• ঢাকা
  • সোমবার, ১৭ জুন, ২০২৪, ৩ আষাঢ় ১৪৩১

যেকারণে পদোন্নতি বঞ্চিত হল উপসচিবরা


নিউজ ডেস্ক অক্টোবর ৩০, ২০২১, ১২:৫০ পিএম
যেকারণে পদোন্নতি বঞ্চিত হল উপসচিবরা

ঢাকা : উপসচিবদের মধ্য থেকে ২১৩ জনকে পদোন্নতি দিয়ে যুগ্ম-সচিব করেছে সরকার। শুক্রবার (২৯ অক্টোবর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত দুটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। এতে প্রশাসনে যুগ্ম-সচিবের সংখ্যা দাড়ালো ৮০৩ জনে।

এবার লেফট আউট (আগে বঞ্চিত) ছাড়াও নিয়মিত ব্যাচ হিসাবে ২০তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের পদোন্নতির জন্য বিবেচনায় নেওয়া হয়। কিন্তু প্রবল আপত্তির মুখেও এই ব্যাচ ভেঙে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। সিরিয়ালে শেষের ২৪ জনকে বিবেচনায় নেওয়া হয়নি। তাদের অধিকাংশই মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। এছাড়া যে সিরিয়াল পর্যন্ত পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে, তাদের মধ্যে প্রয়োজনীয় যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও লেফট আউটসহ অর্ধশতাধিক কর্মকর্তা বঞ্চিত হয়েছেন। সেখানেও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান রয়েছেন।

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের কয়েকজন অভিন্ন তথ্য দিয়ে শুক্রবার রাতে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, যেসব প্রতিবেদনের ভিত্তিতে তাদের বাদ দেওয়া হয়েছে, সেগুলো আদৌ সত্য নয়। সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের তত্ত্বাবধানে নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করা হলে প্রকৃত সত্য বেরিয়ে আসবে। পদোন্নতি বঞ্চিত হওয়ার জন্য তারা প্রতিহিংসাপরায়নক ব্যাচমেট ও জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের দায়ী করেছেন। একই সঙ্গে এ ব্যাপারে সুবিচার চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

প্রশাসনে যুগ্ম-সচিব পদটি খুব গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে বিবেচিত। একসময় মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন উইংয়ের নেতৃত্ব যুগ্ম-সচিবদের হাতে থাকত। এখন অনেক বেশি অতিরিক্ত সচিব হয়ে যাওয়ায় যুগ্ম-সচিবদের নিুপদে দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। নতুন পদোন্নতি প্রাপ্তদেরও একই পরিণতির পথে ইনসিটো (নিচের পদে) হিসাবে কাজ করতে হবে। তবুও নির্ধারিত পদ না থাকার পরও যথাসময়ে কর্মকর্তাদের এই পদোন্নতি দেওয়া অব্যাহত থাকলে প্রশাসনের গতিশীলতা বাড়বে বলে ধারণা জনপ্রশাসন বিশ্লেষকদের।

পদোন্নতিপ্রাপ্তদের মধ্যে ২০৩ জন বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও অন্যান্য সরকারি দপ্তরে কর্মরত আছেন। বাকি ১০ কর্মকর্তা বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাস ও হাই কমিশনে নিয়োজিত আছেন। রেওয়াজ অনুযায়ী পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের পরবর্তী পদায়নের জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে।

যুগ্ম-সচিব পদে পদোন্নতির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে মাসখানেক আগে। বৃহস্পতিবার সবকিছু যাচাই-বাছাই হয়ে পদোন্নতির চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য এ সংক্রান্ত সারসংক্ষেপ প্রধানমন্ত্রীর টেবিলে। সেদিন রাত প্রায় ১১টা পর্যন্ত ফাইল ফেরত আসার অপেক্ষা ছিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এপিডি উইং। এরপর শুক্রবার সকালে পদোন্নতির আদেশ আসে এবং বিকালে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে এভাবে পদোন্নতির প্রজ্ঞাপন জারি করায় অনেকেই এ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাদের মতে, এভাবে তড়িঘরি না করে রোববার জারি করা হলে কি এমন ক্ষতি হতো। এগুলো খারাপ দৃষ্টান্ত হিসাবে ভবিষ্যতেও প্রয়োগ হওয়ার আশঙ্কা থাকছেই।

মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের কর্মকর্তারা বাদ পড়ায় শুধু সংশ্লিষ্ট ব্যাচ নয়, সচিবালয়ের সিনিয়র-জুনিয়র অফিসাররাও সমালোচনা করছেন। তারা বলছেন, এই সরকারের আমলেও যদি মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের এমন আচরণের শিকার হতে হয় তাহলে সংশ্লিষ্টরা কার কাছে যাবেন। তাদের ধারণা, এই বিষয়ে সরকারপ্রধানকে অন্ধকারে রেখে কাজ হয়েছে।

