিশনের নেই।

তফসিল ঘোষণার আগে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে সংলাপে বসেছিল ইসি। বিএনপিসহ সমমনারা তাতে যোগ দেয়নি।

যেসব দল যোগ দিয়েছে, তাদেরও অনেকের কথায় ভোটের পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগের বিষয়টি এসেছে। কিন্তু সিইসি আগের মতই দলগুলোকে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে সমস্যা নিরসনের দায়িত্ব নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।

গত শনিবার সেই সংলাপের শেষে কাজী হাবিবুল আউয়াল সাংবাদিকদের বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর বিবদমান সঙ্কট নিরসনে নির্বাচন কমিশনের কোনো ম্যান্ডেট নেই। দলগুলোকেই নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে সঙ্কটের সমাধান করে অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে দিতে হবে। সময়সীমা সংবিধানে নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে আমাদের নির্বাচন করতে হবে। ইসির সামনে, পেছনে, পাশে খুব বেশি স্পেস নেই।

প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিরোধ মীমাংসার জন্য আলোচনা বা সংলাপের তাগিদ বিভিন্ন মহল থেকেই এসেছে। বিদেশি কুটনীতিকরাও এ বিষয়ে কথা বলে আসছেন বেশ কিছুদিন ধরে। তাতে সাড়া দেয়নি কোনো পক্ষই।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বলছে, এখন আর সংলাপের পরিবেশ নেই। অন্যদিকে সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের এক দফা দাবিতে আন্দোলনে থাকা বিএনপি এখন রয়েছে হরতাল-অবরোধের মত কর্মসূচিতে।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের রোববার (৫ নভেম্বর) বলেছেন, সন্ত্রাসী দলের সঙ্গে সংলাপ হতে পারে না। সংলাপের পার্ট শেষ। এক সময় বলেছিলাম কন্ডিশন তুলে নাও, আমরা ভেবে দেখব। এখন তারা যা করেছে, সংলাপের কোনো পরিবেশ নেই।

অন্যদিকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, তারা (সরকার) নিশ্চুপ, নিস্তব্ধ পরিবেশে একটা নির্বাচনের নামে তামাশা করবেন এবং শেখ হাসিনা যে তালিকা ধরিয়ে দেবেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার সেই তালিকা অনুযায়ী বিজয়ী প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করবেন।

দ্বিতীয় দফায় দুই দিনের অবরোধ শেষে আবার নতুন কর্মসূচি ঘোষণা হবে জানিয়ে তিনি বলেছেন, এই দুর্বিনীত সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরাতে হবে, এদের পতন ঘটাতে হবে।

সংবিধানের নিয়ম অনুযায়ী, ১ নভেম্বর থেকে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে এ নির্বাচন শেষ করতে হবে নির্বাচন কমিশনকে। সেই ক্ষণ গণনা শুরু হয়ে গেছে গত ১ নভেম্বর।

আর নির্ধারিত পদ্ধতিতে (দলীয় সরকারের অধীনে) ও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে (মেয়াদ শেষের আগের ৯০ দিনে) এ নির্বাচনের আয়োজন করতে কমিশন দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।

সেজন্য নভেম্বরের দ্বিতীয়ার্ধেই তফসিল ঘোষণার প্রস্তুতি চলছে। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোকে ডেকে ভোটের সার্বিক প্রস্তুতি জানানো হয়েছে ইসির তরফ থেকে।  

আগামী বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সার্বিক বিষয়ে অবহিত করবে কাজী হাবিবুল আউয়াল নেতৃত্বাধীন কমিশন। এরপর ১০ ও ১১ নভেম্বর ডিসি-এসপিদের সঙ্গে বৈঠক এবং নির্বাচনী ব্যবস্থাপনার অ্যাপ উদ্বোধনের কর্মসূচি রয়েছে ইসির।

বিভিন্ন ধরনের নির্বাচনী সরঞ্জাম ইতোমধ্যে জেলা নির্বাচন কার্যালয়গুলোতে পৌঁছে গেছে। বৃহস্পতিবারের মধ্যে অমোচনীয় কালি ও স্ট্যাম্প প্যাডও পাঠানো হবে।

রিটার্নিং কর্মকর্তা, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ ও অন্যান্য বিষয় গুছিয়ে ভোটের সম্ভাব্য দিনক্ষণ চূড়ান্ত করতে ডাকা হবে কমিশন সভা। টেলিভিশন ও বেতারের মাধ্যমে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিয়ে তফসিল ঘোষণা করবেন সিইসি।  

সব ঠিক থাকলে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই ভোট শেষ করতে চায় নির্বাচন কমিশন। সেজন্য এখন সিইসির ভাষণ প্রস্তুতি ও নিজেদের মধ্যে অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় ব্যস্ত সময় পার করছে ইসি।

