• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

করোনায় বাড়ছে কর্মহীনের সংখ্যা


আবদুল হাই রঞ্জু মে ১০, ২০২১, ০৭:৩৯ পিএম
করোনায় বাড়ছে কর্মহীনের সংখ্যা

ঢাকা : এক মহাবিপর্যয়ের নাম করোনা বা কোভিড-১৯। গোটা বিশ্বই আজ বিপর্যস্ত। রুটি-রুজি নেই। মানুষ বাঁচতে চায়। কিন্তু নির্মম পরিহাস, মৃত্যুর মিছিল যেন দীর্ঘই হচ্ছে। প্রতিবেশী ভারতের অবস্থা এতই ভয়াবহ যে, সেখানে আক্রান্ত প্রতি ৪ জনের এক জনই মারা যাচ্ছে। সৎকারে শ্মশানে কোনো জায়গা নেই। মাঠে-ময়দানে পোড়ানো হচ্ছে সারি সারি লাশ আর লাশ। সে কী হূদয় বিদায়ক এক অবস্থা! কখন বন্ধ হবে মৃত্যুর এ মিছিল তাও অজানা আজ সবার কাছে। এরই মাঝে ভারতের পরিশ্চমবঙ্গে মাসাধিককাল ধরে বিধান সভার নির্বাচন হয়ে গেল। ক্ষমতায় ফিরে এলেন তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপধ্যায়। মহামারী করোনার কারণে বিজয় মিছিল বন্ধ রেখেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপধ্যায়। সবার চোখে-মুখে এক অজানা আতঙ্ক। মৃত্যুদূত কখন যেন কাকে টেনে নিয়ে যায় শ্মশানে, যদিও এ প্রভাব পশ্চিমবঙ্গে কম। মহারাষ্ট্রের অবস্থা সবচেয়ে করুণ! হাসপাতালে শয্যা নেই, অক্সিজেন নেই, অ্যাম্বুলেন্সের অভাব, এক মানবিক মহাবিপর্যয়! শুধু ভারতেই কি আজ এই মহাবিপর্যয়? না, বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর অবস্থাও করুণ! উন্নত সেসব দেশে দীর্ঘদিন ধরে চলছে লকডাউন, এমনকি কারফিউ পর্যন্ত। শিল্পপ্রতিষ্ঠান, কলকারখানা, ব্যবসা-বাণিজ্য প্রায় সব বন্ধ। আজ জীবিকা নয়, জীবনই মুখ্য হয়ে উঠেছে। আমাদের অবস্থাও তথৈবচ।

এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা মহামারী করোনায় সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছে নিম্নআয়ের মানুষ। তাদের জীবন-জীবিকা হুমকির মুখে পড়েছে। বিশেষ করে নগর-মহানগরের বস্তিবাসীদের অবস্থা করুণ! অপ্রাতিষ্ঠানিক কাজ, যেমন রিকশা চালানো, ভ্যানগাড়ি চালানো, নৈশ্য প্রহরী, দৈনন্দিন কাজ করা মানুষ, গণপরিবহনের শ্রমিক, হোটেল-রেস্তোরাঁর শ্রমিকদের অবস্থা খুবই শোচনীয়। প্রতিনিয়তই তাদের যুদ্ধ করতে হচ্ছে জীবনের সাথে। বিভিন্ন সংস্থার গবেষণায় ওঠে এসেছে, মহামারী করোনার কারণে গত এক বছরে মোট জনগোষ্ঠীর একটি বড় অংশ কাজ হারিয়ে দারিদ্র্যে নিপতিত হয়েছে। গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো আশঙ্কা করছে, আরো চার কোটি মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়বে। আর কর্মহীন অর্থই হল না খেয়ে কষ্ট করা। বিশেষ করে ক্ষুধার্ত শিশু কিশোরদের কষ্ট বাবা-মাকে অসহায় করে তুলেছে। যদিও সরকার কিছু পরিবারকে নগদ সহায়তা দিচ্ছে, যা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। করোনা চলাকালীন ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত গবেষণা প্রতিষ্ঠান পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টার (পিপিআরসি) এবং ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি)’র টেলিফোনে জরিপ করে যে তথ্য উপান্ত পেয়েছে, তাতে দেখা যায়, করোনা মহামারীর আগের অবস্থার চেয়ে বর্তমানে আয় কমেছে ১৪ শতাংশ শহরে কর্মজীবী ও বস্তিবাসীর। গত ২০ এপ্রিল অনলাইনে গবেষণার ফলাফল পিপিআরসি’র নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমান এবং বিআইজিডি’র নির্বাহী পরিচালক ড. ইমরান মতিন উপস্থিত থেকে প্রকাশ করেন। ওই গবেষণায় দেখা গেছে, দেশে হতদরিদ্র এবং মাঝারি শ্রেণির মানুষের অবস্থান দারিদ্র্যসীমার নিচে। এ ছাড়া দরিদ্র নয় কিন্তু ঝুঁকিতে আছে, এরকম শ্রেণির মানুষকে বলা হচ্ছে ভালনারেবল নন-পুওর বা ভিএনপি। সাধারণত দারিদ্র্যসীমার ওপরের আয়সীমার মানুষ হিসেবে গণ্য করা হলেও তাদের অবস্থাও ধীরগতিতে পরিবর্তিত হচ্ছে। গত বছরের জুনে দরিদ্র নয়; কিন্তু সেই ঝুঁকিতে থাকা মানুষের ৭২ শতাংশ দারিদ্র্যসীমার নিচেই অবস্থান করছিল। যাদের নতুন দরিদ্র হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছিল। গবেষণায় দেখা গেছে, দরিদ্রের হার গ্রামের চেয়ে শহরে বেশি। অর্থাৎ শহরে ৫৯ শতাংশ এবং গ্রামে ৪৪ শতাংশ। এ প্রসঙ্গে ড. হোসেন জিল্লুর রহমান দারিদ্র্যের ফাঁদে পড়া নারী ও নতুন দরিদ্রদের সহায়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, সিএমএজইসহ অর্থনৈতিক দুরবস্থায় পড়া খাতগুলোকে পরিকল্পিতভাবে মোকাবিলা করতে হবে। ওই গবেষণায় বলা হয়, গত বছর ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বস্তিবাসী শহর ছেড়ে ছিল, যাদের ৯ দশমিক ৮ শতাংশ এখনো ফেরেনি। আবার গ্রামের চেয়ে শহরের আয় রোজগারও কমে গেছে। বিশেষ করে নানা অজুহাতে ও বাস্তব অবস্থার কারণে চাল, ডালসহ অতি নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় মানুষের জীবন যাত্রার খরচও অনেক বেড়েছে, যা নিম্নআয়ের মানুষের পক্ষে সামাল দেওয়াও কঠিন হয়ে পড়েছে। অতিসম্প্রতি করোনা মহামারীতে মানুষের জীবন-মান, জীবন-জীবিকা, আয় রোজগারের ওপর অর্থনীতিবিদ ড. আবুল বারকাতের গবেষণায়ও দেখা গেছে, দেশে কৃষি, শিল্প ও সেবা খাতে নিয়োজিত ৬ কোটি ৮২ লাখ ৮ হাজার মানুষের মধ্যে শুধু লকডাউনের কারণে কর্মহীন হয়েছেন ৩ কোটি ৫৯ লাখ ৭৩ হাজার ২৭১ জন মানুষ। অর্থাৎ মোট জনগোষ্ঠীর ৫৯ শতাংশ মানুষই কর্মহীন হয়ে পড়েছেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজ (বিলস) এক পর্যবেক্ষণে আশঙ্কা করেছে, চলমান করোনার বিরূপ প্রভাবে প্রায় ৪ কোটি মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়বে। বিশেষ করে সড়ক পরিবহন সেক্টরে নিয়োজিত প্রায় ৪০ লাখ শ্রমিকের জীবন-জীবিকার অবস্থা খুবই শোচনীয়।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ ২০১৭ সালের শ্রমশক্তি জরিপ অনুযায়ী, দেশের সবচেয়ে বড় অংশ ৮৫ দশমিক ১ শতাংশ অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে কর্মরত। যারা দিন আনে দিন খায়। অর্থাৎ দেশের মোট ৬ কোটি ৮ লাখ লোক মজুরির বিনিময়ে কোনো না কোনো কাজ করেন। এদের মধ্যে ৫ কোটিরও বেশি মানুষ অনানুষ্ঠানিক খাতে কাজ করেন। যাদের কাজের কোন নিশ্চয়তা নেই। মূলত যারা দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে কাজ করেন। করোনা মহামারীতে তাদের জীবন-জীবিকাও আজ হুমকির মুখে পড়েছে। উল্লেখ্য, অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে শ্রমজীবী লোকের মধ্যে কৃষি খাতে আছেন, ২ কোটি ৩০ লাখ ৪৮ হাজার নারী-পুরুষ। শিল্প খাতে আছেন, ১ কোটি ১১ লাখ ৬৮ হাজার মানুষ। আর সেবা খাতে আছেন, প্রায় ১ কোটি ৭০ লাখ মানুষ। যাদের শ্রম আইন-২০০৬ প্রদত্ত নিয়োগপত্র, কর্মঘণ্টা, ঝুঁকিভাতা, চিকিৎসাভাতা, বাড়ি ভাড়াসহ বেশিরভাগ অধিকারই অনিশ্চিত। কাজের ওপর নির্ভর করে তারা পারিশ্রমিক পায়। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং (সানেম)-এর জরিপ অনুযায়ী, গত বছর করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ শুরুর আগেও বাংলাদেশে দারিদ্রের হার ছিল ২০ শতাংশ। অথচ করোনার প্রভাবে এখন ৪২ শতাংশ মানুষ দরিদ্র। অর্থাৎ শুধু করোনার বিরূপ প্রভাবে বাংলাদেশ ২০ বছর আগের অবস্থানে ফিরে গেছে। অতিসম্প্রতি বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) ও শ্রম বিষয়ক সংগঠন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজ (বিলস) প্রকাশিত এক জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের দেড় কোটি মানুষ বেকার হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) জরিপ অনুযায়ী, করোনার কারণে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে, দেশের অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাত। এসব খাতেই দেশের ৩৫ শতাংশ মানুষের কর্মসংস্থান হয়। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে এসব খাত ক্ষতির মুখে পড়েছে। দেশের এই ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের (এসএমই) পৌনে এক কোটি মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছেন। মহামারী করোনার কারণে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশের এসএমই খাত সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সম্প্রতি বিশ্বব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ফিনান্স করপোরেশনের (আইএফসি) এক জরিপে এসব তথ্য উঠে আসে। বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) মহাব্যবস্থাপক অফিল রঞ্জন তরফদার এ প্রসঙ্গে বলেন, ২০১৩ সালের বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) অর্থনৈতিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশের এসএমই খাতে কর্মরত ছিল ২ কোটি ১০ লাখ মানুষ। বর্তমানে দেশে এসএমই শিল্প প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৭৮ লাখ। এই খাতে ব্যাপক মানুষের কর্মসংস্থান ছিল। কিন্তু করোনার কারণে উল্লেখ্যযোগ্য সংখ্যক মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছেন। মূলত গত বছর করোনার শুরুর পর থেকেই এই খাত সংকটে পড়ে যায়। ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স করপোরেশন (আইএফসি)-এর হিসাবে করোনার কারণে গত এক বছরে বাংলাদেশ এই খাতের ৭৪ লাখ মানুষ সাময়িক অথবা স্থায়ীভাবে চাকরি হারিয়েছেন। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৯৪ ভাগ প্রতিষ্ঠান। সংস্থাটির জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতের ৩৭ ভাগ কর্মী করোনা মহামারীর কারণে কাজ হারিয়েছেন। এমনকি দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশেই ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতে (এসএমই) বেশি মাত্রায় ক্ষতির শিকার হয়েছে। মূলত করোনা মহামারির কারণেই এই সংকটের শুরু। এ খাতকে কীভাবে ঘুরে দাঁড় করানো যায়, যা নিয়ে সরকারের মধ্যেও চিন্তা ভাবনা আছে। যে কারণে সরকার এই খাতের উন্নয়নে গত বছর ২০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনার ঘোষণাও দিয়েছেন। আমরা মনে করি, এ উদ্যোগ যথার্যথই। তবে প্রণোদনার এ অর্থ উপযুক্ত জায়গায় যথাযথভাবে ব্যবহারকেও নিশ্চিত করতে হবে। কারণ কর্মসংস্থান একটি বড় চ্যালেঞ্জ। দেশের এক বৃহৎ জনগোষ্ঠী। যাদের অধিকাংশই কর্মহীন বা বেকার। যাদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে না পারলে দেশের অর্থনীতিকে গতিশীল করা সম্ভব হবে না। মূলত আমাদের দেশের বড় শক্তি এই মানবসম্পদ। যে মানবসম্পদকে যথাযথভাবে কাজে লাগাতে পারলে অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করা অসম্ভব নয়। তবে কর্মসংস্থানের বিকল্প নেই। কর্মসংস্থান প্রসঙ্গে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ইতোমধ্যে তথ্য প্রযুক্তি ও এ সংক্রান্ত সেবা খাতে (আইটি-আইটিইএস) কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে ১৫ লাখের বেশি তরুণ-তরুণীর। চলতি বছরেই আরো ২০ লাখের বেশি কমংসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে মর্মেও তিনি মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, এর ফলে স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের মাধ্যমে এ খাত থেকে ৫ বিলিয়ন ডলার আয় করা হবে। আর ২০২৫ সালের মধ্যে এ আয় ১০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। সরকার কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ৯টি নতুন উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট এ প্রকল্পগুলো আগামী অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) অন্তর্ভুক্তির প্রস্তাব করেছে। গত ৪ এপ্রিল পরিকল্পনা কমিশনের শিল্প ও শক্তি বিভাগ থেকে এ প্রস্তাব এডিপি তৈরির দায়িত্বে নিয়োজিত কমিশনের নিকট পাঠানো হয়েছে। এই উন্নয়ন প্রকল্পগুলো অনুমোদন পেলে হয়তো কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। বাস্তবে আমাদের দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টির কোনো বিকল্প নেই। ফলে সরকারকে যত দ্রুত সম্ভব দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে শিল্প-কলকারখানা স্থাপন করতে হবে। কারণ শিল্প-কলকারখানা স্থাপন ব্যতীত কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা আদৌ সম্ভব হবে না।

লেখক : সমাজকর্মী ও কলাম লেখক

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব ভাবনার প্রতিফলন। সোনালীনিউজ-এর সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে লেখকের এই মতামতের অমিল থাকাটা স্বাভাবিক। তাই এখানে প্রকাশিত লেখার জন্য সোনালীনিউজ কর্তৃপক্ষ লেখকের কলামের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে আইনগত বা অন্য কোনও ধরনের কোনও দায় নেবে না। এর দায় সম্পূর্ণই লেখকের।

Wordbridge School
Link copied!