পদোন্নতি বঞ্চিত একজন কর্মকর্তা (মুক্তিযোদ্ধার সন্তান) বলেন, কতজন কতভাবে সরকারের সমর্থক বলে নানান সুবিধা হাতিয়ে নিচ্ছে। আমরা পরীক্ষিতভাবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, আজ আমাদের পদোন্নতিই হলো না। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় না থাকলে হয়তো নিজের মনকে বুঝ দিতে পারতাম।

যাদের বিবেচনায় নেওয়া হয়নি : ২০তম ব্যাচের যে ২৪ জনকে পদোন্নতির জন্য বিবেচনায় নেওয়া হয়নি, তারা হলেন-একেএম তারেক, শাহীনুর খান, নাজিম উদ্দিন, নাইমা হোসেন, খাদিজা নাজনীন, ফিরোজউদ্দীন খলিফা, কামরুজ্জামান, মাকছুমা আক্তার বানু, সাবেক ডিসি আলী আকবর, সাবেক ডিসি মোহাম্মদ হোসেন, নূরুল ইসলাম, শফিকুল আলম, সাবেক ডিসি আব্দুল কাদের, মো. মহসিন, সাবেক ডিসি এসএম ফেরদৌস, রিপন চাকমা, শাহাদাত হোসেন, মাহমুদুর রহমান, দেবজিং সিং, গোপাল চন্দ্র দাশ, তানভীর আহমেদ, মনিরুল ইসলাম, আক্তারুজ্জামান ও বিদুষী চাকমা।