# প্রথম সংসদ নির্বাচন: তফসিল ১৯৭৩ সালের ৭ জানুয়ারি, ভোট ৭ মার্চ

# দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচন: তফসিল ১৯৭৮ সালের ২ ডিসেম্বর, ভোট ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি

# তৃতীয় সংসদ নির্বাচন: তফসিল ১৯৮৬ সালের ২ মার্চ, ভোট ৭ মে

# চতুর্থ সংসদ নির্বাচন: তফসিল ১৯৮৭ সালের ২৬ ডিসেম্বর, ভোট ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ

# পঞ্চম সংসদ নির্বাচন: তফসিল ১৯৯০ সালের ১৫ ডিসেম্বর, ভোট ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি

# ষষ্ঠ সংসদ নির্বাচন: তফসিল ১৯৯৫ সালের ৩ ডিসেম্বর, ভোট ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি

# সপ্তম সংসদ নির্বাচন: তফসিল ১৯৯৬ সালের ২৭ এপ্রিল, ভোট ১২ জুন

# অষ্টম সংসদ নির্বাচন: তফসিল ২০০১ সালের ১৯ অগাস্ট, ভোট ১ অক্টোবর

# নবম সংসদ নির্বাচন: তফসিল ২০০৮ সালের ২ নভেম্বর, ভোট ২৯ ডিসেম্বর

# দশম সংসদ নির্বাচন: তফসিল ২০১৩ সালের ২৫ নভেম্বর, ভোট ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি

# একাদশ সংসদ নির্বাচন: তফসিল ২০১৮ সালের ৮ নভেম্বর, ভোট ৩০ ডিসেম্বর

ভোটের পথে নির্বাচন কমিশন : ২০২২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি শপথ নেয় কাজী হাবিবুল আউয়াল নেতৃত্বাধীন কমিশন। তার সঙ্গে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে আছেন অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব খান, অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ রাশেদা সুলতানা, অবসরপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ সচিব মো. আলমগীর ও মো. আনিছুর রহমান। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের গুরুদায়িত্ব তাদের ওপরই ন্যস্ত।

দায়িত্ব নেওয়ার পর এ কমিশন এ পর্যন্ত তিন দফা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় বসেছে।

নির্বাচন বিষয়ে ২০২২ সালের ১৭ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই রাজনৈতিক দল ও অন্যদের সঙ্গে প্রথম দফা সংলাপ করে ইসি। চলতি বছর ১৯ জুন, ২১ জুন ও ২৮ জুনে ইভিএমের কারিগরি বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ হয়। আর গত ৪ নভেম্বর হয় ভোট প্রস্তুতি নিয়ে নিবন্ধিত দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা।

এর মধ্যে আরপিও সংশোধন করে সবস্তরে ৩৩% নারী প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার সময় বাড়ানোর পাশাপাশি কিছু নিয়মে পরিবর্তন আনা হয়েছে। প্রার্থিতা বাতিল হলে নতুন করে একই নির্বাচনে প্রার্থী হওয়া যবে না। প্রার্থীদের আয়কর রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ঋণ ও বিল খেলাপিরা মনোনয়ন দাখিলের আগের দিন পরিশোধ করতে পারবেন। প্রার্থীকে মনোনয়ন জমায় বাধা দিলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিতে ২-৭ বছর কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডের বিধান করা হয়েছে।

এছাড়া আরপিও অনুযায়ী নির্বাচন পরিচালনা বিধি সংশোধন করে অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমার সুযোগ তৈরি; মনোনয়নপত্রে টিআইএন নম্বর দেওয়া বাধ্যতামূলক করা, মনোনয়নপত্রে পুরুষ; প্রার্থীদের ফরমে নারীর পাশাপাশি হিজড়া হিসেবে নিজের পরিচয় দেওয়ার ঘর রাখা; মনোনয়নপত্র বাতিল হলে আপিলের সময়সীমা ৩ দিন থেকে বাড়িয়ে ৫ দিন করা হয়েছে।

পাশাপাশি নতুন দলের সংরক্ষিত প্রতীক ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের প্রতীক নির্ধারণ করা হয়েছে এবং সংরক্ষিত নারী আসনের প্রার্থীদের জামানত ১০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে করা হয়েছে ২০ হাজার টাকা।

সংসদীয় আসন পুননির্ধারণ : এ বছরের ফেরুয়ারিতে ৩০০ আসনের সীমানার খসড়া প্রকাশ করা হয়। ৩৮ আসনে ১৮৬টি দাবি-আপত্তি আবেদন নিষ্পত্তি করে ১ জুন প্রকাশ করা হয় চূড়ান্ত সীমানা।