পদোন্নতি পেলেন যারা : এওয়াইএম জিয়াউদ্দিন আল মামুন (৫৯৩৪), মো. মনজুরুর রহমান (৬০৬৯), শবনম মোস্তারী (৬৩৪৬), মো. জহিরুল ইসলাম (৬৪৮৩), মো. রফিকুল ইসলাম (৬৪৯৯), মো. রফিকুল আলম (৬৫০০), ইশরাত জামান (৬৫৭৮), মোহাম্মদ নাজমুল আবেদীন (৬৬২৯), ড. মো. ফেরদৌস আলম (৬৬৩০), মো. আকনুর রহমান (৬৬৩১), মো. সাইদুর রহমান (৬৬৩২), মনিরা বেগম (৬৬৩৪), রোকেয়া খাতুন (৬৬৩৭), মো. মাজেদুর রহমান খান (৬৬৩৯), মো. আবুল ফজল মীর (৬৬৪০), মো. ঈদতাজুল ইসলাম (৬৬৪২), মো. আসলাম হোসেন (৬৬৪৪), মো. জহিরুল ইসলাম (৬৬৪৮), ড. প্রকাশ কান্তি চৌধুরী (৬৬৪৯), মো. ফিরোজ আহমেদ (৬৬৫৫), মো. রফিকুল ইসলাম (৬৬৫৭), নাজমুছ ছায়াদাত (৬৬৫৯), মাকসুদা হোসেন (৬৬৬৬), আরিফ আহমেদ (৬৬৬৭), ড. চৌধুরী জিয়া উদ্দিন হায়াত (৬৬৬৮), মো. আব্দুর রউফ মিয়া (৬৬৬৯), খোন্দকার আনোয়ার হোসেন (৬৬৭০), জহিরুল ইসলাম (৬৬৭১), মো. মশিউর রহমান (৬৬৭২), মো. মোতাহার হোসেন (৬৬৭৯), মোহাম্মদ দাউদুল ইসলাম (৬৬৮১), মো. ছিদ্দিকুর রহমান (৬৬৮২), এসএএম রফিকুন্নবী (৬৬৮৩), নিরোদ চন্দ্র মন্ডল (৬৬৮৬), ফারহানা আইরিছ (৬৬৮৯), মো. ইউসুফ আলী (৬৬৯১), মো. আব্দুল্লাহ আল-মামুন (৬৬৯২), মো. শাহরিয়াজ (৬৬৯৪), রোকেয়া বেগম (৬৬৯৭), নূর্সিয়া কমল (৬৬৯৯), মো. শাওগাতুল আলম (৬৭০২), সৈয়দা আমিনা ফাহমিন (৬৭০৭), মো. নজরুল ইসলাম (৬৭০৯), মো. হানিফ উদ্দীন (৬৭১০), মোল্লা মাহমুদ হাসান (৬৭১১), মো. খোরশেদ আলম (৬৭১২), আলতাফ হোসেন শেখ (৬৭১৫), দীপংকর বিশ্বাস (৬৭১৭), ড. সৈয়দা সালমা বেগম (৬৭১৯), কাজী মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম (৬৭২০), মো. হেমায়েত হোসেন (৬৭২১), মুহাম্মদ নূরে আলম সিদ্দিকী (৬৭২২), মো. আহসানুর রহমান হাসিব (৬৭২৩), মো. নায়েব আলী (৬৭২৬), মো. আসাদুজ্জামান (৬৭২৭), মোহাম্মদ জাকির হোসেন (৬৭২৯), মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন (৬৭৩০), কাজী আবু তাহের (৬৭৩১), আবু দাউদ মো. গোলাম মোস্তফা (৬৭৩২), এজেডএম নুরুল হক (৬৭৩৩), মো. মহসীন আলী (৬৭৩৬), মো. মিজানুর রহমান (৬৭৩৭), মোহাম্মদ কুদ্দুছ আলী সরকার (৬৭৩৮), নাহিদ সুলতানা মল্লিক (৬৭৩৯), মো. মনোয়ার হোসেন (৬৭৪০), মো. শফিকুল ইসলাম (৬৭৪২), ড. আবু নঈম মুহাম্মদ আবদুছ ছবুর (৬৭৪৩), মোসা. সুরাইয়া বেগম (৬৭৪৫), মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান, পিএএ (৬৭৪৭), মো. নজরুল ইসলাম (৬৭৪৮), মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন (৬৭৫০), বিপুল চন্দ্র বিশ্বাস (৬৭৫৩), ড. আব্দুল আলীম খান (৬৭৫৪), মো. ওয়াহেদুর রহমান (৬৭৫৭), মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার (৬৭৫৮), নুমেরী জামান (৬৭৬০), শিবির বিচিত্র বড়ুয়া (৬৭৬১), মো. নজরুল ইসলাম সরকার (৬৭৬২), মো. হাবিবুর রহমান (৬৭৬৩), মো. মনজুর আলম প্রধান (৬৭৬৪), অনুপম বড়ুয়া (৬৭৬৭), মোহাম্মদ নুরুল্লাহ নুরী (৬৭৬৯), আবু ইউসুফ মো. রেজাউর রহমান (৬৭৭১), মো. আখতারুজ্জামান (৬৭৭২), সায়মা আফরোজ (৬৭৭৩), মো. আনোয়ারুল ইসলাম (৬৭৭৫), পরিমল সরকার (৬৭৭৭), অঞ্জন চন্দ্র পাল (৬৭৭৮), সালমা সিদ্দিকা মাহতাব (৬৭৭৯), ড. নাছিমা আকতার (৬৭৮১), একেএম মামুনুর রশিদ (৬৭৮২), আবু সালেহ মো. মহিউদ্দিন খাঁ (৬৭৮৩), ড. আবদুর রহিম (৬৭৮৫), ফেরদৌসী আখতার (৬৭৮৬), দিল আফরোজা (৬৭৮৭), বেবী রাণী কর্মকার (৬৭৮৮), মো. ছাইফুল ইসলাম (৬৭৮৯), খালেদা আখতার (৬৭৯১), মো. রেজাউল ইসলাম (৬৭৯২), কাজী আবেদ হোসেন (৬৭৯৩), মোহাম্মদ শামীম সোহেল (৬৭৯৬), এসএম আনছারুজ্জামান (৬৭৯৮), মো. কামাল হোসেন (৬৮০১), মো. আব্দুল মোক্তাদের (৬৮০৩), মোসা. ফেরদৌসী বেগম (৬৮০৫), মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ (৬৮০৬), নুরুন্নাহার (৬৮০৭), ড. সৈয়দা ফারহানা নূর চৌধুরী (৬৮০৮), মো. জসিম উদ্দিন (৬৮১১), তাহমিনা ইয়াসমিন (৬৮১৩), মো. আব্দুল ওয়াহেদ (৬৮১৫), নাজমা বেগম (৬৮১৬), নাসরীন মুক্তি (৬৮১৭), জিন্নাত রেহানা (৬৮১৮), হাফছা বেগম (৬৮১৯), মো. আলতাফ হোসেন (৬৮২০), শাহীনা ফেরদৌসী (৬৮২১), এসএম আবু হোরায়রা (৬৮২৩), রায়না আহমদ (৬৮২৪), জোহরা বেগম (৬৮২৫), সুলতানা ইয়াসমীন (৬৮২৬), শামিমা বেগম (৬৮২৮), উম্মে রেহানা (৬৮২৯), মোছা. মুশাররাত জেবিন (৬৮৩০), ড. মুনিরা সুলতানা (৬৮৩১), মোহাম্মাদ আজাদ ছাল্লাল (৬৮৩৩), রহিমা আক্তার (৬৮৩৫), মো. এনামুল হক (৬৮৩৯), সাহানা (৬৮৪০), সরোজ কুমার নাথ (৬৮৪১), মো. শাফায়াত মাহবুব চৌধুরী (৬৮৪৩), লস্কর তাজুল ইসলাম (৬৮৪৪), পরিতোষ হাজরা (৬৮৪৫), মো. আব্দুল হাই-আল-মাহমুদ (৬৮৪৬), মো. মাছুদুল হক (৬৮৪৭), মো. শহিদুল ইসলাম (৬৮৫০), মো. হাফিজুর রহমান চৌধুরী (৬৮৫২), শাহ আবদুল তারিক (৬৮৫৩), মো. মাসুম পাটওয়ারী (৬৮৫৬), মো. ওয়াহিদুজ্জামান (৬৮৫৮), মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন (৬৮৬০), সেবাষ্টিন রেমা (৬৮৬১), এএসএম মুস্তাফিজুর রহমান (৬৮৬২), এসএম অজিয়র রহমান (৬৮৬৩), এসএম শাহীন পারভেজ (৬৮৬৪), মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিক (৬৮৬৫), সত্যকাম সেন (৬৮৬৬), শামীম আহম্মেদ (৬৮৬৭), সুলতান আলম (৬৮৬৮), ড. দেওয়ান মো. শাহরিয়ার ফিরোজ (৬৮৭০), মো. মতিউল ইসলাম চৌধুরী (৬৮৭১), এসএম তরিকুল ইসলাম (৬৮৭২), নাসরিন জাহান (৬৮৭৩), নাজিয়া শিরিন (৬৮৭৪), মিনা মাসুদ উজ্জামান (৬৮৭৫), মোহাম্মদ হোসেন (৬৮৭৬), মো. কায়েসুজ্জামান (৬৮৭৯), খেনচান (৬৮৮০), নুসরাত নোমান (৬৮৮১), হাবিবুর রহমান (৬৮৮২), আল মামুন মুর্শেদ (৬৮৮৩), শেফালী বেগম (৬৮৮৫), আনার কলি মাহবুব (৬৮৮৬), হাসান মাহমুদ (৬৮৮৭), মো. হেলাল হোসেন (৬৮৮৯), ড. অনুপম সাহা (৬৮৯০), এসএম শাহ হাবিবুর রহমান হাকিম (৬৮৯১), নাজনীন হোসেন (৬৮৯৩), সৈয়দা ফারহানা কাউনাইন (৬৮৯৪), মো. আরিফ নাজমুল হাসান (৬৮৯৫), মো. সারওয়ার মুর্শেদ চৌধুরী (৬৮৯৬), এএসএম সফিউল আজম (৬৮৯৭), মাহমুদুল কবীর মুরাদ (৬৮৯৯), পুলক কান্তি বড়ুয়া (৭৭৯৩), মো. আব্দুস সামাদ (৭৭৯৪), মো. মহিদুর রহমান (৭৭৯৫), ড. মো. জাহেদুল হাসান (৭৬৯৭), মো. ঈশান আলী রাজা বাঙালী (৭৭০২), মো. মায়সুর মাহমুদ চৌধুরী (৭৭৭৮), মো. কামাল আনোয়ার (৭৭৯৮), মো. খুরশীদ আলম পাটোয়ারী (৭৮৪৬), মো. শহীদুজ্জামান (৭৮৪৭), সুব্রত ভৌমিক (৭৭১২), সমীর কুমার বিশ্বাস (৭৮০০), আবু হেনা মো. মোস্তফা কামাল (৭৮০৩), মো. জর্জিসুর রহমান (৭৮০৪), কাজী মোস্তাক জহির (৭৭৮৩), ডা. দুলাল কৃষ্ণ রায় (৭৮৮২), জিএম রফিকুল ইসলাম (৭৬২১), দিপংকর মন্ডল (৭৬২২), শিরীন রুবী (৭৭৪৮), শেখ খলিলুর রহমান (৭৮২৯), মো. সরোয়ার উদ্দিন খান (৭৭৬৩), মোহাম্মদ শাহীন (৭৭৬৭), আ স ম আশরাফুল ইসলাম (৭৭৯০), মো. আবুল বাশার (৭৮৩১), আবু ছাঈদ জোয়ারদার (৭৮৩৩), আবুল খায়ের মোহাম্মদ সালেহউদ্দিন (৭৬৮০), ড. শ্রীকান্ত কুমার চন্দ (৭৭৮১), মো. আবুল বাসার সিদ্দিক আকন (৭৭৮০), কাজী নূরুল ইসলাম (৭৮০৭), মো. সেলিম মোল্লা (৭৮১০), ইফতেখার আহম্মেদ (৭৭২৪)। যুগান্তর। 

সোনালীনিউজ/এসআই/এমএএইচ

Wordbridge School
Link copied!