এর মধ্যে ২৯০টি আসনের সীমানা আগের মত রাখা হলেও ১০টি আসন নতুন সীমানা পেয়েছে। আসনগুলো হল– পিরোজপুর-১ ও ২, গাজীপুর ২ ও ৫, ফরিদপুর ২ ও ৪, কুমিল্লা ১ ও ২ এবং নোয়াখালী ১ ও ২ আসন।

নতুন দল : বিএনএম ও বিএসপি নামে দুটি নতুন দলকে নিবন্ধন দেওয়া হয় অগাস্টে।

সবশেষ একাদশ সংসদে নিবন্ধিত ছিল ৩৯টি; পরে আদালতের আদেশে ৩টি (বাংলাদেশ জাসদ, ইসানিয়াত বিপ্লব, তৃনমূল বিএনপি) নিবন্ধন পায়।

এখন নিবন্ধিত দলের সংখ্যা ৪৪; যারা সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রতীকে অংশ তে পারবে।

নিবন্ধিত দলগুলো হল– আওয়ামী লীগ, ইসলামী ঐক্যজোট, এলডিপি, তৃনমূল বিএনপি, এনডিএম, বাংলাদেশ কংগ্রেস, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, বিজেপি, সিপিবি, বাংলাদেশ মুসলীম লীগ, এনপিপি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ, গণফোরাম, গণফোরাম, গণতন্ত্রী পার্টি, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি, খেলাফত মজলিশ, বিএমএল, বিএনএফ, গণফ্রন্ট ও ইনসানিয়তা বিপ্লব বাংলাদেশ।

বিএনপি, জেপি, বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল (এমএল), বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন, কৃষক শ্রমিক জনতালীগ, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, জাতীয় পার্টি, জাসদ, জেএসডি, জাকের পার্টি, বাসদ, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ ন্যাপ, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, মুক্তিজোট, বাংলাদেশ জাসদ ও বিএনএম।

দলীয় প্রার্থীদের বাইরে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে মোট ভোটারের ১% সমর্থন তালিকা দিতে হবে।

ভোটার কত : নির্বাচন কমিশন আসনভি্ত্তিক ভোটার তালিকাও প্রকাশ করেছে নভেম্বরে। দেশে মোট ভোটার এখন ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৩৩ জন। তাদের মধ্যে ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন পুরুষ; ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন নারী এবং ৮৫২ জন হিজড়া।

খসড়া ভোটকেন্দ্রের তালিকা ১৬ অগাস্ট প্রকাশ করা হয়। দাবি আপত্তি নিষ্পত্তি হয় ১১ সেপ্টেম্বর।

সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা এবার ৪২ হাজার ১০৩টি। এসব কেন্দ্রে ভোটকক্ষ থাকবে ২ লাখ ৬১ হাজার ৯১২টি।

প্রার্থী হতে যা লাগবে : সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে সরাসরি মনোনয়পত্র গ্রহণ ও দাখিল করা যাবে। পাশাপাশি অনলাইনেও সুযোগ রাখা হবে।

অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা দিতে চাইলে ইসির ওয়েবসাইটের সংশ্রিষ্ট লিঙ্কে প্রবেশ করে (পোর্টাল) রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। নিবন্ধন শেষ হওয়ার পর পোর্টালে লগ ইন করে মনোনয়নপত্র পূরণ ও দাখিল করতে হবে।

মনোনয়নপত্রের সঙ্গে দলের সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক বা সম পদাধিকারীর স্বাক্ষরে প্রত্যয়ন দিতে হবে। স্বতন্ত্র প্রার্থীর নির্বাচনী এলাকার ১% ভোটারের সমর্থন তালিকা দিতে হবে। স্বতন্ত্র প্রার্থী ইতোপূর্বে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে দলিলাদি দিতে হবে।

প্রার্থীদের জামানত হিসেবে ২০ হাজার টাকা, হলফনামায় ৩০০ টাকার স্ট্যাম্পে ৮টি তথ্য সম্বলিত দলিলাদি দিতে হবে। আয়ের উৎস, সম্পদ, দায়, আয় ব্যয় বিবরণীও দিতে হবে। সঙ্গে দিতে হবে আয়কর রিটার্নের কাগজপত্র। নিবন্ধিত দলের দলীয় প্রার্থীর দলের মনোনয়ন লাগবে।

এ নির্বাচনের প্রার্থীদের নির্বাচনী ব্যয়সীমা সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা। প্রার্থী বা তার এজেন্টের নির্ধারিত অ্যাকাউন্টের বাইরে অন্য অ্যাকাউন্ট থেকে এ খাতে ব্যয় করা যাবে না। সূত্র : বিডিনিউজ

এমটিআই

Wordbridge School
Link copied!